IOM

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM)

ভূমিকা আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM) হলো অভিবাসন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কাজ করা একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। এটি ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২০০৬ সালে জাতিসংঘের একটি বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। IOM অভিবাসনকে মানবিক ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করতে, অভিবাসীদের অধিকার রক্ষা করতে এবং অভিবাসন সংক্রান্ত নীতি ও সহযোগিতা বৃদ্ধিতে কাজ করে। সংস্থাটি সদস্য রাষ্ট্রসমূহ, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করে। জাতিসংঘ-এর অঙ্গসংস্থা হিসেবে IOM বিশ্বব্যাপী অভিবাসন পরিস্থিতির উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রতিষ্ঠা ও বিবর্তন IOM-এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৫১ সালে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে বাস্তুচ্যুত হওয়া শরণার্থীদের পুনর্বাসনের জন্য। শুরুতে সংস্থাটি 'আন্তর্জাতিক রিফিউজি অর্গানাইজেশন' (IRO) নামে পরিচিত ছিল। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউরোপের শরণার্থীদের জন্য বাসস্থান এবং কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। ১৯৫২ সালে এর নাম পরিবর্তন করে 'আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা' (IOM) রাখা হয়। ধীরে ধীরে IOM-এর কাজের পরিধি বিস্তার লাভ করে এবং এটি শুধু শরণার্থীদের নয়, বরং সব ধরনের অভিবাসীদের সহায়তা করতে শুরু করে।

২০০৬ সালে IOM জাতিসংঘের একটি বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর এর কার্যক্রম আরও বেগবান হয়। বর্তমানে IOM বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ-এর মাধ্যমে সংস্থাটি তার নীতি ও কর্মসূচি পরিচালনা করে।

উদ্দেশ্য ও কর্মপরিধি IOM-এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো মানবিক, সুশৃঙ্খল এবং নিয়মিত অভিবাসন নিশ্চিত করা। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য সংস্থাটি নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে কাজ করে:

• অভিবাসীদের সুরক্ষা ও সহায়তা প্রদান: IOM অভিবাসীদের নিরাপদ যাত্রা, আশ্রয় এবং মৌলিক চাহিদা পূরণে সহায়তা করে। এটি ভুক্তভোগী অভিবাসীদের জন্য কাউন্সেলিং এবং আইনি সহায়তা প্রদান করে।
• অভিবাসন নীতি ও ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন: সংস্থাটি সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে অভিবাসন নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সহায়তা করে। এটি অভিবাসন ব্যবস্থাপনার দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করে।
• অভিবাসন সংক্রান্ত গবেষণা ও তথ্য সরবরাহ: IOM অভিবাসন প্রবণতা, কারণ এবং প্রভাব সম্পর্কে গবেষণা পরিচালনা করে এবং এই বিষয়ে তথ্য সরবরাহ করে। এই তথ্য নীতি নির্ধারকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক।
• মানব পাচার ও অবৈধ অভিবাসন রোধ: সংস্থাটি মানব পাচার এবং অবৈধ অভিবাসন রোধে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে। এটি পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্ধার ও পুনর্বাসনে কাজ করে।
• জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অভিবাসন মোকাবেলা: IOM জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত হওয়া মানুষের জন্য সহায়তা প্রদান করে এবং তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে।

কার্যক্রম ও প্রকল্প IOM বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম ও প্রকল্প পরিচালনা করে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য প্রকল্প হলো:

• পুনর্বাসন কর্মসূচি: IOM যুদ্ধ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্যান্য কারণে বাস্তুচ্যুত হওয়া লোকদের পুনর্বাসনে সহায়তা করে। এটি তাদের জন্য বাসস্থান, খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা এবং জীবিকা নির্বাহের সুযোগ তৈরি করে।
• স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মসূচি: সংস্থাটি অভিবাসীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে। এটি অভিবাসন পথে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমাতে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে।
• দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ: IOM অভিবাসীদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করে, যাতে তারা নতুন দেশে সহজে কর্মসংস্থান পেতে পারে। এটি বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ এবং উদ্যোক্তা উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টি করে।
• সচেতনতা বৃদ্ধি কর্মসূচি: সংস্থাটি অভিবাসন সংক্রান্ত ঝুঁকি ও সুযোগ সম্পর্কে অভিবাসীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করে। এটি অবৈধ অভিবাসন এবং মানব পাচারের বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়াতে প্রচার চালায়।
• সীমান্ত ব্যবস্থাপনা সহায়তা: IOM সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সীমান্ত ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে সহায়তা করে। এটি সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার এবং অভিবাসন প্রক্রিয়াকে আরও সুশৃঙ্খল করতে কাজ করে।

