প্রার্থনা সমাজ

পরিচিতি

প্রার্থনা সমাজ উনিশ শতকের ব্রিটিশ ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কার আন্দোলন। এই আন্দোলন মূলত হিন্দুধর্মের মধ্যেকার কুসংস্কার, বহুঈশ্বরবাদ এবং জাতিভেদ প্রথার বিরুদ্ধে প্রতিবাদস্বরূপ শুরু হয়েছিল। ১৮৬৩ সালে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই সমাজ, একেশ্বরবাদ এবং যুক্তিবাদী দর্শনের উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে। প্রার্থনা সমাজের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঈশ্বরকে সরাসরি উপলব্ধি করার পথ উন্মুক্ত করা এবং সমাজে নৈতিক ও আধ্যাত্মিক জাগরণ সৃষ্টি করা। এই নিবন্ধে প্রার্থনা সমাজের উৎপত্তি, দর্শন, কার্যক্রম, প্রভাব এবং আধুনিক জীবনে এর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

উৎপত্তি ও প্রেক্ষাপট

উনিশ শতকে ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ভারতীয় সমাজ নানা ধরনের সামাজিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সম্মুখীন হয়েছিল। এই সময়ে, পাশ্চাত্য শিক্ষা ও সংস্কৃতির প্রভাবে ভারতীয় বুদ্ধিজীবী শ্রেণির মধ্যে নতুন চিন্তা-ভাবনার উন্মেষ ঘটে। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, যিনি ছিলেন একজন সমাজ সংস্কারক এবং চিন্তাবিদ, তিনি প্রচলিত হিন্দুধর্মের ত্রুটিগুলি উপলব্ধি করেন এবং একটি নতুন ধর্মীয় ও সামাজিক ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন।

দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যক্তিগত আধ্যাত্মিক অনুসন্ধান এবং স্বামী বিবেকানন্দের সাথে কথোপকথন তাঁকে একেশ্বরবাদী উপাসনার প্রতি আকৃষ্ট করে। এর ফলস্বরূপ, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘ব্রাহ্ম সমাজ’ প্রতিষ্ঠা করেন, যা পরে ‘প্রার্থনা সমাজ’ নামে পরিচিত হয়। এই সমাজ প্রতিষ্ঠার পেছনে রাজা রামমোহন রায়-এর ব্রাহ্ম সমাজ-এরও কিছু প্রভাব ছিল। তবে, প্রার্থনা সমাজ ব্রাহ্ম সমাজ থেকে ভিন্ন পথে অগ্রসর হয় এবং নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ধারণ করে।

দর্শন ও মূলনীতি

প্রার্থনা সমাজের দর্শন একেশ্বরবাদ, যুক্তিবাদ এবং মানবতাবাদের উপর ভিত্তি করে গঠিত। এই সমাজের মূলনীতিগুলি নিম্নরূপ:

একেশ্বরবাদ: প্রার্থনা সমাজ ঈশ্বরের একত্বে বিশ্বাস স্থাপন করে। এখানে ঈশ্বরের ধারণা নিরাকার, নিগুণ এবং সর্বব্যাপী।
যুক্তিবাদ: এই সমাজ ধর্মীয় বিশ্বাস এবং আচার-অনুষ্ঠানগুলিকে যুক্তির মাধ্যমে বিচার করার কথা বলে। অন্ধ বিশ্বাস ও কুসংস্কার পরিহারের উপর জোর দেওয়া হয়।
মানবতাবাদ: প্রার্থনা সমাজ মানুষের মর্যাদা ও অধিকারকে স্বীকৃতি দেয়। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষ সমান – এই নীতিতে বিশ্বাসী।
নৈতিকতা: এই সমাজ নৈতিক জীবনযাপন এবং চরিত্র গঠনের উপর গুরুত্ব দেয়। সত্য, ন্যায়, দয়া, এবং অহিংসা – এই মূল্যবোধগুলি অনুসরণ করার কথা বলা হয়।
কর্মযোগ: নিষ্কাম কর্মের মাধ্যমে ঈশ্বরের সেবা এবং সমাজের কল্যাণ – এই ধারণাটি প্রার্থনা সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

কার্যক্রম ও পদ্ধতি

প্রার্থনা সমাজ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রমের মাধ্যমে তাদের আদর্শ ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের চেষ্টা করে। তাদের প্রধান কার্যক্রমগুলো হলো:

