সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স লেভেলের ব্যবহার
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স লেভেলের ব্যবহার
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স (Support and Resistance) লেভেল হলো টেকনিক্যাল অ্যানালিসিসের ভিত্তিপ্রস্তরগুলোর মধ্যে অন্যতম। Binary option ট্রেডিংয়ে, বিশেষ করে যখন আপনি Call option বা Put option এর মতো চুক্তি নিয়ে কাজ করেন, তখন বাজারের সম্ভাব্য দিকনির্দেশনা বোঝার জন্য এই ধারণাটি অপরিহার্য। এই নিবন্ধে, আমরা সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স কী, কীভাবে সেগুলি চিহ্নিত করতে হয় এবং Expiry time নির্ধারণের ক্ষেত্রে সেগুলির ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স কী?
সাপোর্ট এবং রেসিস্ট্যান্স হলো চার্টের এমন নির্দিষ্ট মূল্য স্তর যেখানে অতীতে দামের গতিপথ পরিবর্তিত হয়েছে। এই স্তরগুলি বাজারে ক্রেতা (Bulls) এবং বিক্রেতাদের (Bears) মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য নির্দেশ করে।
সাপোর্ট লেভেল (Support Level)
সাপোর্ট লেভেল হলো একটি মূল্য স্তর যেখানে নিচের দিকে দামের পতন সাধারণত থেমে যায় এবং কেনার চাপ (Buying pressure) দামকে আবার উপরে ঠেলে দেয়। সহজ কথায়, এটি এমন একটি তলদেশ যেখানে ক্রেতারা প্রবেশ করতে আগ্রহী হয়।
রেসিস্ট্যান্স লেভেল (Resistance Level)
রেসিস্ট্যান্স লেভেল হলো একটি মূল্য স্তর যেখানে উপরের দিকে দামের বৃদ্ধি সাধারণত থেমে যায় এবং বিক্রির চাপ (Selling pressure) দামকে আবার নিচে নামিয়ে আনে। এটি একটি ছাদ বা বাধা হিসাবে কাজ করে।
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্সের মনস্তাত্ত্বিক ভিত্তি
এই স্তরগুলি কার্যকর হওয়ার প্রধান কারণ হলো বাজার অংশগ্রহণকারীদের সম্মিলিত মনস্তত্ত্ব। যখন কোনো সম্পদ অতীতে একটি নির্দিষ্ট দামে বারবার ফিরে এসেছে এবং সেখান থেকে বাউন্স করেছে, তখন ট্রেডাররা সেই স্তরটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করে। তারা মনে করে, দাম আবার সেই স্তরে পৌঁছালে একই ঘটনা ঘটতে পারে। ট্রেডিং মনোবিজ্ঞানের উপর নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব এই ধারণার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে।
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স লেভেল শনাক্তকরণ
সঠিকভাবে সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স স্তরগুলি চিহ্নিত করা সফল ট্রেডিং কৌশলের প্রথম ধাপ। এটি মূলত অতীতের মূল্য ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে করা হয়।
১. অতীত পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করা
সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো চার্টে অতীতের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বিন্দুগুলি খুঁজে বের করা।
- যেখানে দাম একাধিকবার স্পর্শ করেছে কিন্তু অতিক্রম করতে পারেনি, সেটি রেসিস্ট্যান্স।
- যেখানে দাম একাধিকবার স্পর্শ করেছে কিন্তু নিচে নামতে পারেনি, সেটি সাপোর্ট।
মনে রাখতে হবে, একটি স্তর যত বেশিবার স্পর্শ করা হয় এবং তা বজায় থাকে, স্তরটি তত বেশি শক্তিশালী বলে বিবেচিত হয়।
২. চার্টের সময়সীমা (Timeframe) নির্বাচন
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্সের শক্তি নির্ভর করে আপনি কোন Candlestick pattern চার্ট দেখছেন তার ওপর।
- দীর্ঘ সময়সীমার চার্ট (যেমন, দৈনিক বা সাপ্তাহিক) দ্বারা চিহ্নিত স্তরগুলি স্বল্প সময়সীমার চার্ট (যেমন, ৫ মিনিট) দ্বারা চিহ্নিত স্তরগুলির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী হয়।
- একজন Binary option ট্রেডারকে তার Expiry time এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে সময়সীমা নির্বাচন করতে হয়। যদি আপনি স্বল্প মেয়াদী ট্রেড করেন, তবে অপেক্ষাকৃত ছোট সময়সীমার স্তরগুলিও প্রাসঙ্গিক হতে পারে, তবে সর্বদা বৃহত্তর প্রবণতা (Trend) বিবেচনা করা উচিত।
৩. মনস্তাত্ত্বিক সংখ্যা (Psychological Numbers)
অনেক সময় গোল সংখ্যাগুলি (যেমন, $1.2000, 100.00) স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাপোর্ট বা রেসিস্ট্যান্স হিসাবে কাজ করে, কারণ বহু সংখ্যক ট্রেডার সেই লেভেলে অর্ডার দেওয়ার প্রবণতা রাখে।
৪. ট্রেন্ড লাইন ব্যবহার করা
যখন বাজার একটি নির্দিষ্ট Trend অনুসরণ করে (ঊর্ধ্বমুখী বা নিম্নমুখী), তখন ট্রেন্ড লাইনের মাধ্যমে ডায়াগোনাল সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স তৈরি করা যায়।
- ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায়, নিচের দিকে টানা লাইনটি সাপোর্ট হিসেবে কাজ করে।
- নিম্নমুখী প্রবণতায়, উপরের দিকে টানা লাইনটি রেসিস্ট্যান্স হিসেবে কাজ করে।
৫. ব্রেকআউট এবং রিটেস্ট (Breakout and Retest)
একটি শক্তিশালী সাপোর্ট বা রেসিস্ট্যান্স স্তর যখন ভেদ হয়, তখন এটিকে 'ব্রেকআউট' বলা হয়। প্রায়শই, দাম ব্রেকআউটের পরে আবার সেই ভাঙা স্তরে ফিরে আসে—এই ঘটনাকে 'রিটেস্ট' বলা হয়।
- যদি সাপোর্ট লেভেল ভেঙে নিচে যায়, তবে সেই স্তরটি নতুন রেসিস্ট্যান্স হিসেবে কাজ করতে পারে।
- যদি রেসিস্ট্যান্স লেভেল ভেঙে উপরে যায়, তবে সেই স্তরটি নতুন সাপোর্ট হিসেবে কাজ করতে পারে।
এই রিটেস্টগুলি প্রায়শই Call option বা Put option এ প্রবেশের জন্য নির্ভরযোগ্য সংকেত দেয়।
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স ব্যবহারের কৌশল
সাপোর্ট এবং রেসিস্ট্যান্স ব্যবহার করে Binary option ট্রেড করার মূল লক্ষ্য হলো যখন দাম এই স্তরগুলির কাছাকাছি আসে, তখন প্রত্যাশিত বাউন্স বা ব্রেকআউটের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করা।
১. বাউন্স ট্রেডিং (Reversal Trading)
এটি সবচেয়ে সাধারণ কৌশল। ট্রেডাররা আশা করে যে দাম সাপোর্ট বা রেসিস্ট্যান্স স্তর থেকে প্রত্যাখ্যাত হবে।
- **সাপোর্ট থেকে কল (Call) ট্রেড:** যখন দাম একটি শক্তিশালী সাপোর্ট লেভেলে পৌঁছায় এবং সেখানে Candlestick pattern (যেমন হ্যামার বা বুলিশ এনগালফিং) এর মাধ্যমে প্রত্যাখ্যানের সংকেত দেয়, তখন একটি Call option নেওয়া যেতে পারে।
- **রেসিস্ট্যান্স থেকে পুট (Put) ট্রেড:** যখন দাম একটি শক্তিশালী রেসিস্ট্যান্স লেভেলে পৌঁছায় এবং সেখানে বেয়ারিশ সংকেত দেয়, তখন একটি Put option নেওয়া যেতে পারে।
এই কৌশলটি কার্যকর হওয়ার জন্য, এই স্তরগুলিকে অন্যান্য ইন্ডিকেটর যেমন RSI বা MACD দ্বারা নিশ্চিত করা জরুরি।
২. ব্রেকআউট ট্রেডিং (Breakout Trading)
এই কৌশলে ট্রেডাররা আশা করে যে দাম একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তর ভেদ করে নতুন দিকে যাত্রা শুরু করবে।
- **ব্রেকআউট কল:** যদি দাম দৃঢ়ভাবে রেসিস্ট্যান্স লেভেলের উপরে বন্ধ হয়, তবে একটি Call option নেওয়া যেতে পারে, এই আশায় যে নতুন গতিবেগ বজায় থাকবে।
- **ব্রেকআউট পুট:** যদি দাম দৃঢ়ভাবে সাপোর্ট লেভেলের নিচে বন্ধ হয়, তবে একটি Put option নেওয়া যেতে পারে।