সাংগঠনিক কাঠামো IOM-এর সাংগঠনিক কাঠামো বেশ বিস্তৃত এবং এটি বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত। এর প্রধান কাঠামো হলো:

• পরিচালক সাধারণ (Director General): IOM-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হলেন পরিচালক সাধারণ। তিনি সংস্থার সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং জাতিসংঘের কাছে সংস্থার প্রতিনিধিত্ব করেন।
• কাউন্সিল (Council): IOM-এর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম হলো কাউন্সিল। এটি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধি নিয়ে গঠিত এবং সংস্থার নীতি ও কর্মসূচি অনুমোদন করে।
• স্ট্যান্ডিং কমিটি (Standing Committee): কাউন্সিল কর্তৃক নির্বাচিত সদস্য রাষ্ট্রগুলোর একটি ছোট গ্রুপ, যা কাউন্সিলের সভার মধ্যে নীতিগত বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে।
• regional offices (আঞ্চলিক কার্যালয়): IOM বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন করেছে, যা স্থানীয় কার্যক্রম পরিচালনা করে এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সহায়তা প্রদান করে।
• মিশন (Missions): সংস্থাটি বিভিন্ন দেশে মিশন স্থাপন করেছে, যা স্থানীয় অভিবাসন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন করে।

সদস্য রাষ্ট্রসমূহ IOM-এর সদস্য সংখ্যা ১৬৯ (২০২৩ সালের হিসাব অনুযায়ী)। বিশ্বের প্রায় সকল দেশই এই সংস্থার সদস্য। সদস্য রাষ্ট্রগুলো IOM-এর নীতি ও কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে এবং অভিবাসন সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করে। সদস্য রাষ্ট্রসমূহের তালিকা IOM-এর ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়।

অর্থায়ন IOM-এর অর্থায়ন মূলত সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অনুদান, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বেসরকারি উৎস থেকে আসে। সংস্থাটি তার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিয়মিতভাবে তহবিল সংগ্রহ করে। সদস্য রাষ্ট্রগুলো তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী IOM-কে অনুদান প্রদান করে।

চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা IOM বর্তমানে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো:

• ক্রমবর্ধমান অভিবাসন চাপ: বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অভিবাসন বাড়ছে, যা IOM-এর জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
• মানব পাচার ও অবৈধ অভিবাসন: মানব পাচার এবং অবৈধ অভিবাসন রোধ করা IOM-এর জন্য একটি কঠিন কাজ। এই অপরাধগুলো মোকাবিলা করতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
• রাজনৈতিক ও আর্থিক সীমাবদ্ধতা: IOM-এর কার্যক্রম রাজনৈতিক ও আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে বাধাগ্রস্ত হতে পারে। সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে মতভেদ এবং তহবিলের অভাব সংস্থার কাজকে কঠিন করে তোলে।

তবে IOM-এর সামনে অনেক সম্ভাবনাও রয়েছে। অভিবাসন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে সংস্থাটি অভিবাসন ব্যবস্থাপনার উন্নতিতে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

অভিবাসন এবং অর্থনৈতিক প্রভাব অভিবাসন একটি জটিল বিষয়, যা অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাব ফেলে। IOM বিশ্বাস করে যে সঠিকভাবে পরিচালিত অভিবাসন অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। অভিবাসীরা নতুন দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে, কর প্রদান করে এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে। তবে অভিবাসনের কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে, যেমন স্থানীয় শ্রমিকদের সাথে প্রতিযোগিতা এবং সামাজিক সংঘাত। IOM এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সহায়তা করে।

বৈশ্বিক অর্থনীতি-তে অভিবাসনের প্রভাব নিয়ে IOM নিয়মিত গবেষণা করে এবং নীতি নির্ধারকদের জন্য সুপারিশ প্রদান করে।

অভিবাসন এবং মানবাধিকার IOM অভিবাসীদের মানবাধিকার সুরক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সংস্থাটি অভিবাসীদের জন্য মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে কাজ করে এবং তাদের মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে উৎসাহিত করে। IOM মানব পাচার, দাসত্ব এবং অন্যান্য ধরনের শোষণ থেকে অভিবাসীদের রক্ষা করতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে। মানবাধিকার আইন-এর প্রতি সম্মান জানানো IOM-এর অন্যতম নীতি।

