Oscars

From binaryoption
Jump to navigation Jump to search
Баннер1

অস্কার চলচ্চিত্র পুরস্কার

অস্কার চলচ্চিত্র পুরস্কার (Academy Awards) বিশ্বের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে সম্মানিত চলচ্চিত্র পুরস্কার। এটি মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস অ্যাকাডেমি (Academy of Motion Picture Arts and Sciences বা AMPAS) কর্তৃক প্রদান করা হয়। এই পুরস্কার মূলত ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্রগুলির জন্য দেওয়া হলেও, আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রগুলিও বিভিন্ন বিভাগে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। অস্কারের ইতিহাস, নির্বাচন প্রক্রিয়া, বিভিন্ন বিভাগ এবং এর প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হলো:

ইতিহাস

১৯২৯ সালে হলিউডের অভিনেতা, পরিচালক এবং অন্যান্য চলচ্চিত্র নির্মাতাদের একটি দল এই অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথম অস্কার প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালের ১৬ মে, হলিউডের হলিউড রুজভেল্ট হোটেলে। এই অনুষ্ঠানে মাত্র ১৫টি বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নতি এবং এর কলাকুশলীদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে অস্কার পুরস্কার চলচ্চিত্র শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশে পরিণত হয়েছে। সময়ের সাথে সাথে পুরস্কারের বিভাগগুলি পরিবর্তিত হয়েছে, নতুন বিভাগ যুক্ত হয়েছে এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ার আধুনিকীকরণ করা হয়েছে। চলচ্চিত্রের ইতিহাস-এর সাথে ওস্কারের ইতিহাস অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত।

নির্বাচন প্রক্রিয়া

অস্কারের জন্য চলচ্চিত্র নির্বাচন একটি জটিল প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়া কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন হয়:

  • প্রথম ধাপ: প্রাথমিক বাছাই - অ্যাকাডেমির সদস্যরা তাদের নিজ নিজ বিভাগে চলচ্চিত্র জমা দেন। এরপর ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রাথমিক তালিকা তৈরি করা হয়।
  • দ্বিতীয় ধাপ: বাছাই কমিটি - প্রতিটি বিভাগের জন্য একটি করে বাছাই কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটি জমা পড়া চলচ্চিত্রগুলি দেখে চূড়ান্ত মনোনয়ন তালিকা তৈরি করে।
  • তৃতীয় ধাপ: চূড়ান্ত ভোট - অ্যাকাডেমির সকল সদস্য চূড়ান্ত মনোনয়ন তালিকা থেকে তাদের পছন্দের চলচ্চিত্রগুলির জন্য ভোট দেন। সর্বোচ্চ ভোটপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র বিজয়ী হয়।

এই প্রক্রিয়ায় প্রায় ৯,০০০ জন অ্যাকাডেমি সদস্য অংশগ্রহণ করেন। পুরো প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত গোপনীয়তা এবং নিরপেক্ষতার সাথে পরিচালনা করা হয়। নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে অ্যাকাডেমির ওয়েবসাইট ভিজিট করা যেতে পারে।

পুরস্কারের বিভাগসমূহ

অস্কার পুরস্কার বিভিন্ন বিভাগে প্রদান করা হয়। এর মধ্যে কয়েকটি প্রধান বিভাগ নিচে উল্লেখ করা হলো:

অস্কার পুরস্কারের প্রধান বিভাগসমূহ
বিভাগ বর্ণনা
সেরা চলচ্চিত্র এই বিভাগে বছরের সেরা চলচ্চিত্রটিকে পুরস্কৃত করা হয়।
সেরা পরিচালক সেরা পরিচালকের কাজের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
সেরা অভিনেতা সেরা অভিনেতার জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
সেরা অভিনেত্রী সেরা অভিনেত্রীর জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা সেরা পার্শ্ব অভিনেতার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
সেরা মৌলিক চিত্রনাট্য সেরা মৌলিক চিত্রনাট্যের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
সেরা রূপান্তর চিত্রনাট্য সেরা রূপান্তর চিত্রনাট্যের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
সেরা আন্তর্জাতিক ফিচার চলচ্চিত্র অন্য ভাষার সেরা চলচ্চিত্রকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
সেরা অ্যানিমেটেড ফিচার চলচ্চিত্র সেরা অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্রের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
সেরা ডকুমেন্টারি ফিচার চলচ্চিত্র সেরা তথ্যচিত্র চলচ্চিত্রের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

