পেশাগত দক্ষতা
পেশাগত দক্ষতা : বাইনারি অপশন ট্রেডিং
বাইনারি অপশন ট্রেডিং একটি জটিল এবং ঝুঁকিপূর্ণ আর্থিক বিনিয়োগ ব্যবস্থা। এই ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে হলে যেমন বিস্তারিত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন, তেমনই বাজারের গতিবিধি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হয়। এই নিবন্ধে, বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের বিভিন্ন দিক, প্রয়োজনীয় দক্ষতা, কৌশল এবং ঝুঁকি নিয়ে আলোচনা করা হলো।
বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের মৌলিক ধারণা
বাইনারি অপশন ট্রেডিং হলো একটি আর্থিক চুক্তি, যেখানে বিনিয়োগকারী একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো সম্পদের (যেমন: স্টক, মুদ্রা, কমোডিটি) দাম বাড়বে নাকি কমবে তা অনুমান করেন। যদি বিনিয়োগকারীর অনুমান সঠিক হয়, তবে তিনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ পান; অন্যথায়, তিনি বিনিয়োগ করা অর্থ হারান। এই ট্রেডিংয়ের মূল বৈশিষ্ট্য হলো এর সরলতা এবং সীমিত ঝুঁকি।
- অপশন ট্রেডিং এর ধারণা
- ফিনান্সিয়াল মার্কেট এর প্রাথমিক জ্ঞান
- ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা
প্রয়োজনীয় পেশাগত দক্ষতা
বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে সফল হতে হলে কিছু বিশেষ দক্ষতা অর্জন করা অপরিহার্য। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা আলোচনা করা হলো:
১. আর্থিক বাজারের জ্ঞান:
- বিভিন্ন আর্থিক বাজারের (যেমন: বৈদেশিক মুদ্রা বাজার, স্টক মার্কেট, কমোডিটি মার্কেট) সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান থাকতে হবে। - বাজারের গতিবিধি, অর্থনৈতিক সূচক এবং রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহ সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। - বৈদেশিক মুদ্রা বাজার এবং স্টক মার্কেট সম্পর্কে জানতে হবে।
২. টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ:
- চার্ট এবং গ্রাফ ব্যবহার করে বাজারের প্রবণতা বিশ্লেষণ করার দক্ষতা থাকতে হবে। - বিভিন্ন টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর (যেমন: মুভিং এভারেজ, আরএসআই, এমএসিডি) সম্পর্কে জানতে হবে এবং সেগুলোর সঠিক ব্যবহার করতে সক্ষম হতে হবে। - টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এর বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে জ্ঞান রাখা দরকার। - চার্ট প্যাটার্ন এবং ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন বোঝা আবশ্যক।
৩. ফান্ডামেন্টাল বিশ্লেষণ:
- অর্থনৈতিক ডেটা, যেমন জিডিপি, মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্বের হার ইত্যাদি বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। - কোনো দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং নীতি পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। - ফান্ডামেন্টাল বিশ্লেষণ এর গুরুত্ব বোঝা এবং তা প্রয়োগ করা জানতে হবে।
৪. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা:
- ট্রেডিংয়ের ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করতে পারা এবং সেগুলো কমানোর কৌশল জানা আবশ্যক। - স্টপ-লস অর্ডার এবং টেক-প্রফিট অর্ডার ব্যবহার করে ঝুঁকি সীমিত করার দক্ষতা থাকতে হবে। - ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান থাকতে হবে। - পোর্টফোলিও ডাইভারসিফিকেশন এর মাধ্যমে ঝুঁকি কমানো যায়।
৫. মনস্তাত্ত্বিক নিয়ন্ত্রণ:
- আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে যুক্তিযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে। - ট্রেডিংয়ের সময় ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে পারা এবং তাড়াহুড়ো করে কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। - ট্রেডিং সাইকোলজি এবং মানসিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
৬. ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের ব্যবহার:
- বিভিন্ন বাইনারি অপশন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের (যেমন: Olymp Trade, IQ Option, Binary.com) ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে। - প্ল্যাটফর্মের বিভিন্ন ফিচার, টুলস এবং অপশনগুলো সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। - ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম এর সঠিক ব্যবহার এবং সেটিংস সম্পর্কে জ্ঞান রাখা দরকার।
