জাতিসংঘের
জাতিসংঘ
ভূমিকা
জাতিসংঘ (United Nations) একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থাটি বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা, বিভিন্ন জাতির মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি করা এবং আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানে সহযোগিতা করার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসলীলার পর বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন এবং ফ্রান্সের মতো দেশগুলো এই সংস্থাটি প্রতিষ্ঠা করে। জাতিসংঘের সনদ এই সংস্থার মূল ভিত্তি।
প্রতিষ্ঠা ও পটভূমি
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে জাতিগত সংঘাত ও ধ্বংসযজ্ঞের ভয়াবহতা উপলব্ধি করে বিশ্বের নেতৃবৃন্দ একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা গঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। ১৯৪২ সালের ১ জানুয়ারি অ্যাটলান্টিক সনদ-এর মাধ্যমে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল এই ধারণাটির প্রাথমিক রূপ দেন। পরবর্তীতে ডাম্বার্টন ওকস সম্মেলন (১৯৪৩) এবং ইয়াল্টা সম্মেলন (১৯৪৫)-এ এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। অবশেষে, সান ফ্রান্সিসকো সম্মেলন-এ (১৯৪৫) জাতিসংঘের সনদ গৃহীত হয় এবং ২৪ অক্টোবর সংস্থাটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে।
জাতিসংঘের উদ্দেশ্য ও নীতিসমূহ
জাতিসংঘের প্রধান উদ্দেশ্যগুলো হলো:
- আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা।
- জাতিসমূহের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উন্নয়ন করা।
- অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবিক সমস্যা সমাধানে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
- জাতিসমূহের স্বাধীনতা ও আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের প্রতি সম্মান জানানো।
- মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতার প্রচার ও সংরক্ষণ করা।
জাতিসংঘের নীতিগুলো হলো:
- সকল সদস্য রাষ্ট্রের সার্বভৌম সমতা।
- আন্তর্জাতিক বিরোধ শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা।
- কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা।
- আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলা।
- প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা।
জাতিসংঘের প্রধান অঙ্গসমূহ
জাতিসংঘের ছয়টি প্রধান অঙ্গ রয়েছে:
| অঙ্গের নাম | কার্যাবলী | সাধারণ পরিষদ | এটি জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করে। এখানে আন্তর্জাতিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং বিভিন্ন প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। | নিরাপত্তা পরিষদ | আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার মূল দায়িত্ব এই পরিষদের উপর ন্যস্ত। এর ১৫ জন সদস্যের মধ্যে ৫ জন স্থায়ী (চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র) এবং ১০ জন অস্থায়ী সদস্য রয়েছে। | অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ | এটি অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। | আন্তর্জাতিক আদালত | এই আদালত জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে আইনি বিরোধ নিষ্পত্তি করে। এর সদর দপ্তর নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত। | জাতিসংঘ সচিবালয় | এটি জাতিসংঘের প্রশাসনিক কাজকর্ম পরিচালনা করে। জাতিসংঘের মহাসচিব এর প্রধান। | বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা | এটি আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। এর সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত। |
} জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থাজাতিসংঘের বিভিন্ন বিশেষায়িত সংস্থা রয়েছে, যারা নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রদান করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:
জাতিসংঘের কার্যক্রমজাতিসংঘ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:
জাতিসংঘের সাফল্য ও সমালোচনাজাতিসংঘ আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে, মানবিক সহায়তা প্রদানে এবং উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তবে সংস্থাটি কিছু সমালোচনাও মোকাবিলা করে। সাফল্য:
সমালোচনা:
