বাইনারি অপশনের মেয়াদ ও স্ট্রাইক প্রাইস নির্ধারণ

From binaryoption
Jump to navigation Jump to search
Баннер1

বাইনারি অপশনের মেয়াদ ও স্ট্রাইক প্রাইস নির্ধারণ: নতুনদের জন্য নির্দেশিকা

Binary option বা বাইনারি অপশন ট্রেডিং একটি সরলীকৃত আর্থিক উপকরণ, যেখানে ট্রেডাররা ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে একটি নির্দিষ্ট সম্পদ (যেমন মুদ্রা জোড়া, স্টক বা কমোডিটি) একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট মূল্যের উপরে যাবে নাকি নিচে নামবে। এই ট্রেডিংয়ের মূল ভিত্তি হলো দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্যারামিটার: Expiry time (মেয়াদ শেষ হওয়ার সময়) এবং স্ট্রাইক প্রাইস (বা এক্সপায়ারি প্রাইস)। এই নিবন্ধে, আমরা এই দুটি ধারণার গভীরে প্রবেশ করব এবং দেখব কীভাবে একজন নতুন ট্রেডার সঠিকভাবে এগুলো নির্বাচন করতে পারে।

বাইনারি অপশনের মূল ধারণা

বাইনারি অপশনকে প্রায়শই "হ্যাঁ/না" অপশন বলা হয়, কারণ ফলাফল হয় সম্পূর্ণ লাভ (একটি নির্দিষ্ট Payout) অথবা সম্পূর্ণ ক্ষতি (বিনিয়োগকৃত অর্থ)। এখানে কোনো আংশিক লাভ বা ক্ষতির সুযোগ নেই।

  • **কল অপশন (Call Option):** যখন আপনি মনে করেন সম্পদের মূল্য মেয়াদ শেষের সময় বর্তমান মূল্যের চেয়ে বেশি হবে।
  • **পুট অপশন (Put Option):** যখন আপনি মনে করেন সম্পদের মূল্য মেয়াদ শেষের সময় বর্তমান মূল্যের চেয়ে কম হবে।

স্ট্রাইক প্রাইস (Strike Price) বোঝা

স্ট্রাইক প্রাইস হলো সেই রেফারেন্স মূল্য যা আপনার Call option বা Put option এর সাফল্যের জন্য নির্ধারণ করা হয়। এটি হলো সেই মূল্য যা বাজারকে অতিক্রম করতে হবে আপনার ট্রেডটি লাভজনক হওয়ার জন্য।

স্ট্রাইক প্রাইসের প্রকারভেদ

স্ট্রাইক প্রাইস নির্ধারণের ওপর ভিত্তি করে আপনার ট্রেডটি মেয়াদ শেষে কেমন ফল দেবে, তা নির্ধারিত হয়।

  • **ইন-দ্য-মানি (In-the-money - ITM):** যদি আপনার ট্রেডটি লাভজনক পরিস্থিতিতে শেষ হয়। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি Call option কিনেছেন এবং মেয়াদ শেষে বাজার মূল্য স্ট্রাইক প্রাইসের উপরে থাকে।
  • **আউট-অব-দ্য-মানি (Out-of-the-money - OTM):** যদি আপনার ট্রেডটি লোকসানে শেষ হয়। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি Put option কিনেছেন এবং মেয়াদ শেষে বাজার মূল্য স্ট্রাইক প্রাইসের উপরে থাকে।
  • **অ্যাট-দ্য-মানি (At-the-money - ATM):** যখন মেয়াদ শেষের মূল্য ঠিক স্ট্রাইক প্রাইসের সমান হয়। বেশিরভাগ প্ল্যাটফর্মে, এটি সাধারণত লোকসান (আপনার বিনিয়োগ ফেরত আসে না)।

স্ট্রাইক প্রাইস নির্বাচন ও ঝুঁকি

প্ল্যাটফর্মগুলো সাধারণত আপনাকে বর্তমান বাজার মূল্যের ওপর ভিত্তি করে স্ট্রাইক প্রাইস বেছে নিতে দেয়।

  • **নিরাপদ স্ট্রাইক (ITM এর দিকে):** যদি আপনি বর্তমান মূল্যের খুব কাছাকাছি স্ট্রাইক প্রাইস নির্বাচন করেন (যা আপনাকে ITM বানাবে), তবে আপনার Payout সাধারণত কম হবে (যেমন ৭০%-৮০%)। কারণ সাফল্যের সম্ভাবনা বেশি।
  • **ঝুঁকিপূর্ণ স্ট্রাইক (OTM এর দিকে):** যদি আপনি অনেক দূরে স্ট্রাইক প্রাইস নির্বাচন করেন (যা আপনাকে OTM বানাবে), তবে আপনার Payout অনেক বেশি হতে পারে (যেমন ৯০%-১০০% বা তার বেশি), কিন্তু সাফল্যের সম্ভাবনা কম।

একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বাইনারি অপশনে Risk management অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার প্রতিটি ট্রেডে ঝুঁকির পরিমাণ (সাধারণত আপনার মোট অ্যাকাউন্টের ১% থেকে ৫%) কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। এটি ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও সঠিক পজিশন সাইজিং কৌশল এর অংশ।

মেয়াদ (Expiry Time) নির্ধারণের গুরুত্ব

Expiry time হলো সেই নির্দিষ্ট মুহূর্ত যখন আপনার ট্রেডটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায় এবং ফলাফল নির্ধারিত হয়। বাইনারি অপশনে মেয়াদ কয়েক সেকেন্ড থেকে শুরু করে এক দিন বা তার বেশি হতে পারে।

মেয়াদের প্রকারভেদ

ট্রেডাররা সাধারণত তাদের বিশ্লেষণের সময়সীমা এবং বাজারের অস্থিরতা (Volatility) অনুসারে মেয়াদ নির্বাচন করেন।

  • **খুব স্বল্প মেয়াদ (৬০ সেকেন্ড থেকে ৫ মিনিট):** এগুলো স্ক্যাল্পিং বা অতি দ্রুত ট্রেডিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এখানে বাজারের সামান্য নড়াচড়াও ফলাফল নির্ধারণ করে।
  • **স্বল্প মেয়াদ (১০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা):** এই মেয়াদগুলো সাধারণত Candlestick pattern বা স্বল্পমেয়াদী Support and resistance লেভেল বিশ্লেষণের জন্য উপযোগী।
  • **দীর্ঘ মেয়াদ (১ দিন বা তার বেশি):** বড় Trend বা মৌলিক বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে এই মেয়াদ ব্যবহার করা হয়।

মেয়াদ নির্বাচনের জন্য বিশ্লেষণ পদ্ধতি

আপনার ট্রেডিং কৌশল অনুযায়ী মেয়াদ নির্বাচন করতে হবে।

  • যদি আপনি ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন দেখে ট্রেড করেন, তবে আপনার মেয়াদ সাধারণত সেই প্যাটার্নের পূর্ণতা লাভের জন্য যথেষ্ট হওয়া উচিত (যেমন, একটি ৫ মিনিটের ক্যান্ডেল বিশ্লেষণ করলে, আপনি ১৫ মিনিট বা তার বেশি মেয়াদ নিতে পারেন)।
  • যদি আপনি RSI বা MACD এর মতো প্রযুক্তিগত সূচক ব্যবহার করেন, তবে সূচকগুলোর সংকেত তৈরি হতে যে সময় লাগে, তার চেয়ে সামান্য বেশি মেয়াদ নির্ধারণ করা বুদ্ধিমানের কাজ।

প্ল্যাটফর্ম ওয়ার্কফ্লো: মেয়াদ ও স্ট্রাইক সেট করা

অধিকাংশ জনপ্রিয় বাইনারি অপশন প্ল্যাটফর্মে (যেমন IQ Option বা Pocket Option) অর্ডার দেওয়ার প্রক্রিয়াটি বেশ সরল। এটি ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম ও সম্পদ নির্বাচন প্রক্রিয়া এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ধাপ ১: সম্পদ নির্বাচন প্রথমে আপনি কোন সম্পদ নিয়ে ট্রেড করবেন তা নির্বাচন করুন (যেমন, EUR/USD, গোল্ড, বা নাসডাক)।

ধাপ ২: ট্রেডের পরিমাণ নির্ধারণ আপনি কত টাকা বিনিয়োগ করতে চান তা নির্দিষ্ট করুন। এটি আপনার Position sizing নির্ধারণ করে।

ধাপ ৩: কল বা পুট নির্বাচন আপনার বিশ্লেষণ অনুযায়ী, আপনি বাজার উপরে যাবে (Call) নাকি নিচে নামবে (Put) তা নির্বাচন করুন।

ধাপ ৪: মেয়াদ (Expiry Time) নির্বাচন প্ল্যাটফর্মে উপলব্ধ বিভিন্ন মেয়াদ থেকে আপনার পছন্দের সময়কাল বেছে নিন।

ধাপ ৫: স্ট্রাইক প্রাইস নির্বাচন (যদি ম্যানুয়াল নির্বাচন সম্ভব হয়) কিছু প্ল্যাটফর্মে, আপনি বর্তমান মূল্যের সাপেক্ষে কত পয়েন্ট দূরে এক্সপায়ার করতে চান তা ম্যানুয়ালি সেট করতে পারেন। যদি প্ল্যাটফর্মটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ট্রাইক সেট করে (যেমন, নির্দিষ্ট সময়ের শেষে বর্তমান মূল্য), তবে আপনাকে শুধু সময়কাল নির্বাচন করতে হবে।

উদাহরণস্বরূপ, একটি সরলীকৃত অর্ডার প্লেসমেন্ট টেবিল:

প্যারামিটার নির্বাচন কারণ/মন্তব্য
সম্পদ EUR/USD উচ্চ তারল্য
ট্রেড পরিমাণ $100 ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও সঠিক পজিশন সাইজিং কৌশল মেনে
অপশন টাইপ Call চার্টে ঊর্ধ্বমুখী Trend দেখা যাচ্ছে
Expiry time 5 মিনিট স্বল্পমেয়াদী গতিবিধি বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে
স্ট্রাইক প্রাইস বর্তমান মূল্যের কাছাকাছি উচ্চ সাফল্যের হার নিশ্চিত করতে
প্রত্যাশিত Payout 85%

প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণের সাথে মেয়াদ ও স্ট্রাইক মেলানো

সফল ট্রেডিংয়ের জন্য, আপনার প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণকে মেয়াদ এবং স্ট্রাইক প্রাইসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।

সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যান্স (Support and Resistance)

Support and resistance লেভেলগুলো হলো বাজারের সেই স্তর যেখানে দাম বারবার ফিরে আসে বা দিক পরিবর্তন করে।

  • **মেটাফর:** সাপোর্ট হলো একটি শক্ত মেঝে এবং রেসিস্ট্যান্স হলো একটি শক্ত ছাদ।
  • **মেয়াদ নির্ধারণ:** যদি আপনি দেখেন যে মূল্য একটি শক্তিশালী সাপোর্ট লেভেলে পৌঁছেছে এবং বাউন্স করার সম্ভাবনা আছে, তবে আপনার মেয়াদ এমন হওয়া উচিত যাতে মূল্যটি সেই বাউন্সটি সম্পন্ন করতে পারে। যদি সাপোর্টটি খুব শক্তিশালী হয়, তবে আপনি দীর্ঘ মেয়াদ নিতে পারেন।
  • **স্ট্রাইক নির্ধারণ:** যদি আপনি সাপোর্ট থেকে বাউন্সের জন্য Call option নেন, তবে স্ট্রাইক প্রাইসটি সেই সাপোর্ট লেভেলের ঠিক উপরে সেট করা উচিত যাতে এটি ITM হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

সূচক ব্যবহার (Indicators)

সূচকগুলো বাজারকে বুঝতে সাহায্য করে।

  • **RSI (Relative Strength Index):** এটি দেখায় বাজার অতিরিক্ত কেনা (Overbought) হয়েছে নাকি অতিরিক্ত বিক্রি (Oversold) হয়েছে। যদি RSI খুব নিচে থাকে এবং আপনি Put option নিতে চান, তবে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে মূল্য কিছুটা সংশোধন হওয়ার জন্য।
  • **MACD:** এটি গতির পরিবর্তন নির্দেশ করে। যদি MACD লাইন ক্রসওভার করে, তবে এটি গতির পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়।

যদি আপনি MACD ক্রসওভার দেখে একটি ৫ মিনিটের ট্রেড খুলতে চান, তবে নিশ্চিত করুন যে আপনার মেয়াদ অন্তত ১০ মিনিট বা তার বেশি, যাতে ক্রসওভারের প্রভাব পুরোপুরি প্রতিফলিত হতে পারে।

সাধারণ ভুল এবং তা এড়ানোর উপায়

নতুন ট্রেডাররা প্রায়শই মেয়াদ ও স্ট্রাইক প্রাইস নির্ধারণে ভুল করে।

  • **অতিরিক্ত দ্রুত মেয়াদ নির্বাচন:** ৬০ সেকেন্ডের ট্রেডগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ এই সময়ে বাজার এলোমেলোভাবে ওঠানামা করতে পারে। এটি সফল ট্রেডিং এর জন্য মানসিক নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে।
  • **বাজারের অবস্থা উপেক্ষা করা:** অস্থির (volatile) বাজারে দীর্ঘ মেয়াদ নিলে অপ্রত্যাশিতভাবে বিপরীত দিকে চলে যেতে পারে। শান্ত বাজারে স্বল্প মেয়াদ ভালো কাজ করতে পারে।
  • **স্ট্রাইক প্রাইস নিয়ে অতিরিক্ত ঝুঁকি:** সর্বদা উচ্চ Payout এর লোভে OTM স্ট্রাইক নির্বাচন করা ভুল। মনে রাখবেন, উচ্চ রিটার্নের অর্থ উচ্চ ঝুঁকি।