জলবায়ু পরিবর্তন ও অভিবাসন জলবায়ু পরিবর্তন বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম প্রধান সমস্যা এবং এটি অভিবাসনকে প্রভাবিত করছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং অন্যান্য জলবায়ু-সম্পর্কিত কারণে অনেক মানুষ তাদের বাসস্থান হারাচ্ছে এবং অভিবাসী হতে বাধ্য হচ্ছে। IOM জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত হওয়া মানুষের জন্য সহায়তা প্রদান করে এবং তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে। সংস্থাটি জলবায়ু পরিবর্তন ও অভিবাসন নিয়ে গবেষণা করে এবং নীতি নির্ধারকদের জন্য সুপারিশ প্রদান করে।

IOM এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা IOM অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা (UNHCR), আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO), এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর সাথে IOM-এর নিয়মিত সহযোগিতা রয়েছে। সংস্থাগুলো যৌথভাবে অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলায় কাজ করে।

IOM-এর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা IOM ভবিষ্যতে অভিবাসন ব্যবস্থাপনার উন্নতিতে আরও বেশি মনোযোগ দেবে। সংস্থাটি নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিবাসন প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও নিরাপদ করতে চায়। এছাড়াও, IOM জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অভিবাসন এবং মানব পাচারের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন কৌশল গ্রহণ করবে। সংস্থাটি সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সাথে সহযোগিতা বৃদ্ধি করে অভিবাসনকে একটি ইতিবাচক শক্তিতে পরিণত করতে কাজ করবে।

উপসংহার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (IOM) অভিবাসন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কাজ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সংস্থা। এটি অভিবাসনকে মানবিক ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করতে, অভিবাসীদের অধিকার রক্ষা করতে এবং অভিবাসন সংক্রান্ত নীতি ও সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। IOM বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্রিয়ভাবে কাজ করছে এবং ভবিষ্যতে এই ক্ষেত্রে আরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা করা যায়।

আরও জানতে:

• IOM-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: [1](https://www.iom.int/)
• জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক ওয়েবসাইট: [2](https://www.un.org/migration/)

এই নিবন্ধে, IOM-এর প্রতিষ্ঠা, উদ্দেশ্য, কার্যক্রম, সাংগঠনিক কাঠামো, সদস্য রাষ্ট্রসমূহ, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও, অভিবাসন এবং অর্থনৈতিক প্রভাব, মানবাধিকার, জলবায়ু পরিবর্তন ও অভিবাসন এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে IOM-এর সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

অভ্যন্তরীণ লিঙ্ক:

1. জাতিসংঘ 2. জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ 3. সদস্য রাষ্ট্রসমূহের তালিকা 4. জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা (UNHCR) 5. আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) 6. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) 7. বৈশ্বিক অর্থনীতি 8. মানবাধিকার আইন 9. অভিবাসন নীতি 10. মানব পাচার 11. শরণার্থী 12. রাজনৈতিক অস্থিরতা 13. অর্থনৈতিক বৈষম্য 14. জলবায়ু পরিবর্তন 15. সীমান্ত ব্যবস্থাপনা 16. পুনর্বাসন কর্মসূচি 17. দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ 18. সচেতনতা বৃদ্ধি কর্মসূচি 19. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা 20. অভিবাসন প্রবণতা

প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ এবং ভলিউম বিশ্লেষণের জন্য লিঙ্ক (যদিও IOM সরাসরি এই বিষয়ে কাজ করে না, এই বিষয়গুলো অর্থনৈতিক অভিবাসনের প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ):

1. টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ 2. ভলিউম বিশ্লেষণ 3. মুভিং এভারেজ 4. আরএসআই (Relative Strength Index) 5. এমএসিডি (Moving Average Convergence Divergence) 6. ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট 7. ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন 8. ট্রেডিং ভলিউম 9. মার্কেট ডেপথ 10. অর্ডার ফ্লো 11. টাইম অ্যান্ড সেলস ভলিউম 12. ভলিউম ওয়েটেড এভারেজ প্রাইস 13. অন-ব্যালেন্স ভলিউম 14. Accumulation/Distribution Line 15. Chaikin Oscillator

এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)

আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