এছাড়াও আরও অনেক প্রযুক্তিগত বিভাগ রয়েছে, যেমন - সেরা সিনেমাটোগ্রাফি, সেরা সম্পাদনা, সেরা সঙ্গীত, সেরা শব্দ সম্পাদনা, সেরা ভিজ্যুয়াল এফেক্টস ইত্যাদি। প্রতিটি বিভাগেই চলচ্চিত্র নির্মাতাদের কঠোর পরিশ্রম এবং সৃজনশীলতাকে স্বীকৃতি জানানো হয়। পুরস্কারের তালিকা প্রতি বছর অ্যাকাডেমির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।

অস্কারের প্রভাব

অস্কার পুরস্কার চলচ্চিত্র শিল্পের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। এই পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্রগুলি বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করে এবং বক্স অফিসে ভালো ব্যবসা করে।

  • বাণিজ্যিক প্রভাব - অস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্রগুলির চাহিদা বৃদ্ধি পায়, যা প্রযোজকদের জন্য লাভজনক হতে পারে।
  • শিল্পের মানোন্নয়ন - অস্কার পুরস্কার চলচ্চিত্র নির্মাতাদের আরও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করে, যা শিল্পের মানোন্নয়নে সহায়ক।
  • সাংস্কৃতিক প্রভাব - অস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্রগুলি প্রায়শই সামাজিক ও রাজনৈতিক বার্তা বহন করে, যা দর্শকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করে।

অস্কার পুরস্কার শুধুমাত্র একটি চলচ্চিত্র পুরস্কার নয়, এটি চলচ্চিত্র শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। চলচ্চিত্রের প্রভাব সমাজ এবং সংস্কৃতির উপর উল্লেখযোগ্য।

উল্লেখযোগ্য কিছু মুহূর্ত

অস্কারের ইতিহাসে এমন অনেক মুহূর্ত রয়েছে যা আজও স্মরণীয়। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য মুহূর্ত উল্লেখ করা হলো:

  • ১৯৭০: 'প্যাটন'-এর জয় - এই বছর 'প্যাটন' সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর মঞ্চে পরিচালক ফ্রাঙ্কলিন জে. শ্যাফনারের অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রী গ্রহণ করেন।
  • ১৯৭৩: 'দ্য গডফাদার'-এর বিতর্ক - 'দ্য গডফাদার' ছবিটি সেরা চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার সময় বিতর্ক সৃষ্টি হয়।
  • ১৯৯৭: 'টাইটানিক'-এর রেকর্ড - 'টাইটানিক' ছবিটি ১১টি অস্কার জিতে রেকর্ড স্থাপন করে।
  • ২০১৬: 'মুনলাইট'-এর ঐতিহাসিক জয় - 'মুনলাইট' সেরা চলচ্চিত্র নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে এলজিবিটিকিউ+ সম্প্রদায়ের জন্য একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়।
  • ২০১৯: 'প্যারাসাইট'-এর অভাবনীয় সাফল্য - দক্ষিণ কোরিয়ার 'প্যারাসাইট' প্রথম অ-ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র হিসেবে সেরা চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে ইতিহাস তৈরি করে। ইতিহাস সৃষ্টিকারী চলচ্চিত্র সম্পর্কে আরও জানতে উইকিপিডিয়া দেখুন।

এই মুহূর্তগুলো অস্কারের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

সাম্প্রতিক প্রবণতা

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অস্কারে কিছু নতুন প্রবণতা দেখা যাচ্ছে:

  • বৈচিত্র্য - অ্যাকাডেমি এখন বিভিন্ন জাতি, লিঙ্গ এবং সংস্কৃতির চলচ্চিত্র নির্মাতাদের কাজের স্বীকৃতি দিতে বেশি আগ্রহী।
  • স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মের প্রভাব - নেটফ্লিক্স, অ্যামাজন প্রাইম ভিডিও-র মতো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলি এখন চলচ্চিত্র নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং অস্কারের জন্য মনোনীত হচ্ছে।
  • ছোট বাজেটের চলচ্চিত্রের জয় - বড় বাজেটের চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ছোট বাজেটের চলচ্চিত্রগুলিও অস্কারে সাফল্য পাচ্ছে।

এই পরিবর্তনগুলি অস্কারকে আরও আধুনিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলছে। চলচ্চিত্র শিল্পের পরিবর্তন নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা বর্তমানে চলছে।

অস্কার এবং বাইনারি অপশন ট্রেডিং

যদিও চলচ্চিত্র এবং আর্থিক বাজারের মধ্যে সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই, তবুও কিছু বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে। অস্কারের মতো একটি বড় অনুষ্ঠান বিনোদন শিল্পের স্টক এবং বিনিয়োগের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, অস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থাগুলির শেয়ারের দাম বাড়তে পারে।

বাইনারি অপশন ট্রেডিং হলো একটি আর্থিক বিনিয়োগ পদ্ধতি, যেখানে বিনিয়োগকারীরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো সম্পদের দাম বাড়বে নাকি কমবে তা অনুমান করে। এই ট্রেডিং-এ ঝুঁকি এবং লাভের সম্ভাবনা উভয়ই থাকে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বিভিন্ন আর্থিক ওয়েবসাইটে ভিজিট করা যেতে পারে।

  • ঝুঁকি বিশ্লেষণ - যেকোনো বিনিয়োগের আগে ঝুঁকি বিশ্লেষণ করা জরুরি।
  • বাজারের পূর্বাভাস - বাজারের গতিবিধি এবং প্রবণতা সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
  • পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনা - বিনিয়োগের পোর্টফোলিও সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হবে।
  • টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ - চার্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত সরঞ্জাম ব্যবহার করে বাজারের পূর্বাভাস দেওয়া। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল।
  • ভলিউম বিশ্লেষণ - ট্রেডিং ভলিউম বিশ্লেষণ করে বাজারের গতিবিধি বোঝা। ভলিউম বিশ্লেষণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়।
  • ট্রেন্ড অনুসরণ - বাজারের প্রধান প্রবণতাগুলি অনুসরণ করে বিনিয়োগ করা। ট্রেন্ড অনুসরণ একটি জনপ্রিয় কৌশল।
  • সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল - সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল চিহ্নিত করে ট্রেড করা। সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল সম্পর্কে জানতে চার্ট বিশ্লেষণ করা জরুরি।
  • মুভিং এভারেজ - মুভিং এভারেজ ব্যবহার করে বাজারের প্রবণতা বোঝা। মুভিং এভারেজ একটি বহুল ব্যবহৃত টুল।
  • আরএসআই (RSI) - আরএসআই ব্যবহার করে ওভারবট এবং ওভারসোল্ড অবস্থা নির্ণয় করা। আরএসআই (RSI) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বিভিন্ন আর্থিক ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
  • MACD - MACD ব্যবহার করে বাজারের গতিবিধি এবং সম্ভাব্য ট্রেডিং সুযোগ চিহ্নিত করা। MACD একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক।
  • ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট - ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট ব্যবহার করে সম্ভাব্য সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল খুঁজে বের করা। ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট সম্পর্কে জানতে চার্ট প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করা জরুরি।
  • ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন - ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করে বাজারের সম্ভাব্য গতিবিধি বোঝা। ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল।
  • ব্রেকআউট ট্রেডিং - ব্রেকআউট ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে বাজারের নতুন ট্রেন্ডে প্রবেশ করা। ব্রেকআউট ট্রেডিং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়।
  • স্কাল্পিং - খুব অল্প সময়ের মধ্যে ছোট ছোট লাভ করার জন্য স্কাল্পিং কৌশল ব্যবহার করা। স্কাল্পিং একটি ঝুঁকিপূর্ণ কৌশল।
  • পজিশন সাইজিং - আপনার ঝুঁকির মাত্রা অনুযায়ী পজিশন সাইজ নির্ধারণ করা। পজিশন সাইজিং সম্পর্কে জানতে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা জরুরি।

বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং অভিজ্ঞ আর্থিক উপদেষ্টার পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

অ্যাকাডেমি ভবিষ্যতে অস্কারকে আরও আধুনিক এবং প্রাসঙ্গিক করে তোলার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • নতুন বিভাগ যুক্ত করা - সমসাময়িক চলচ্চিত্র শিল্পের চাহিদা অনুযায়ী নতুন বিভাগ যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
  • ভোটিং প্রক্রিয়ার আধুনিকীকরণ - ভোটিং প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ এবং কার্যকর করার জন্য প্রযুক্তিগত উন্নয়ন করা হচ্ছে।
  • আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রের প্রসার - বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র নির্মাতাদের অংশগ্রহণের সুযোগ আরও বাড়ানো।

অস্কার পুরস্কার ভবিষ্যতে চলচ্চিত্র শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে টিকে থাকবে এবং চলচ্চিত্র নির্মাতাদের উৎসাহিত করবে। অস্কারের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা চলছে।

উপসংহার

অস্কার চলচ্চিত্র পুরস্কার শুধুমাত্র একটি পুরস্কার নয়, এটি চলচ্চিত্র শিল্পের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসার প্রতীক। এই পুরস্কার চলচ্চিত্র নির্মাতাদের তাদের সৃজনশীল কাজ চালিয়ে যেতে উৎসাহিত করে এবং বিশ্বব্যাপী চলচ্চিত্রের প্রচার ও প্রসারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)

আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ

Баннер