অ্যাসাসিন্স ক্রিড

অ্যাসাসিন্স ক্রিড: ইতিহাস, গেমপ্লে এবং ট্রেডিংয়ের প্রেক্ষাপট

ভূমিকা

অ্যাসাসিন্স ক্রিড (Assassin's Creed) একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার স্টিলথ গেম সিরিজ। এটি মূলত Ubisoft নামক গেম ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি দ্বারা তৈরি। এই গেম সিরিজটি ইতিহাস এবং কল্পনার মিশ্রণে তৈরি, যেখানে খেলোয়াড়রা অ্যাসাসিন নামক গোপন সংগঠনের সদস্য হিসেবে বিভিন্ন ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মিশন সম্পন্ন করে। গেমটি শুধু বিনোদন নয়, এর মধ্যে লুকিয়ে আছে কৌশল, বিশ্লেষণ এবং ভবিষ্যৎ অনুমানের উপাদান, যা বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের সাথে তুলনীয়। এই নিবন্ধে অ্যাসাসিন্স ক্রিডের ইতিহাস, গেমপ্লে, চরিত্র এবং বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের সাথে এর সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

অ্যাসাসিন্স ক্রিডের ইতিহাস

অ্যাসাসিন্স ক্রিড গেম সিরিজের যাত্রা শুরু হয় ২০০৭ সালে প্রথম গেম ‘অ্যাসাসিন্স ক্রিড’ প্রকাশের মাধ্যমে। গেমটির পটভূমি ছিল তৃতীয় ক্রুসেড (Third Crusade)। এরপর থেকে Ubisoft নিয়মিতভাবে এই সিরিজের নতুন গেম প্রকাশ করে আসছে। প্রতিটি গেম সাধারণত একটি নির্দিষ্ট ঐতিহাসিক সময়কালে সেট করা হয় এবং খেলোয়াড়দের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব ও ঘটনার সাথে যুক্ত করে।

গেমপ্লের বিবর্তন

অ্যাসাসিন্স ক্রিডের গেমপ্লে সময়ের সাথে সাথে অনেক পরিবর্তিত হয়েছে। প্রথম গেমটিতে মূলত স্টিলথ (stealth) এবং পার্কুর (parkour) এর উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। খেলোয়াড়রা শহরের উপরে অবাধে দৌড়াতে পারত এবং লুকিয়ে থেকে শত্রুদের পরাজিত করতে পারত। সময়ের সাথে সাথে, গেমটিতে নতুন উপাদান যুক্ত করা হয়েছে, যেমন - নৌযান পরিচালনা, উন্নত যুদ্ধ ব্যবস্থা এবং RPG উপাদান।

• গেমপ্লে মেকানিক্স: অ্যাসাসিন্স ক্রিডের মূল গেমপ্লে মেকানিক্সগুলির মধ্যে অন্যতম হল পার্কুর। এই দক্ষতা ব্যবহার করে খেলোয়াড়রা শহরের যেকোনো স্থানে দ্রুত এবং সহজে চলাচল করতে পারে। এছাড়াও, গেমটিতে লুকিয়ে থাকা, শত্রুদের অনুসরণ করা এবং সুযোগ বুঝে আক্রমণ করার মতো উপাদান রয়েছে।
• যুদ্ধ ব্যবস্থা: অ্যাসাসিন্স ক্রিড গেমগুলিতে যুদ্ধ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। খেলোয়াড়রা বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র, যেমন - তলোয়ার, ছুরি এবং লুকানো ব্লেড ব্যবহার করে শত্রুদের সাথে লড়াই করতে পারে।
• মিশন এবং গল্প: প্রতিটি অ্যাসাসিন্স ক্রিড গেমের একটি মূল গল্প রয়েছে, যা খেলোয়াড়দের বিভিন্ন ঐতিহাসিক মিশনে অংশ নিতে উৎসাহিত করে। মিশনগুলি সাধারণত রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, গুপ্তহত্যা এবং ঐতিহাসিক ঘটনাগুলির উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়।

অ্যাসাসিন্স ক্রিডের গুরুত্বপূর্ণ গেমসমূহ

অ্যাসাসিন্স ক্রিড সিরিজে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গেম রয়েছে, যা এই সিরিজের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গেমের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হলো:

অ্যাসাসিন্স ক্রিড সিরিজের গুরুত্বপূর্ণ গেম

গেমের নাম	প্রকাশের বছর	পটভূমি	মূল বৈশিষ্ট্য
Assassin's Creed	২০০৭	তৃতীয় ক্রুসেড	পার্কুর এবং স্টিলথ গেমপ্লে-এর প্রবর্তন
Assassin's Creed II	২০০৯	ইতালীয় রেনেসাঁস	উন্নত পার্কুর, যুদ্ধ এবং গল্পের গভীরতা
Assassin's Creed: Brotherhood	২০১১	ইতালীয় রেনেসাঁস	রোমের নিয়ন্ত্রণ এবং অ্যাসাসিন গিল্ড তৈরি
Assassin's Creed III	২০১২	আমেরিকান বিপ্লব	নতুন যুদ্ধ ব্যবস্থা এবং নৌযান পরিচালনা
Assassin's Creed IV: Black Flag	২০১৩	সোনালী যুগ (Golden Age of Piracy)	জলদস্যুতা এবং সমুদ্রের যুদ্ধ
Assassin's Creed: Unity	২০১৪	ফরাসি বিপ্লব	কো-অপারেটিভ মাল্টিপ্লেয়ার এবং বিস্তারিত পরিবেশ
Assassin's Creed: Origins	২০১৭	প্রাচীন মিশর	RPG উপাদান এবং বিশাল উন্মুক্ত বিশ্ব
Assassin's Creed: Odyssey	২০১৮	প্রাচীন গ্রিস	খেলোয়াড়ের পছন্দ এবং গল্পের শাখা-প্রশাখা
Assassin's Creed: Valhalla	২০২০	ভাইকিং যুগ	ভাইকিং সংস্কৃতি এবং ইংল্যান্ডের আক্রমণ

গেমের চরিত্রসমূহ

অ্যাসাসিন্স ক্রিড গেমগুলির চরিত্রগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি গেমের প্রধান চরিত্র একজন অ্যাসাসিন, যিনি তার সংগঠনের লক্ষ্য অর্জনের জন্য কাজ করে। নিচে কয়েকটি প্রধান চরিত্রের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া হলো:

• আলতায়ির ইবনে লা-আহাদ (Altaïr Ibn-La'Ahad): প্রথম অ্যাসাসিন্স ক্রিড গেমের প্রধান চরিত্র। তিনি একজন সিরিয়ান অ্যাসাসিন।
• এজিও অডিটোর ডি ফিরেনজে (Ezio Auditore da Firenze): অ্যাসাসিন্স ক্রিড II, Brotherhood এবং Revelations গেমগুলির প্রধান চরিত্র। তিনি ইতালীয় রেনেসাঁর একজন বিখ্যাত অ্যাসাসিন।
• কনোর কেনওয়ে (Connor Kenway): অ্যাসাসিন্স ক্রিড III-এর প্রধান চরিত্র। তিনি আমেরিকান বিপ্লবের সময়কার একজন অ্যাসাসিন।
• এডওয়ার্ড কেনওয়ে (Edward Kenway): অ্যাসাসিন্স ক্রিড IV: Black Flag-এর প্রধান চরিত্র। তিনি একজন ওয়েলশ জলদস্যু এবং অ্যাসাসিন।
• ক্যাসান্ড্রা/অ্যালেক্সিওস (Kassandra/Alexios): অ্যাসাসিন্স ক্রিড: Odyssey-এর প্রধান চরিত্র। তারা প্রাচীন গ্রিসের অ্যাসাসিন।
• এভোর (Eivor Varinsdottir): অ্যাসাসিন্স ক্রিড: Valhalla-এর প্রধান চরিত্র। তিনি একজন ভাইকিং যোদ্ধা এবং অ্যাসাসিন।

অ্যাসাসিন্স ক্রিড এবং বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের মধ্যে সম্পর্ক

অ্যাসাসিন্স ক্রিড গেমের কৌশল এবং বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের মধ্যে বেশ কিছু মিল রয়েছে। উভয় ক্ষেত্রেই, খেলোয়াড় বা ট্রেডারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়, ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে হয় এবং সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হয়। নিচে এই দুটি ক্ষেত্রের মধ্যে কিছু মিল তুলে ধরা হলো:

১. ঝুঁকি মূল্যায়ন (Risk Assessment):

• অ্যাসাসিন্স ক্রিড: গেম খেলার সময়, খেলোয়াড়কে প্রতিটি পদক্ষেপের ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে হয়। কোন পথে গেলে বিপদ কম, কোন শত্রু শক্তিশালী, কখন আক্রমণ করতে হবে - এসব সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ঝুঁকি মূল্যায়ন অপরিহার্য।
• বাইনারি অপশন ট্রেডিং: এখানে ট্রেডারকে প্রতিটি ট্রেডের ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে হয়। মার্কেট কোন দিকে যাবে, সম্ভাব্য লাভ-ক্ষতি কেমন হবে, এসব বিশ্লেষণ করে ট্রেড করতে হয়। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

২. কৌশলগত পরিকল্পনা (Strategic Planning):

• অ্যাসাসিন্স ক্রিড: মিশন শুরু করার আগে, খেলোয়াড়কে একটি কৌশলগত পরিকল্পনা তৈরি করতে হয়। কিভাবে শত্রুদের পরাজিত করা যাবে, কোন পথে যাওয়া যাবে, কোন অস্ত্র ব্যবহার করা হবে - এসব পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত থাকে।
• বাইনারি অপশন ট্রেডিং: ট্রেডারকে মার্কেট বিশ্লেষণ করে একটি ট্রেডিং কৌশল তৈরি করতে হয়। কখন কল অপশন কিনবেন, কখন পুট অপশন কিনবেন, কত টাকা বিনিয়োগ করবেন - এসব কৌশল নির্ধারণ করতে হয়। ট্রেডিং কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।

৩. দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ (Quick Decision-Making):

• অ্যাসাসিন্স ক্রিড: গেম খেলার সময়, খেলোয়াড়কে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়। শত্রুর আক্রমণ থেকে বাঁচতে, দ্রুত পাল্টা আক্রমণ করতে এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী কৌশল পরিবর্তন করতে হয়।
• বাইনারি অপশন ট্রেডিং: এখানেও ট্রেডারকে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়। মার্কেটের গতিবিধি দেখে, দ্রুত ট্রেড ওপেন এবং ক্লোজ করতে হয়। দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ দক্ষতা এখানে খুব গুরুত্বপূর্ণ।

৪. সুযোগের সদ্ব্যবহার (Seizing Opportunities):

• অ্যাসাসিন্স ক্রিড: গেম খেলার সময়, খেলোয়াড়কে সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হয়। শত্রুর দুর্বল মুহূর্তগুলো চিহ্নিত করে আক্রমণ করতে হয় এবং পরিবেশের সুযোগগুলো কাজে লাগাতে হয়।
• বাইনারি অপশন ট্রেডিং: ট্রেডারকে মার্কেটের সুযোগগুলো চিহ্নিত করে ট্রেড করতে হয়। যখন মার্কেট একটি নির্দিষ্ট দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তখন ট্রেড করে লাভবান হওয়া যায়। সুযোগ চিহ্নিতকরণ একটি অত্যাবশ্যকীয় দক্ষতা।

৫. প্যাটার্নRecognize করা (Pattern Recognition):

• অ্যাসাসিন্স ক্রিড: শত্রুদের মুভমেন্ট এবং আক্রমণের প্যাটার্নগুলো লক্ষ্য করে খেলোয়াড়রা তাদের দুর্বলতা খুঁজে বের করে।
• বাইনারি অপশন ট্রেডিং: চার্ট এবং মার্কেট ডেটা বিশ্লেষণ করে ট্রেডাররা বিভিন্ন প্যাটার্ন সনাক্ত করেন, যা তাদের ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণে সাহায্য করে। চার্ট প্যাটার্ন এবং ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।

৬. রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (Resource Management):

• অ্যাসাসিন্স ক্রিড: গেমের মধ্যে স্বাস্থ্য, অস্ত্র এবং অন্যান্য সরঞ্জাম সীমিত থাকে, যা খেলোয়াড়কে বুদ্ধিমত্তার সাথে ব্যবহার করতে হয়।
• বাইনারি অপশন ট্রেডিং: ট্রেডিংয়ের জন্য মূলধন সীমিত থাকে, তাই ট্রেডারকে তার বিনিয়োগ এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার দিকে খেয়াল রাখতে হয়। মূলধন ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের মৌলিক ধারণা

বাইনারি অপশন ট্রেডিং হল একটি আর্থিক বিনিয়োগ পদ্ধতি, যেখানে ট্রেডাররা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো সম্পদের মূল্য বাড়বে নাকি কমবে তা অনুমান করে। যদি ট্রেডার সঠিকভাবে অনুমান করতে পারে, তবে সে লাভবান হয়, অন্যথায় তার বিনিয়োগের টাকা നഷ്ട হয়ে যায়।

• কল অপশন (Call Option): যদি ট্রেডার মনে করে যে সম্পদের মূল্য বাড়বে, তবে সে কল অপশন কিনবে।
• পুট অপশন (Put Option): যদি ট্রেডার মনে করে যে সম্পদের মূল্য কমবে, তবে সে পুট অপশন কিনবে।
• এক্সপায়ারি টাইম (Expiry Time): বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে, যার মধ্যে ট্রেডটি নিষ্পত্তি করতে হয়।
• পayout (Payout): যদি ট্রেডার সঠিকভাবে অনুমান করতে পারে, তবে সে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ payout পায়।

টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এবং ভলিউম বিশ্লেষণ

বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে সফল হওয়ার জন্য টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ (Technical Analysis) এবং ভলিউম বিশ্লেষণ (Volume Analysis) খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

• টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ: এই পদ্ধতিতে ঐতিহাসিক মূল্য এবং চার্ট ব্যবহার করে ভবিষ্যতের মূল্য সম্পর্কে ধারণা করা হয়। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ
• ভলিউম বিশ্লেষণ: এই পদ্ধতিতে ট্রেডিং ভলিউম বিশ্লেষণ করে মার্কেটের গতিবিধি বোঝা যায়। ভলিউম বিশ্লেষণ
• মুভিং এভারেজ (Moving Average): এটি একটি জনপ্রিয় টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর, যা মূল্যের গড় গতিবিধি দেখায়। মুভিং এভারেজ
• আরএসআই (RSI - Relative Strength Index): এটি একটি মোমেন্টাম ইন্ডিকেটর, যা অতিরিক্ত কেনা বা অতিরিক্ত বিক্রির অবস্থা নির্দেশ করে। আরএসআই
• MACD (Moving Average Convergence Divergence): এটি দুটি মুভিং এভারেজের মধ্যে সম্পর্ক দেখায় এবং ট্রেডিং সিগন্যাল তৈরি করে। MACD
• ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট (Fibonacci Retracement): এটি সম্ভাব্য সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট
• বোলিঙ্গার ব্যান্ডস (Bollinger Bands): এটি মূল্যের অস্থিরতা পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। বোলিঙ্গার ব্যান্ডস

উপসংহার

অ্যাসাসিন্স ক্রিড একটি জনপ্রিয় গেম সিরিজ, যা ইতিহাস, কল্পনার মিশ্রণে তৈরি। এই গেমের গেমপ্লে এবং কৌশলগুলি বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের সাথে তুলনীয়। উভয় ক্ষেত্রেই ঝুঁকি মূল্যায়ন, কৌশলগত পরিকল্পনা, দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সুযোগের সদ্ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে সফল হওয়ার জন্য টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এবং ভলিউম বিশ্লেষণের জ্ঞান থাকা অপরিহার্য। গেমের দক্ষতা যেমন অ্যাসাসিন্স ক্রিডে গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ট্রেডিংয়ের নিয়মকানুন এবং কৌশলগুলো বাইনারি অপশনে সাফল্যের চাবিকাঠি।

এই নিবন্ধটি অ্যাসাসিন্স ক্রিড এবং বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের মধ্যে একটি সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করেছে এবং উভয় ক্ষেত্রের মৌলিক ধারণাগুলো বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেছে।

এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)

আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