জাতিসংঘের ভবিষ্যৎবিশ্বের দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিস্থিতিতে জাতিসংঘকে আরও কার্যকর ও প্রাসঙ্গিক করে তোলার জন্য কিছু সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি, ভেটো ক্ষমতার ব্যবহার সীমিত করা, উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব বাড়ানো এবং সংস্থার আর্থিক কাঠামো শক্তিশালী করার মতো বিষয়গুলো বিবেচনা করা যেতে পারে। এছাড়াও, জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ, সাইবার নিরাপত্তা এবং মহামারী মোকাবেলার মতো নতুন চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় জাতিসংঘের প্রস্তুতি বাড়ানো উচিত। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর সাথে জাতিসংঘের সম্পর্ক (রূপক অর্থে)বাইনারি অপশন ট্রেডিং একটি জটিল আর্থিক বিনিয়োগ পদ্ধতি। এখানে, একজন বিনিয়োগকারী একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো সম্পদের (যেমন: স্টক, মুদ্রা, কমোডিটি) দাম বাড়বে নাকি কমবে, তা অনুমান করে। যদি অনুমান সঠিক হয়, তবে বিনিয়োগকারী লাভ পান, অন্যথায় তিনি বিনিয়োগ করা অর্থ হারান। এই ট্রেডিং-এর সাথে জাতিসংঘের কিছু কার্যক্রমের সাদৃশ্য রয়েছে। ১. ঝুঁকি মূল্যায়ন (Risk Assessment): জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনগুলোতে শান্তিরক্ষীদের জীবন ও মিশনের সাফল্যের জন্য ঝুঁকি মূল্যায়ন করা হয়। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, বিনিয়োগকারীকে ঝুঁকির মাত্রা বিবেচনা করে বিনিয়োগ করতে হয়। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২. ভবিষ্যৎ অনুমিতি (Future Prediction): জাতিসংঘ বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের সম্ভাব্য সংকট সম্পর্কে ধারণা দেয়। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, বিনিয়োগকারীকে বাজারের গতিবিধি বিশ্লেষণ করে দামের ভবিষ্যৎ গতিবিধি অনুমান করতে হয়। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে। ৩. দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ (Quick Decision Making): জাতিসংঘের জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, বিনিয়োগকারীকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নিতে হয়। ভলিউম বিশ্লেষণ এবং চার্ট প্যাটার্ন দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। ৪. বহুমুখিতা (Diversification): জাতিসংঘ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে, যা তাদের ঝুঁকি কমায়। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, বিভিন্ন সম্পদে বিনিয়োগ করে ঝুঁকি কমানো যায়। পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনা এই ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। ৫. কৌশলগত পরিকল্পনা (Strategic Planning): জাতিসংঘের দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য অর্জনের জন্য কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, সফল হওয়ার জন্য একটি সুচিন্তিত ট্রেডিং কৌশল প্রয়োজন। ট্রেডিং কৌশল এবং মানি ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৬. বাজারের বিশ্লেষণ (Market Analysis): জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বিশ্লেষণ করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, বিনিয়োগকারীকে বাজারের গতিবিধি এবং প্রবণতা বিশ্লেষণ করতে হয়। মৌলিক বিশ্লেষণ এবং সংবাদ ভিত্তিক ট্রেডিং এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়। ৭. সুযোগ গ্রহণ (Opportunity Seizing): জাতিসংঘ বিভিন্ন সুযোগ কাজে লাগিয়ে উন্নয়নমূলক কাজ করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, বিনিয়োগকারীকে বাজারের সুযোগগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত ট্রেড করতে হয়। ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন এবং মুভিং এভারেজ সুযোগ সনাক্ত করতে সাহায্য করে। ৮. স্থিতিশীলতা (Stability): জাতিসংঘ বিশ্ব শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার চেষ্টা করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, স্থিতিশীল বিনিয়োগ কৌশল অনুসরণ করে ঝুঁকি কমানো যায়। রিস্ক রিভার্সাল এবং মার্টিংগেল কৌশল স্থিতিশীলতা আনতে পারে। ৯. তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ (Information Gathering and Analysis): জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা তথ্য সংগ্রহ করে এবং তা বিশ্লেষণ করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, সঠিক তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ করে ট্রেড করা উচিত। অর্থনৈতিক সূচক এবং বাজারের অনুভূতি এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। ১০. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা (International Cooperation): জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, বিভিন্ন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম এবং ব্রোকারের মধ্যে তুলনা করে সেরাটি বেছে নেওয়া উচিত। ব্রোকার নির্বাচন এবং প্ল্যাটফর্মের বৈশিষ্ট্য বিবেচনা করা উচিত। ১১. পরিবর্তনশীলতার সাথে খাপ খাওয়ানো (Adapting to Change): জাতিসংঘ সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নেয়। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, বাজারের পরিবর্তনশীলতার সাথে দ্রুত খাপ খাইয়ে নিতে হয়। ফ্লেক্সিবল ট্রেডিং এবং ডায়নামিক কৌশল এক্ষেত্রে উপযোগী। ১২. দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি (Long-Term Perspective): জাতিসংঘের অনেক কার্যক্রম দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য ধৈর্য এবং অধ্যবসায় প্রয়োজন। ধৈর্যশীল ট্রেডিং এবং নিয়মিত পর্যালোচনা গুরুত্বপূর্ণ। ১৩. নৈতিক বিবেচনা (Ethical Considerations): জাতিসংঘ তার কার্যক্রমে নৈতিক মান বজায় রাখে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, সৎ এবং স্বচ্ছভাবে ট্রেড করা উচিত। নৈতিক ট্রেডিং এবং সততা বজায় রাখা উচিত। ১৪. প্রযুক্তিগত অগ্রগতি (Technological Advancement): জাতিসংঘ তার কার্যক্রমে প্রযুক্তি ব্যবহার করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, আধুনিক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম এবং সরঞ্জাম ব্যবহার করা উচিত। অটোমেটেড ট্রেডিং এবং ট্রেডিং সফটওয়্যার ব্যবহার করা যেতে পারে। ১৫. শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (Education and Training): জাতিসংঘ তার কর্মীদের জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, নিয়মিত শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করা উচিত। ওয়েবিনার এবং শিক্ষামূলক কোর্স এক্ষেত্রে সহায়ক। ১৬. সম্পদ ব্যবস্থাপনা (Asset Management): জাতিসংঘ তার সম্পদ সঠিকভাবে পরিচালনা করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, নিজের মূলধন সঠিকভাবে পরিচালনা করা উচিত। ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট এবং ঝুঁকি-পুরস্কার অনুপাত বিবেচনা করা উচিত। ১৭. নেটওয়ার্কিং (Networking): জাতিসংঘ বিভিন্ন দেশের সাথে নেটওয়ার্ক তৈরি করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, অন্যান্য ট্রেডারদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা বিনিময় করা উচিত। ট্রেডিং ফোরাম এবং সামাজিক মাধ্যম এক্ষেত্রে সহায়ক। ১৮. সমস্যা সমাধান (Problem Solving): জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানে কাজ করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, ট্রেডিংয়ের সময় বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে, যা দ্রুত সমাধান করতে হয়। সমস্যা সমাধান কৌশল এবং মানসিক দৃঢ়তা প্রয়োজন। ১৯. উদ্ভাবন (Innovation): জাতিসংঘ নতুন ধারণা ও পদ্ধতি গ্রহণ করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, নতুন ট্রেডিং কৌশল এবং সরঞ্জাম ব্যবহার করে উদ্ভাবনী হতে হয়। নতুন কৌশল পরীক্ষা এবং ব্যাকটেস্টিং গুরুত্বপূর্ণ। ২০. জবাবদিহিতা (Accountability): জাতিসংঘ তার কাজের জন্য জবাবদিহি করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ, নিজের ট্রেডিং কার্যকলাপের জন্য নিজেকে জবাবদিহি করতে হয়। ট্রেডিং জার্নাল এবং নিয়মিত মূল্যায়ন এক্ষেত্রে সহায়ক। এই সাদৃশ্যগুলো শুধুমাত্র একটি রূপক উদাহরণ। বাইনারি অপশন ট্রেডিং একটি ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ এবং জাতিসংঘের কার্যক্রমের সাথে এর সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই। বহিঃসংযোগ
এখনই ট্রেডিং শুরু করুনIQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5) আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিনআমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ |
