অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচার
অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচার
অ্যান্ড্রয়েড একটি বহুল ব্যবহৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এই অপারেটিং সিস্টেমের গঠন এবং কার্যকারিতা বোঝার জন্য এর আর্কিটেকচার সম্পর্কে জ্ঞান থাকা অত্যাবশ্যক। অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচার সময়ের সাথে সাথে বিকশিত হয়েছে, তবে এর মূল ধারণাগুলো একই রয়ে গেছে। এই নিবন্ধে, অ্যান্ড্রয়েডের আর্কিটেকচার বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
সূচনা
অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচারকে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা যায়। প্রতিটি স্তরের নিজস্ব কাজ এবং দায়িত্ব রয়েছে। এই স্তরগুলো একে অপরের সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করে একটি সম্পূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে। অ্যান্ড্রয়েডের মূল উপাদানগুলো হলো:
- লিনাক্স কার্নেল (Linux Kernel)
- হার্ডওয়্যার অ্যাবস্ট্রাকশন লেয়ার (Hardware Abstraction Layer - HAL)
- অ্যান্ড্রয়েড রানটাইম (Android Runtime - ART)
- নেটিভ সি লাইব্রেরি (Native C Libraries)
- অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক (Application Framework)
- অ্যাপ্লিকেশন (Applications)
লিনাক্স কার্নেল
অ্যান্ড্রয়েডের ভিত্তি হলো লিনাক্স কার্নেল। এটি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে নিচের স্তর। লিনাক্স কার্নেল হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। এটি মেমরি ম্যানেজমেন্ট, প্রসেস ম্যানেজমেন্ট, পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট এবং ডিভাইস ড্রাইভারের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো নিয়ন্ত্রণ করে। অ্যান্ড্রয়েড কার্নেল ২.৬ সংস্করণ থেকে শুরু করে বর্তমানে ব্যবহৃত সংস্করণ পর্যন্ত বিভিন্ন পরিবর্তন ও উন্নতির মধ্যে দিয়ে গেছে। লিনাক্স কার্নেল অ্যান্ড্রয়েডের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
হার্ডওয়্যার অ্যাবস্ট্রাকশন লেয়ার (HAL)
হার্ডওয়্যার অ্যাবস্ট্রাকশন লেয়ার (HAL) লিনাক্স কার্নেলের উপরে অবস্থিত। এটি হার্ডওয়্যার প্রস্তুতকারকদের তাদের ডিভাইস ড্রাইভার সরবরাহ করতে সহায়তা করে। HAL একটি স্ট্যান্ডার্ড ইন্টারফেস সরবরাহ করে, যার মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিভিন্ন হার্ডওয়্যার কম্পোনেন্টের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। এর ফলে, অ্যান্ড্রয়েডকে বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য সহজে পোর্টেবল করা যায়। HAL এর মাধ্যমে ক্যামেরা, ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই এবং অন্যান্য হার্ডওয়্যার বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ডিভাইস ড্রাইভার HAL এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
অ্যান্ড্রয়েড রানটাইম (ART)
অ্যান্ড্রয়েড রানটাইম (ART) অ্যান্ড্রয়েডের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা অ্যাপ্লিকেশন চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ সরবরাহ করে। ART অ্যান্ড্রয়েড ৪.৪ (কিটকাট) সংস্করণে প্রথম প্রবর্তিত হয়েছিল এবং এটি ডালভিক (Dalvik) ভার্চুয়াল মেশিনের স্থলাভিষিক্ত হয়েছে। ART অ্যাপ্লিকেশন কোডকে সরাসরি মেশিনের কোডে কম্পাইল করে, যা অ্যাপ্লিকেশনগুলোর কার্যকারিতা বাড়ায় এবং ব্যাটারি ব্যবহার কমায়। ডালভিক ভার্চুয়াল মেশিন ART এর পূর্বসূরী ছিল। ART জাস্ট-ইন-টাইম (JIT) এবং ahead-of-time (AOT) কম্পাইলেশন সমর্থন করে।
নেটিভ সি লাইব্রেরি
অ্যান্ড্রয়েড নেটিভ সি লাইব্রেরি বিভিন্ন সি এবং সি++ কোড সরবরাহ করে, যা অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেমের বিভিন্ন অংশে ব্যবহৃত হয়। এই লাইব্রেরিগুলো গ্রাফিক্স, মাল্টিমিডিয়া, সিকিউরিটি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
- libc: স্ট্যান্ডার্ড সি লাইব্রেরি।
- libm: গাণিতিক ফাংশন।
- libpthread: থ্রেডিং সমর্থন।
- libdl: ডায়নামিক লিঙ্কিং।
এই লাইব্রেরিগুলো অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপারদের জন্য উচ্চ-কার্যকারিতা সম্পন্ন অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে সহায়ক।
অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক
অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য বিল্ডিং ব্লক সরবরাহ করে। এটি বিভিন্ন পরিষেবা এবং API সরবরাহ করে, যা অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপারদের জন্য কাজ সহজ করে দেয়। অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্কের প্রধান উপাদানগুলো হলো:
- অ্যাক্টিভিটি ম্যানেজার (Activity Manager): অ্যাপ্লিকেশনের জীবনচক্র পরিচালনা করে।
- কন্টেন্ট প্রোভাইডার (Content Provider): অ্যাপ্লিকেশনগুলোর মধ্যে ডেটা শেয়ার করতে সহায়তা করে।
- রিসোর্স ম্যানেজার (Resource Manager): অ্যাপ্লিকেশন রিসোর্স (যেমন ছবি, লেআউট, স্ট্রিং) সরবরাহ করে।
- নোটিফিকেশন ম্যানেজার (Notification Manager): ব্যবহারকারীকে নোটিফিকেশন দেখানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
- ভিউ সিস্টেম (View System): ইউজার ইন্টারফেস তৈরি এবং পরিচালনা করে।
অ্যাপ্লিকেশন
অ্যাপ্লিকেশন হলো অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে উপরের স্তর। এই স্তরে ব্যবহারকারী বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে, যেমন ওয়েব ব্রাউজার, ইমেল ক্লায়েন্ট, গেমস এবং অন্যান্য ইউটিলিটি অ্যাপ্লিকেশন। অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলো জাভা বা কোটলিন প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা হয় এবং ART এর মাধ্যমে চালানো হয়। অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট একটি জনপ্রিয় ক্ষেত্র।
অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচারের বিবর্তন
অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচার সময়ের সাথে সাথে বিকশিত হয়েছে। নিচে এর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় আলোচনা করা হলো:
- অ্যান্ড্রয়েড ১.০ (এপিএলহা) : প্রথম সংস্করণ, যেখানে লিনাক্স কার্নেল এবং একটি বেসিক অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক ছিল।
- অ্যান্ড্রয়েড ১.৫ (কাপকেক) : এই সংস্করণে ভার্চুয়াল কীবোর্ড এবং উইজেট যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ২.০ (ইক্লিপ্স) : লাইভ ওয়ালপেপার এবং উন্নত ক্যামেরা বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ২.৩ (জিঞ্জারব্রেড) : উন্নত ইউজার ইন্টারফেস এবং কপি-পেস্ট বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ (আইসক্রিম স্যান্ডউইচ) : এই সংস্করণে ART প্রথম প্রবর্তিত হয় এবং ইউজার ইন্টারফেস আরও উন্নত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ (ললিপপ) : ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন এবং উন্নত নোটিফিকেশন সিস্টেম যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ৬.০ (মার্শমেলো) : অ্যাপ্লিকেশন পারমিশন মডেল উন্নত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ৭.০ (নুগেট) : ডাইরেক্ট বুট এবং মাল্টি-উইন্ডো সমর্থন যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.০ (ওরিও) : ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ্লিকেশন সীমাবদ্ধতা এবং উন্নত নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ৯.০ (পাই) : ডিজিটাল ওয়েলবিং এবং অঙ্গভঙ্গি নেভিগেশন যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ১০ (কিউ) : সিস্টেম-ওয়াইড ডার্ক মোড এবং উন্নত গোপনীয়তা নিয়ন্ত্রণ যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ১১ (আর) : কথোপকথন নোটিফিকেশন এবং উন্নত মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ যুক্ত করা হয়।
- অ্যান্ড্রয়েড ১২ (এস) : ম্যাটেরিয়াল ইউ এবং গোপনীয়তা ড্যাশবোর্ড যুক্ত করা হয়।
সিকিউরিটি আর্কিটেকচার
অ্যান্ড্রয়েড সিকিউরিটি আর্কিটেকচার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অ্যান্ড্রয়েড বিভিন্ন স্তরে নিরাপত্তা প্রদান করে, যেমন:
- অ্যাপ্লিকেশন স্যান্ডবক্স (Application Sandbox): প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশন একটি নিজস্ব স্যান্ডবক্সে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের ডেটা থেকে সুরক্ষিত রাখে।
- পারমিশন সিস্টেম (Permission System): অ্যাপ্লিকেশনগুলোকে ব্যবহারকারীর ডেটা অ্যাক্সেস করার জন্য অনুমতি নিতে হয়।
- সিকিউর বুট (Secure Boot): ডিভাইস বুট করার সময় সিস্টেমেরIntegrity যাচাই করে।
- ক্রিপ্টোগ্রাফি (Cryptography): ডেটা এনক্রিপ্ট করার জন্য বিভিন্ন ক্রিপ্টোগ্রাফিক অ্যালগরিদম ব্যবহার করা হয়।
- নিয়মিত নিরাপত্তা আপডেট (Regular Security Updates): গুগল নিয়মিতভাবে নিরাপত্তা আপডেট সরবরাহ করে, যা ডিভাইসকে নতুন হুমকির হাত থেকে রক্ষা করে।
টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এবং ভলিউম বিশ্লেষণ
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের ক্ষেত্রে, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এবং ভলিউম বিশ্লেষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুটি বিষয় অ্যাপ্লিকেশনটির কর্মক্ষমতা এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সহায়ক।
- টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ: কোড কোয়ালিটি, মেমরি লিকেজ, এবং সিপিইউ ব্যবহারের মতো বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করা হয়। এর জন্য বিভিন্ন প্রোফাইলিং সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়।
- ভলিউম বিশ্লেষণ: অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের পরিমাণ, ব্যবহারকারীর আচরণ, এবং ক্র্যাশ রিপোর্ট বিশ্লেষণ করা হয়। এই ডেটা অ্যাপ্লিকেশনটিকে আরও উপযোগী করে তুলতে সাহায্য করে।
অ্যান্ড্রয়েড এবং বাইনারি অপশন ট্রেডিং
যদিও অ্যান্ড্রয়েড একটি মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম এবং বাইনারি অপশন ট্রেডিং একটি আর্থিক বিনিয়োগ কৌশল, তবে এদের মধ্যে কিছু সম্পর্ক বিদ্যমান। অনেক বাইনারি অপশন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সরবরাহ করে, যা ব্যবহারকারীদের মোবাইল ডিভাইস থেকে ট্রেড করতে দেয়। এই অ্যাপগুলো সাধারণত উন্নত নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য এবং ইউজার-ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস প্রদান করে। বাইনারি অপশন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
ভবিষ্যৎ প্রবণতা
অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচারের ভবিষ্যৎ বেশ উজ্জ্বল। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভবিষ্যৎ প্রবণতা হলো:
- ফোল্ডেবল ডিভাইস (Foldable Devices): ফোল্ডেবল ডিভাইসের জন্য অ্যান্ড্রয়েডকে অপটিমাইজ করা হচ্ছে।
- 5G প্রযুক্তি (5G Technology): 5G প্রযুক্তির সুবিধা নিতে অ্যান্ড্রয়েডকে উন্নত করা হচ্ছে।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence): অ্যান্ড্রয়েডে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বাড়ানো হচ্ছে।
- ইন্টারনেট অফ থিংস (Internet of Things): অ্যান্ড্রয়েড IoT ডিভাইসের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠছে।
উপসংহার
অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচার একটি জটিল এবং বহুমাত্রিক বিষয়। এই নিবন্ধে, অ্যান্ড্রয়েডের মূল উপাদান, এর বিবর্তন, নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য এবং ভবিষ্যৎ প্রবণতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার এবং প্রযুক্তি উৎসাহীদের জন্য এই জ্ঞান অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
| স্তর | বিবরণ |
| লিনাক্স কার্নেল | হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। |
| হার্ডওয়্যার অ্যাবস্ট্রাকশন লেয়ার (HAL) | হার্ডওয়্যার ড্রাইভার সরবরাহ করে। |
| অ্যান্ড্রয়েড রানটাইম (ART) | অ্যাপ্লিকেশন চালানোর জন্য পরিবেশ সরবরাহ করে। |
| নেটিভ সি লাইব্রেরি | বিভিন্ন সি এবং সি++ কোড সরবরাহ করে। |
| অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক | অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য বিল্ডিং ব্লক সরবরাহ করে। |
| অ্যাপ্লিকেশন | ব্যবহারকারী কর্তৃক ব্যবহৃত প্রোগ্রাম। |
আরও জানতে:
- অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট টুলস
- অ্যান্ড্রয়েড এমুলেটর
- অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও
- অ্যান্ড্রয়েড SDK
- বাইনারি অপশন ট্রেডিং কৌশল
- টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর
- ভলিউম ভিত্তিক ট্রেডিং
- ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা
- অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার
- ফিনান্সিয়াল মার্কেট
- ট্রেডিং সাইকোলজি
- ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন
- চার্ট প্যাটার্ন
- সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স
- মুভিং এভারেজ
- আরএসআই (RSI)
- এমএসিডি (MACD)
- বলিঙ্গার ব্যান্ডস
- ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট
- বাইনারি অপশন ব্রোকার
এখনই ট্রেডিং শুরু করুন
IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)
আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ
