The Exorcist

The Exorcist (বাংলা: ডিমোন বা ভূত) ১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি আমেরিকান ভৌতিক। এটি পরিচালনা করেছেন উইলিয়াম ফ্রিডকিন এবং স্ক্রিনপ্লে লিখেছেন উইলিয়াম পিটার ব্ল্যাটি। চলচ্চিত্রটি ব্ল্যাটির ১৯৬৯ সালের একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত। এই সিনেমাটিকে সর্বকালের সেরা ভৌতিক চলচ্চিত্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং বক্স অফিসে বিশাল সাফল্য লাভ করে।

কাহিনী সংক্ষেপ

চলচ্চিত্রের গল্পটি ওয়াশিংটন ডিসিতে বসবাস করা ১২ বছর বয়সী রিজেন ম্যাকনিলের উপর ভিত্তি করে তৈরি। রিজেনের মা ক্রিস ম্যাকনিল তার বাড়িতে অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে শুরু করেন। রিজেন রাতে একা কথা বলে এবং তার আচরণে পরিবর্তন দেখা যায়। প্রথমে তারা এটিকে স্বাভাবিক আচরণ হিসেবে মনে করলেও, শীঘ্রই রিজেনের মধ্যে অশুভ শক্তির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। রিজেন হিংস্র হয়ে ওঠে এবং তার শরীর অস্বাভাবিকভাবে বেঁকে যেতে থাকে।

ক্রিস বুঝতে পারেন যে তার মেয়ে কোনো অশুভ আত্মা দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। তিনি স্থানীয় চিকিৎসকদের পরামর্শ নেন, কিন্তু তারা রিজেনের শারীরিক ও মানসিক অবস্থা নির্ণয় করতে ব্যর্থ হন। অবশেষে, ক্রিস একজন ক্যাথলিক ধর্মযাজক, ফাদার ড্যামিয়েন কারাসকে অনুরোধ করেন রিজেনকে সাহায্য করার জন্য। ফাদার কারাস রিজেনের অবস্থা মূল্যায়ন করেন এবং বুঝতে পারেন যে এটি এক্সরসিজম ছাড়া সম্ভব নয়।

ফাদার কারাস ভ্যাটিকান থেকে ফাদার মেরিন নামক একজন অভিজ্ঞ এক্সরসিস্টকে ডেকে পাঠান। ফাদার মেরিন এবং ফাদার কারাস একসাথে রিজেনের উপর এক্সরসিজম শুরু করেন। এই প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত কঠিন এবং বিপজ্জনক ছিল। রিজেনের শরীর অশুভ আত্মার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হওয়ায়, সে উভয় ধর্মযাজককে আক্রমণ করে এবং তাদের বিশ্বাসকে চ্যালেঞ্জ করে।

এক্সরসিজমের সময়, রিজেনের শারীরিক ও মানসিক অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। অশুভ আত্মা রিজেনের মাধ্যমে বিভিন্ন ভীতিকর ও অমানবিক কার্যকলাপ ঘটায়। ফাদার মেরিন এবং ফাদার কারাস তাদের বিশ্বাস এবং প্রার্থনার মাধ্যমে অশুভ আত্মার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান।

অবশেষে, দীর্ঘ এবং কঠিন লড়াইয়ের পর, ফাদার মেরিন এবং ফাদার কারাস রিজেনের শরীর থেকে অশুভ আত্মাকে বিতাড়িত করতে সক্ষম হন। রিজেন ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে, কিন্তু এই ঘটনা তার জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে যায়।

অভিনয় শিল্পী

এলেন বার্স্টিন - ক্রিস ম্যাকনিল
লিন্ডা Blair - রিজেন ম্যাকনিল
ম্যাক্স ভন সিডো - ফাদার ল্যান্কাস্টার মেরিন
জ্যাসন মিলার - ফাদার ড্যামিয়েন কারাস
বেঞ্জামিন কিটস - ডক্টর ক্লিন

নির্মাণ প্রক্রিয়া

The Exorcist চলচ্চিত্রটি নির্মাণের সময় অনেক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল। চলচ্চিত্রটির বিষয়বস্তু, বিশেষ করে এক্সরসিজমের দৃশ্যগুলো, দর্শকদের মধ্যে ভীতি ও অস্বস্তি তৈরি করেছিল। চলচ্চিত্রটির শুটিং চলাকালীন সময়ে, সেটগুলোতে বিভিন্ন ধরনের অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছিল বলে শোনা যায়। অনেক অভিনেতা এবং কলাকুশলী দাবি করেন যে তারা শুটিংয়ের সময় অশুভ শক্তির অনুভব করেছিলেন।

উইলিয়াম ফ্রিডকিন চলচ্চিত্রটিকে যতটা সম্ভব বাস্তবসম্মত করার জন্য চেষ্টা করেছিলেন। তিনি রিজেনের চরিত্রে অভিনয় করা লিন্ডা Blair-কে শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত করার জন্য অনেক সময় দিয়েছিলেন। চলচ্চিত্রটির এক্সরসিজমের দৃশ্যগুলো অত্যন্ত সংবেদনশীলভাবে চিত্রায়িত করা হয়েছিল, যাতে দর্শকদের মধ্যে ভয়ের অনুভূতি তৈরি হয়।