উপাসনা সভা: প্রার্থনা সমাজের সদস্যরা নিয়মিত উপাসনা সভায় মিলিত হতেন, যেখানে ঈশ্বরের স্তবগান, ধর্মীয় আলোচনা এবং प्रवचन অনুষ্ঠিত হতো।
শিক্ষা কার্যক্রম: সমাজটি শিক্ষা বিস্তারের জন্য বিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে। দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষার সুযোগ করে দেওয়া হয়।
সামাজিক সংস্কার: প্রার্থনা সমাজ জাতিভেদ প্রথা, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ এবং অন্যান্য সামাজিক কুসংস্কারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে।
সাহিত্য ও সাংবাদিকতা: সমাজের আদর্শ ও বার্তা প্রচারের জন্য সাহিত্য ও সাংবাদিকতার ব্যবহার করা হয়। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং অন্যান্য সমাজকর্মীরা প্রবন্ধ, কবিতা ও নিবন্ধ লিখে জনমত গঠনে সহায়তা করেন।
ত্রাণ কার্যক্রম: প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্ভিক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সাহায্যার্থে প্রার্থনা সমাজ ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করে।

প্রার্থনা সমাজের কার্যক্রম
কার্যক্রম	বিবরণ	উপাসনা সভা	ঈশ্বরের স্তবগান, ধর্মীয় আলোচনা ও प्रवचन	শিক্ষা কার্যক্রম	বিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন	সামাজিক সংস্কার	জাতিভেদ প্রথা, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ	সাহিত্য ও সাংবাদিকতা	আদর্শ ও বার্তা প্রচারের জন্য লেখালেখি	ত্রাণ কার্যক্রম	দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য

নেতৃত্ব ও সংগঠন

প্রার্থনা সমাজের প্রতিষ্ঠাতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন এর প্রধান নেতা। তাঁর পর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি এই সমাজকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, যেমন - কেশবচন্দ্র সেন, রামকৃষ্ণ পরমহংস (যদিও তিনি সরাসরি যুক্ত ছিলেন না, তবে তাঁর দর্শন দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন), এবং শ্রী অরবিন্দ প্রার্থনা সমাজের অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

প্রার্থনা সমাজের একটি সুসংগঠিত কাঠামো ছিল। সমাজের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি কেন্দ্রীয় কমিটি ছিল, যা বিভিন্ন শাখা কমিটির মাধ্যমে স্থানীয় পর্যায়ে কাজ করত। এই কমিটিগুলি উপাসনা সভা, শিক্ষা কার্যক্রম এবং সামাজিক সংস্কারের মতো বিষয়গুলি পরিচালনা করত।

প্রভাব ও পরিচিতি

প্রার্থনা সমাজ উনিশ শতকের ভারতীয় সমাজে গভীর প্রভাব ফেলেছিল। এর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব হলো:

ধর্মীয় সংস্কার: প্রার্থনা সমাজ হিন্দুধর্মের মধ্যেকার কুসংস্কার ও বহুঈশ্বরবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে একেশ্বরবাদের ধারণা প্রচার করে।
সামাজিক জাগরণ: এই সমাজ জাতিভেদ প্রথা ও অন্যান্য সামাজিক অসাম্যের বিরুদ্ধে জনমত গঠন করে সামাজিক জাগরণ সৃষ্টি করে।
শিক্ষা বিস্তার: প্রার্থনা সমাজ শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে সমাজের পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছে দেয়।
জাতীয়তাবাদ: প্রার্থনা সমাজের আদর্শ ও মূল্যবোধগুলি ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিকাশে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

প্রার্থনা সমাজের প্রভাব মহাত্মা গান্ধী-এর সত্যাশোধী সমাজ এবং অন্যান্য সামাজিক ও ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলনেও দেখা যায়।

প্রার্থনা সমাজের সাথে সম্পর্কিত বিষয়সমূহ

ব্রাহ্ম সমাজ: প্রার্থনা সমাজের পূর্বসূরী এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক।
আর্য সমাজ: দয়ানন্দ সরস্বতী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই সমাজও হিন্দুধর্মের সংস্কারের লক্ষ্যে কাজ করে।
রামকৃষ্ণ মিশন: রামকৃষ্ণ পরমহংসের দর্শন দ্বারা অনুপ্রাণিত এই মিশন সমাজসেবা ও আধ্যাত্মিক সাধনার উপর জোর দেয়।
সত্যাশোধী সমাজ: মহাত্মা গান্ধী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই সমাজ দলিতদের অধিকারের জন্য কাজ করে।
হিন্দু মহাসভা: হিন্দু জাতীয়তাবাদের উপর ভিত্তি করে গঠিত এই সংগঠন।

আধুনিক জীবনে প্রাসঙ্গিকতা

যদিও প্রার্থনা সমাজ উনিশ শতকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, তবে এর আদর্শ ও মূল্যবোধগুলি আজও প্রাসঙ্গিক। আধুনিক জীবনে প্রার্থনা সমাজের শিক্ষাগুলি নিম্নরূপ:

যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনা: কুসংস্কার ও অন্ধ বিশ্বাস পরিহার করে যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটানো।
মানবতাবাদের আদর্শ: জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও সম্মান প্রদর্শন করা।
নৈতিক জীবনযাপন: সত্য, ন্যায়, দয়া ও অহিংসার পথে জীবনযাপন করা।
সামাজিক দায়িত্ববোধ: সমাজের কল্যাণে কাজ করা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
আধ্যাত্মিক জাগরণ: ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন এবং আধ্যাত্মিক পথে অগ্রসর হওয়া।

প্রার্থনা সমাজের এই শিক্ষাগুলি আধুনিক সমাজকে একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ গড়তে সাহায্য করতে পারে।

বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর সাথে সম্পর্ক (রূপক অর্থে)

যদিও প্রার্থনা সমাজ এবং বাইনারি অপশন ট্রেডিং সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি ক্ষেত্র, তবুও এদের মধ্যে একটি রূপক সম্পর্ক স্থাপন করা যেতে পারে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ যেমন ঝুঁকি এবং পুরস্কার উভয়ই জড়িত, তেমনি প্রার্থনা সমাজের আদর্শগুলি অনুসরণ করতে গিয়েও সমাজের প্রচলিত ধ্যানধারণা ও বাধার সম্মুখীন হতে হয়।

ঝুঁকি মূল্যায়ন: বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ বিনিয়োগ করার আগে যেমন ঝুঁকির মূল্যায়ন করা জরুরি, তেমনি প্রার্থনা সমাজের আদর্শগুলি বাস্তবায়নের পূর্বে সমাজের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সচেতন থাকতে হয়।
সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ: বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ লাভজনক হওয়ার জন্য সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হয়। তেমনি, প্রার্থনা সমাজের লক্ষ্য অর্জনের জন্য সঠিক পথে অবিচল থাকতে হয়।
দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি: বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ স্বল্পমেয়াদী লাভের পরিবর্তে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের পরিকল্পনা করা উচিত। তেমনি, প্রার্থনা সমাজের আদর্শগুলি বাস্তবায়নের জন্য ধৈর্য ও অধ্যবসায়ের প্রয়োজন।

এই রূপক সম্পর্কটি শুধুমাত্র একটি উদাহরণ, যা প্রার্থনা সমাজের প্রাসঙ্গিকতা এবং কার্যকারিতা ব্যাখ্যা করতে সহায়ক হতে পারে।

আরও কিছু প্রাসঙ্গিক বিষয়

টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ: বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর জন্য চার্ট এবং অন্যান্য সরঞ্জাম ব্যবহার করে বাজারের গতিবিধি বিশ্লেষণ করা।
ভলিউম বিশ্লেষণ: ট্রেডিং ভলিউমের উপর ভিত্তি করে বাজারের প্রবণতা বোঝা।
ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা: বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ মূলধন হারানোর ঝুঁকি কমাতে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করা।
অর্থনৈতিক সূচক: বিভিন্ন অর্থনৈতিক সূচকের প্রভাব ট্রেডিং-এর উপর কেমন পড়ে, তা বিশ্লেষণ করা।
ট্রেডিং কৌশল: বিভিন্ন ধরনের ট্রেডিং কৌশল যেমন - স্ট্র্যাডল, স্ট্র্যাঙ্গল ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান রাখা।
মানি ম্যানেজমেন্ট: পুঁজি ব্যবস্থাপনার সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা।
চার্ট প্যাটার্ন: বিভিন্ন চার্ট প্যাটার্ন (যেমন: হেড অ্যান্ড শোল্ডারস, ডাবল টপ) চিহ্নিত করে ট্রেডিং সিদ্ধান্ত নেওয়া।
ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন: ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন (যেমন: বুলিশ এনগালফিং, বিয়ারিশ এনগালফিং) ব্যবহার করে বাজারের পূর্বাভাস দেওয়া।
সমর্থন এবং প্রতিরোধ: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল চিহ্নিত করে ট্রেডিং-এর সুযোগ খুঁজে বের করা।
ট্রেন্ড লাইন: ট্রেন্ড লাইন অঙ্কন করে বাজারের গতিবিধি বোঝা।
মুভিং এভারেজ: মুভিং এভারেজ ব্যবহার করে বাজারের গড় মূল্য নির্ণয় করা।
আরএসআই: রিলেটিভ স্ট্রেন্থ ইনডেক্স (RSI) ব্যবহার করে ওভারবট এবং ওভারসোল্ড অবস্থা নির্ণয় করা।
MACD: মুভিং এভারেজ কনভারজেন্স ডাইভারজেন্স (MACD) ব্যবহার করে বাজারের গতিবিধি বিশ্লেষণ করা।
ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট: ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট লেভেল ব্যবহার করে সম্ভাব্য সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল চিহ্নিত করা।
বোলিঙ্গার ব্যান্ড: বলিঙ্গার ব্যান্ড ব্যবহার করে বাজারের অস্থিরতা পরিমাপ করা।

উপসংহার

প্রার্থনা সমাজ ভারতীয় ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। এই সমাজ ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কারের মাধ্যমে সমাজের ভিত্তি মজবুত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। এর আদর্শ ও মূল্যবোধগুলি আজও সমাজে প্রাসঙ্গিক এবং একটি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়তে পথ দেখাতে পারে।

এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)

আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