বাস্তবসম্মত প্রত্যাশা এবং ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ

বাইনারি অপশন দ্রুত অর্থ উপার্জনের কোনো নিশ্চিত পথ নয়। এটি একটি দক্ষতা-ভিত্তিক কার্যকলাপ, যেখানে Risk management সর্বাগ্রে।

ঝুঁকি প্রতি ট্রেড (Risk Per Trade)

কখনোই এমন পরিমাণে বিনিয়োগ করবেন না যা হারালে আপনার দৈনন্দিন জীবন প্রভাবিত হবে। বেশিরভাগ পেশাদার ট্রেডার তাদের মোট অ্যাকাউন্টের ১% এর বেশি ঝুঁকি নেন না একটি একক ট্রেডে।

দৈনিক ক্ষতির সীমা (Daily Loss Limit)

একটি Trading journal বজায় রাখা অপরিহার্য। আপনার দৈনিক ক্ষতির একটি সীমা নির্ধারণ করুন (যেমন, মোট মূলধনের ৫%)। এই সীমা অতিক্রম করলে, সেই দিনের জন্য ট্রেডিং বন্ধ করুন। এটি আবেগের বশে অতিরিক্ত ট্রেড করা (Chasing losses) থেকে রক্ষা করে।

লিভারেজ এবং বাইনারি অপশন

যদিও বাইনারি অপশনে সরাসরি লিভারেজ ব্যবহৃত হয় না, তবে আপনার বিনিয়োগের পরিমাণ আপনার মূলধনের তুলনায় অনেক বেশি প্রভাব ফেলতে পারে। লিভারেজ কীভাবে কাজ করে তা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ, যদিও বাইনারি অপশনে এটি ফরেক্সের মতো সরাসরি মার্জিন কল সৃষ্টি করে না। বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে লিভারেজের সঠিক ব্যবহার কীভাবে করবেন? দেখুন।

বিশ্লেষণ বৈধতা

আপনার বিশ্লেষণ তখনই বৈধ, যখন এটি একাধিক ফ্যাক্টর দ্বারা সমর্থিত হয়।

  • **একক সূচক নির্ভরতা:** শুধুমাত্র একটি Bollinger Bands সিগন্যালের ওপর ভিত্তি করে ট্রেড করবেন না।
  • **ট্রেন্ডের সাথে সঙ্গতি:** সর্বদা বৃহত্তর Trend এর দিকে ট্রেড করার চেষ্টা করুন। যদি বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকে, তবে Put option নেওয়ার আগে শক্তিশালী প্রতিরোধ বা রিভার্সাল সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা করুন।
  • **নিরাপত্তা মার্জিন:** স্ট্রাইক প্রাইস নির্বাচন করার সময়, বর্তমান মূল্যের কাছাকাছি এমন একটি স্থান বেছে নিন যেখানে সামান্য নড়াচড়াও আপনার পক্ষে কাজ করে।

উপসংহার

বাইনারি অপশনে মেয়াদ এবং স্ট্রাইক প্রাইস নির্বাচন হলো আপনার ট্রেডিং কৌশলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি কেবল একটি সংখ্যা নির্বাচন নয়, বরং আপনার বিশ্লেষণকে বাজারের গতিশীলতার সাথে মেটানোর একটি শিল্প। নতুনদের উচিত স্বল্প মেয়াদে শুরু করা, কঠোর Risk management অনুসরণ করা এবং সর্বদা ডেমো অ্যাকাউন্টে অনুশীলন করা যতক্ষণ না তারা তাদের পছন্দের সময়সীমা এবং স্ট্রাইক নির্বাচনের ওপর আস্থা অর্জন করে।

আরও দেখুন (এই সাইটে)

প্রস্তাবিত নিবন্ধ

Recommended Binary Options Platforms

Platform Why beginners choose it Register / Offer
IQ Option Simple interface, popular asset list, quick order entry IQ Option Registration
Pocket Option Fast execution, tournaments, multiple expiration choices Pocket Option Registration

Join Our Community

Subscribe to our Telegram channel @copytradingall for analytics, free signals, and much more!

Баннер