প্রভাব ও উত্তরাধিকার

The Exorcist চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর ভৌতিক চলচ্চিত্রের ধারাকে নতুন পথে চালিত করে। এটি পরবর্তীতে অনেক চলচ্চিত্র নির্মাতাকে প্রভাবিত করেছে এবং অসংখ্য ভৌতিক চলচ্চিত্র তৈরি করতে উৎসাহিত করেছে। চলচ্চিত্রটি পপ সংস্কৃতিতেও একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে নিয়েছে।

The Exorcist চলচ্চিত্রটি বিভিন্ন সময়ে সমালোচিত হয়েছে, তবে এটি সর্বকালের সেরা ভৌতিক চলচ্চিত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। চলচ্চিত্রটির বিষয়বস্তু, পরিচালনা, অভিনয় এবং বিশেষ প্রভাবগুলো দর্শকদের মধ্যে গভীর ছাপ ফেলেছে।

সমালোচনামূলক প্রতিক্রিয়া

The Exorcist চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর সমালোচকদের কাছ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পায়। কিছু সমালোচক চলচ্চিত্রটির বিষয়বস্তুকে অতিরঞ্জিত এবং বিতর্কিত বলে মনে করেন, আবার অনেকে এর সাহসী পরিচালনা এবং শক্তিশালী অভিনয়কে প্রশংসা করেন। চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে বিশাল সাফল্য লাভ করে এবং বছরের সর্বোচ্চ আয় করা চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে একটি হয়ে ওঠে।

The Exorcist চলচ্চিত্রটি ১০টি অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল এবং ২টি পুরস্কার জিতেছিল। চলচ্চিত্রটি সেরা চলচ্চিত্র, সেরা পরিচালক এবং সেরা অভিনেত্রীসহ বিভিন্ন বিভাগে পুরস্কার জিতেছিল।

বিতর্ক

The Exorcist চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর অনেক বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল। চলচ্চিত্রটির বিষয়বস্তু, বিশেষ করে এক্সরসিজমের দৃশ্যগুলো, দর্শকদের মধ্যে ভীতি ও অস্বস্তি তৈরি করেছিল। কিছু ধর্মীয় গোষ্ঠী চলচ্চিত্রটির বিষয়বস্তুকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগ করে। চলচ্চিত্রটি বিভিন্ন দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল বা সেন্সর করা হয়েছিল।

সিক্যুয়েল এবং অন্যান্য মিডিয়া

The Exorcist চলচ্চিত্রের সাফল্যের পর বেশ কয়েকটি সিক্যুয়েল তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

Exorcist II: The Heretic (১৯৭৭)
The Exorcist III (১৯৯০)
Exorcist: The Beginning (২০০৪)
The Exorcism of Emily Rose (২০০৫)

এছাড়াও, The Exorcist অবলম্বনে একটি টেলিভিশন সিরিজ এবং একটি ভিডিও গেম তৈরি করা হয়েছে।

বাইনারি অপশন ট্রেডিং এর সাথে সম্পর্ক

যদিও সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই, The Exorcist চলচ্চিত্রের ভীতিকর এবং অপ্রত্যাশিত মুহূর্তগুলো বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের ঝুঁকির সাথে তুলনীয়। বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে, একজন ট্রেডার একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি সম্পদের মূল্য বাড়বে নাকি কমবে তা অনুমান করে। এই ট্রেডিংয়ে অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটতে পারে, যা চলচ্চিত্রের ভীতিকর মুহূর্তগুলোর মতো হঠাৎ করে ট্রেডারের পুঁজি হারাতে পারে।

ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা (Risk Management) : চলচ্চিত্রটিতে যেমন অশুভ আত্মা অপ্রত্যাশিতভাবে আক্রমণ করে, তেমনি বাইনারি অপশনেও মার্কেট অপ্রত্যাশিতভাবে মুভ করতে পারে। তাই, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অপরিসীম। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কৌশল ব্যবহার করে ট্রেডাররা তাদের পুঁজি রক্ষা করতে পারে।
টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ (Technical Analysis) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন অশুভ আত্মার উপস্থিতি অনুভব করার চেষ্টা করে, তেমনি ট্রেডাররা টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের মাধ্যমে মার্কেটের গতিবিধি বোঝার চেষ্টা করে। চার্ট প্যাটার্ন এবং ইন্ডिकेटর ব্যবহার করে ট্রেডাররা সম্ভাব্য ট্রেড খুঁজে বের করে।
ভলিউম বিশ্লেষণ (Volume Analysis) : চলচ্চিত্রের ভীতিকর দৃশ্যগুলোতে যেমন উত্তেজনা বাড়ে, তেমনি ভলিউম বিশ্লেষণের মাধ্যমে মার্কেটের গতিবিধি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। ভলিউম ইন্ডিকেটর ব্যবহার করে ট্রেডাররা মার্কেটের চাপ এবং আগ্রহ বুঝতে পারে।
মানসিক প্রস্তুতি (Psychological Preparation) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন ভয় এবং মানসিক চাপের মোকাবিলা করে, তেমনি ট্রেডারদেরও মানসিক চাপ এবং আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। ট্রেডিং সাইকোলজি সম্পর্কে জ্ঞান ট্রেডারদের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।
বৈচিত্র্যকরণ (Diversification) : চলচ্চিত্রের গল্পে যেমন একাধিক চরিত্র রয়েছে, তেমনি ট্রেডারদের পোর্টফোলিওতে বৈচিত্র্য আনা উচিত। বৈচিত্র্যকরণ কৌশল ব্যবহার করে ট্রেডাররা ঝুঁকি কমাতে পারে।
স্টপ-লস অর্ডার (Stop-Loss Order) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন বিপদ থেকে বাঁচতে চেষ্টা করে, তেমনি ট্রেডাররা স্টপ-লস অর্ডার ব্যবহার করে তাদের পুঁজি রক্ষা করে। স্টপ-লস অর্ডার একটি নির্দিষ্ট মূল্যে ট্রেড স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ করে দেয়, যাতে ক্ষতির পরিমাণ সীমিত থাকে।
ট্রেডিং প্ল্যান (Trading Plan) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুসরণ করে, তেমনি ট্রেডারদেরও একটি সুনির্দিষ্ট ট্রেডিং প্ল্যান থাকা উচিত। ট্রেডিং প্ল্যান তৈরি ট্রেডারদের শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে ট্রেড করতে সাহায্য করে।
অর্থ ব্যবস্থাপনা (Money Management) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন সম্পদ রক্ষা করতে চায়, তেমনি ট্রেডারদেরও তাদের পুঁজি সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হয়। অর্থ ব্যবস্থাপনা কৌশল ব্যবহার করে ট্রেডাররা তাদের পুঁজি বৃদ্ধি করতে পারে।
বাজারের অনুভূতি (Market Sentiment) : চলচ্চিত্রের ভীতিকর পরিবেশ যেমন দর্শকদের প্রভাবিত করে, তেমনি বাজারের অনুভূতি ট্রেডারদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে। বাজারের অনুভূতি বিশ্লেষণ ট্রেডারদের সম্ভাব্য ট্রেড সম্পর্কে ধারণা দেয়।
সংবাদ এবং ঘটনা (News and Events) : চলচ্চিত্রের গল্প যেমন বাস্তব ঘটনার দ্বারা প্রভাবিত, তেমনি বাজারের গতিবিধি বিভিন্ন সংবাদ এবং ঘটনার উপর নির্ভর করে। অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার এবং সংবাদ বিশ্লেষণ ট্রেডারদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করে।
ঝুঁকি-পুরস্কার অনুপাত (Risk-Reward Ratio) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে, তেমনি ট্রেডারদের ঝুঁকি-পুরস্কার অনুপাত বিবেচনা করতে হয়। ঝুঁকি-পুরস্কার অনুপাত বিশ্লেষণ ট্রেডারদের লাভজনক ট্রেড নির্বাচন করতে সাহায্য করে।
ব্যাকটেস্টিং (Backtesting) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেয়, তেমনি ট্রেডাররা ব্যাকটেস্টিংয়ের মাধ্যমে তাদের কৌশল পরীক্ষা করে। ব্যাকটেস্টিং পদ্ধতি ব্যবহার করে ট্রেডাররা তাদের ট্রেডিং কৌশলগুলির কার্যকারিতা মূল্যায়ন করে।
ডেমো অ্যাকাউন্ট (Demo Account) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের প্রস্তুত করে, তেমনি ট্রেডাররা ডেমো অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অনুশীলন করে। ডেমো অ্যাকাউন্ট ব্যবহার ট্রেডারদের বাস্তব ট্রেডিংয়ের আগে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সাহায্য করে।
শিক্ষণ এবং গবেষণা (Learning and Research) : চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন নতুন তথ্য সংগ্রহ করে, তেমনি ট্রেডারদের ক্রমাগত শিখতে এবং গবেষণা করতে হয়। ট্রেডিং শিক্ষা এবং বাজার গবেষণা ট্রেডারদের জ্ঞান এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করে।
সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল (Support and Resistance Levels): চলচ্চিত্রের চরিত্ররা যেমন বাধার সম্মুখীন হয়, তেমনি ট্রেডাররা সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল চিহ্নিত করে। সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল বিশ্লেষণ ট্রেডারদের সম্ভাব্য প্রবেশ এবং প্রস্থান পয়েন্ট নির্ধারণ করতে সাহায্য করে।

The Exorcist চলচ্চিত্রটি যেমন ভয়ের প্রতীক, তেমনি বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে অপ্রত্যাশিত ঝুঁকি বিদ্যমান। উভয় ক্ষেত্রেই, সঠিক প্রস্তুতি, কৌশল এবং মানসিক শক্তি অপরিহার্য।

আরও দেখুন

এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)

আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