ব্রেকআউট ট্রেডিংয়ের সময়, Expiry time নির্ধারণ করা কঠিন হতে পারে, কারণ ব্রেকআউটের পরে দামের গতিবেগ (Momentum) বজায় থাকে কিনা তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
৩. ব্রেকআউট রিটেস্ট ট্রেডিং
এটি ব্রেকআউট ট্রেডিংয়ের একটি তুলনামূলকভাবে নিরাপদ সংস্করণ।
- দাম রেসিস্ট্যান্স ভেঙে উপরে গেল।
- দাম আবার নিচে নেমে এসে সেই ভাঙা রেসিস্ট্যান্স লেভেলকে সাপোর্ট হিসেবে পরীক্ষা করল।
- যদি লেভেলটি সাপোর্ট হিসেবে কাজ করে এবং দাম আবার উপরে উঠতে শুরু করে, তবে Call option নেওয়া হয়।
এই পদ্ধতিটি মিথ্যা ব্রেকআউট (False Breakout) এড়ানোর সুযোগ দেয়।
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্সের বৈধতা ও দুর্বলতা
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স স্তরগুলি কখনোই ১০০% নিশ্চিত ভবিষ্যদ্বাণী নয়। এগুলির কার্যকারিতা কিছু নিয়মের উপর নির্ভর করে।
বৈধতার নিয়ম (Validation Rules)
- স্তরটি যত বেশিবার স্পর্শ করা হবে, তত বেশি বৈধ।
- যত বেশি সময় ধরে স্তরটি বজায় থাকবে, তত বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
- যদি একটি স্তর দীর্ঘ সময় ধরে পরীক্ষা করা হয় এবং Trend শক্তিশালী হয়, তবে ব্রেকআউটের সম্ভাবনা কমে যায়।
- যদি কোনো শক্তিশালী খবর বা ইভেন্টের কারণে ব্রেকআউট হয়, তবে সেই ব্রেকআউটটি সাধারণত বৈধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
দুর্বলতা এবং মিথ্যা সংকেত (Invalidation Criteria)
- **দুর্বল স্তর:** যে স্তরগুলি খুব কমবার স্পর্শ করা হয়েছে বা বহু বছর আগে তৈরি হয়েছে, সেগুলি দুর্বল হতে পারে।
- **মিথ্যা ব্রেকআউট:** দাম একটি স্তর ভেদ করে কিন্তু সঙ্গে সঙ্গেই আবার আগের দিকে ফিরে আসে। এটি ট্রেডারদের বিভ্রান্ত করতে পারে।
- **প্রবণতার পরিবর্তন:** যদি সামগ্রিক Trend পরিবর্তিত হয়, তবে অতীতের সাপোর্ট বা রেসিস্ট্যান্স লেভেলগুলি তাৎপর্য হারাতে পারে।
Candlestick pattern এর ভূমিকা
সাপোর্ট বা রেসিস্ট্যান্স স্তরে ট্রেড করার সময়, শুধু মূল্য স্তর দেখলেই হবে না, সেই স্তরে ক্যান্ডেলস্টিক কী সংকেত দিচ্ছে তা দেখা আবশ্যক। উদাহরণস্বরূপ, একটি সাপোর্ট লেভেলে ডজি (Doji) বা পিন বার (Pin Bar) দেখা গেলে তা বাউন্সের শক্তিশালী ইঙ্গিত দেয়। সাধারণ ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন শনাক্তকরণ এই ক্ষেত্রে সহায়ক।
ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং ব্যবহারিক প্রয়োগ
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স ব্যবহার করার সময় Risk management এবং Position sizing অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ বাইনারি অপশনে আপনি আপনার সম্পূর্ণ বিনিয়োগ হারাতে পারেন যদি ট্রেডটি Out-of-the-money হয়।
বাস্তবসম্মত প্রত্যাশা
- সাপোর্ট এবং রেসিস্ট্যান্সগুলি সুনির্দিষ্ট রেখা নয়, বরং একটি 'জোন' বা এলাকা। দাম ঠিক সেই লাইনে নাও থামতে পারে।
- কোনো একক কৌশলই সর্বদা কাজ করে না। সাপোর্ট/রেসিস্ট্যান্সকে অন্যান্য টুলস যেমন ভলিউম, Bollinger Bands, বা Elliott wave বিশ্লেষণের সাথে একত্রিত করা উচিত।
সাধারণ ভুল এবং সতর্কতা
- **অতিরিক্ত লেভেল ব্যবহার:** চার্টকে অতিরিক্ত সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স লাইন দিয়ে ভরাট করা। শুধুমাত্র সবচেয়ে শক্তিশালী এবং সাম্প্রতিক স্তরগুলিতে মনোযোগ দিন।
- **ব্রেকআউটের জন্য অপেক্ষা না করা:** অনেক নতুন ট্রেডার দাম লেভেল স্পর্শ করার সাথে সাথেই ট্রেড শুরু করে দেয়, অথচ নিশ্চিত ব্রেকআউট বা বাউন্সের জন্য অপেক্ষা করে না।
- **স্ট্রাইক মূল্য নির্ধারণ:** সাপোর্ট/রেসিস্ট্যান্স লেভেলের কাছাকাছি বাইনারি অপশনের স্ট্রাইক মূল্য নির্ধারণ করা উচিত। যদি আপনি বাউন্সের জন্য কল নেন, তবে স্ট্রাইক মূল্য সাপোর্ট লেভেলের সামান্য নিচে বা তার কাছাকাছি সেট করা যেতে পারে। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মূলনীতি ও অবস্থান আকার অনুসরণ করা আবশ্যক।
ব্যবহারিক চেকলিস্ট
নিম্নলিখিত চেকলিস্টটি সাপোর্ট/রেসিস্ট্যান্স ভিত্তিক ট্রেডের আগে ব্যবহার করা যেতে পারে:
| ধাপ | যাচাইকরণ |
|---|---|
| সময়সীমা নির্বাচন | আমার ট্রেডের Expiry time এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা? |
| স্তর চিহ্নিতকরণ | স্তরটি কমপক্ষে দুবার স্পর্শ করা হয়েছে কিনা? |
| ট্রেন্ড যাচাইকরণ | বর্তমান Trend এই স্তরের পক্ষে নাকি বিপক্ষে? |
| কনফার্মেশন ইন্ডিকেটর | RSI বা অন্য কোনো ইন্ডিকেটর কি ওভারবট/ওভারসোল্ড সংকেত দিচ্ছে (বাউন্সের জন্য)? |
| ক্যান্ডেলস্টিক সংকেত | স্তরে কি কোনো শক্তিশালী Candlestick pattern তৈরি হয়েছে? |
| ঝুঁকি নির্ধারণ | আমি কি আমার মূলধনের নির্দিষ্ট শতাংশের বেশি ঝুঁকি নিচ্ছি? |
ব্যাকটেস্টিং ধারণা
সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স কৌশল পরীক্ষা করার জন্য, একটি Trading journal ব্যবহার করুন। বিগত কয়েক সপ্তাহে আপনার নির্বাচিত সম্পদ বা কারেন্সি জোড়ায় সাপোর্ট বা রেসিস্ট্যান্স লেভেলের কাছাকাছি দাম এলে কী ঘটেছে তা নোট করুন।
- একটি লেভেল চিহ্নিত করুন।
- সেই লেভেলে দাম পৌঁছালে একটি কাল্পনিক ট্রেড নিন (যেমন, যদি এটি সাপোর্ট হয়, তবে কল)।
- ফলাফল (In-the-money বা Out-of-the-money) রেকর্ড করুন।
- এইভাবে, আপনি আপনার নির্বাচিত সময়সীমা এবং সম্পদের জন্য এই কৌশলটির কার্যকারিতা বুঝতে পারবেন।
মনে রাখবেন, সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স লেভেলগুলি চার্টের একটি কাঠামো প্রদান করে, কিন্তু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সর্বদা বর্তমান বাজারের গতি এবং আপনার নিজস্ব Risk management নীতির উপর ভিত্তি করে নেওয়া উচিত।
আরও দেখুন (এই সাইটে)
- বাইনারি অপশনের স্ট্রাইক মূল্য নির্ধারণ
- ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মূলনীতি ও অবস্থান আকার
- ট্রেডিং মনোবিজ্ঞানের উপর নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব
- সাধারণ ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন শনাক্তকরণ
প্রস্তাবিত নিবন্ধ
- জমির ব্যবহার
- আরএসআই (RSI) ইন্ডিকেটরের ব্যবহার
- ব্যবহারকারী সম্প্রদায়
- বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে লাভবান হওয়ার জন্য কী ধরনের কৌশল ব্যবহার করা উচিত?
- বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে ব্যবহৃত সময়সীমার প্রভাব কী?
Recommended Binary Options Platforms
| Platform | Why beginners choose it | Register / Offer |
|---|---|---|
| IQ Option | Simple interface, popular asset list, quick order entry | IQ Option Registration |
| Pocket Option | Fast execution, tournaments, multiple expiration choices | Pocket Option Registration |
Join Our Community
Subscribe to our Telegram channel @copytradingall for analytics, free signals, and much more!