ট্রেডিং কৌশল
বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে সাফল্যের জন্য কিছু কার্যকর কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে:
১. ট্রেন্ড ফলোয়িং:
- বাজারের বিদ্যমান ট্রেন্ড (যেমন: আপট্রেন্ড বা ডাউনট্রেন্ড) অনুসরণ করে ট্রেড করা। - ট্রেন্ডের দিক নির্ণয় করার জন্য মুভিং এভারেজ এবং ট্রেন্ডলাইন ব্যবহার করা। - ট্রেন্ড ফলোয়িং কৌশল এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে জানতে হবে।
২. ব্রেকআউট ট্রেডিং:
- যখন কোনো সম্পদের দাম একটি নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করে, তখন ট্রেড করা। - ব্রেকআউট পয়েন্ট চিহ্নিত করার জন্য সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স লেভেল ব্যবহার করা। - ব্রেকআউট ট্রেডিং এর নিয়মাবলী এবং ঝুঁকি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
৩. সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স ট্রেডিং:
- সাপোর্ট লেভেল হলো সেই দামের স্তর, যেখানে দাম সাধারণত কমতে বাধা পায়। - রেসিস্টেন্স লেভেল হলো সেই দামের স্তর, যেখানে দাম সাধারণত বাড়তে বাধা পায়। - এই লেভেলগুলো ব্যবহার করে ট্রেড করা। - সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স লেভেল চিহ্নিত করার পদ্ধতি জানতে হবে।
৪. পিন বার ট্রেডিং:
- পিন বার হলো একটি ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন, যা বাজারের সম্ভাব্য রিভার্সাল নির্দেশ করে। - পিন বার চিহ্নিত করে ট্রেড করা। - পিন বার কৌশল এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
৫. নিউজ ট্রেডিং:
- গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সংবাদ এবং ঘটনার উপর ভিত্তি করে ট্রেড করা। - নিউজের প্রভাব সম্পর্কে দ্রুত ধারণা পেতে পারা এবং সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া। - নিউজ ট্রেডিং এর ঝুঁকি এবং সুযোগ সম্পর্কে জানতে হবে।
ভলিউম বিশ্লেষণ
ভলিউম বিশ্লেষণ বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি বাজারের গতিবিধি এবং প্রবণতা সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য সরবরাহ করে।
১. ভলিউম এবং প্রাইসের সম্পর্ক:
- দাম বাড়ার সময় ভলিউম বাড়লে, এটি একটি শক্তিশালী আপট্রেন্ডের ইঙ্গিত দেয়। - দাম কমার সময় ভলিউম বাড়লে, এটি একটি শক্তিশালী ডাউনট্রেন্ডের ইঙ্গিত দেয়। - ভলিউম বিশ্লেষণ এর মূল ধারণাগুলো বুঝতে হবে।
২. ভলিউম স্পাইক:
- যখন ভলিউম স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি বেড়ে যায়, তখন এটিকে ভলিউম স্পাইক বলা হয়। - ভলিউম স্পাইক প্রায়শই গুরুত্বপূর্ণ মূল্য পরিবর্তনের পূর্বাভাস দেয়। - ভলিউম স্পাইক চিহ্নিত করার পদ্ধতি জানতে হবে।
৩. অন ব্যালেন্স ভলিউম (OBV):
- OBV হলো একটি টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর, যা ভলিউম এবং দামের মধ্যে সম্পর্ক বিশ্লেষণ করে। - OBV ব্যবহার করে বাজারের সম্ভাব্য প্রবণতা নির্ণয় করা যায়। - অন ব্যালেন্স ভলিউম (OBV) এর ব্যবহার এবং ব্যাখ্যা জানতে হবে।
৪. অ্যাকুমুলেশন/ডিস্ট্রিবিউশন লাইন:
- এই লাইনটি বাজারের ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যেকার শক্তি পরিমাপ করে। - অ্যাকুমুলেশন/ডিস্ট্রিবিউশন লাইন এর মাধ্যমে বাজারের গতিবিধি বোঝা যায়।
| ইন্ডिकेटর | বিবরণ | ব্যবহার |
| মুভিং এভারেজ | নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দামের গড় হিসাব করে | ট্রেন্ড সনাক্তকরণ |
| আরএসআই (RSI) | দামের পরিবর্তনের গতি এবং মাত্রা পরিমাপ করে | ওভারবট ও ওভারসোল্ড অবস্থা নির্ণয় |
| এমএসিডি (MACD) | দুটি মুভিং এভারেজের মধ্যে সম্পর্ক দেখায় | ট্রেন্ডের দিক এবং শক্তি নির্ধারণ |
| বলিঙ্গার ব্যান্ড | দামের অস্থিরতা পরিমাপ করে | সম্ভাব্য ব্রেকআউট চিহ্নিতকরণ |
| ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট | সম্ভাব্য সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স লেভেল নির্ণয় করে | ট্রেডিংয়ের সুযোগ খুঁজে বের করা |
ঝুঁকি এবং সতর্কতা
বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে কিছু ঝুঁকি রয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের অবশ্যই জানতে হবে:
১. উচ্চ ঝুঁকি:
- বাইনারি অপশন ট্রেডিংয়ে বিনিয়োগের ঝুঁকি অনেক বেশি। - একটি ভুল ট্রেড আপনার সম্পূর্ণ বিনিয়োগ হারাতে পারে। - উচ্চ ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
২. সীমিত লাভ:
- লাভের পরিমাণ সাধারণত সীমিত থাকে, তবে ক্ষতির পরিমাণ সম্পূর্ণ বিনিয়োগ পর্যন্ত হতে পারে। - লাভের সীমাবদ্ধতা বিবেচনা করে ট্রেড করা উচিত।
৩. প্রতারণার ঝুঁকি:
- কিছু অসাধু ব্রোকার এবং প্ল্যাটফর্ম বিনিয়োগকারীদের সাথে প্রতারণা করতে পারে। - শুধুমাত্র নির্ভরযোগ্য এবং লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্রোকারের সাথে ট্রেড করা উচিত। - প্রতারণা থেকে বাঁচতে সতর্ক থাকতে হবে।
৪. মানসিক চাপ:
- ট্রেডিংয়ের সময় মানসিক চাপ এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হতে পারে। - আবেগপ্রবণ হয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়। - মানসিক চাপ মোকাবেলা করার কৌশল জানতে হবে।
উপসংহার
বাইনারি অপশন ট্রেডিং একটি জটিল এবং ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্র। এই ক্ষেত্রে সফল হতে হলে আর্থিক বাজারের জ্ঞান, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং মনস্তাত্ত্বিক নিয়ন্ত্রণ সহ বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করা অপরিহার্য। সঠিক কৌশল অবলম্বন করে এবং ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থেকে এই ট্রেডিংয়ে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।
ট্রেডিং পরিকল্পনা তৈরি করা এবং তা অনুসরণ করা উচিত। এছাড়া, নিয়মিতভাবে নিজের দক্ষতা এবং জ্ঞান আপডেট করা প্রয়োজন।
বাইনারি অপশন ব্রোকার নির্বাচন করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং শুধুমাত্র লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্রোকারদের সাথে ট্রেড করা উচিত।
ডেমো অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে প্রথমে ট্রেডিংয়ের অনুশীলন করা উচিত এবং তারপর আসল অর্থ দিয়ে ট্রেড করা শুরু করা উচিত।
ট্যাক্স এবং বাইনারি অপশন সম্পর্কে ধারণা রাখা প্রয়োজন।
নিয়মিত পর্যালোচনা এবং ট্রেডিং জার্নাল তৈরি করা উচিত।
দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ এর পরিবর্তে স্বল্পমেয়াদী ট্রেডিংয়ের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।
মার্কেট সেন্টিমেন্ট বোঝা এবং তার উপর ভিত্তি করে ট্রেড করা উচিত।
অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সংবাদ সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত।
বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং এর প্রভাব সম্পর্কে জ্ঞান রাখা দরকার।
কোম্পানির আর্থিক অবস্থা বিশ্লেষণ করার দক্ষতা অর্জন করা উচিত।
শিল্প বিশ্লেষণ এবং সেক্টরভিত্তিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনা এবং সম্পদ বরাদ্দ সম্পর্কে জানতে হবে।
আর্থিক পরামর্শক এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
বিনিয়োগের বিকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে।
আর্থিক শিক্ষা গ্রহণ করা এবং নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি করা উচিত।
ট্রেডিং কমিউনিটি এবং ফোরামে যোগদান করে অন্যদের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেওয়া যেতে পারে।
সফটওয়্যার এবং সরঞ্জাম ব্যবহার করে ট্রেডিং প্রক্রিয়াকে সহজ করা যেতে পারে।
ডেটা বিশ্লেষণ এবং রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে ট্রেডিংয়ের ফলাফল মূল্যায়ন করা উচিত।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবং তাদের নিয়মকানুন সম্পর্কে অবগত থাকা প্রয়োজন।
আইনগত দিক এবং চুক্তিপত্র সম্পর্কে জ্ঞান রাখা দরকার।
সাইবার নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
পেমেন্ট পদ্ধতি এবং ফি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
গ্রাহক পরিষেবা এবং সাপোর্ট সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা উচিত।
ভবিষ্যতের পূর্বাভাস এবং বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং তাদের প্রভাব সম্পর্কে জানতে হবে।
জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর অর্থনৈতিক প্রভাব সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত।
রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং এর বাজারের উপর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
সামাজিক প্রবণতা এবং গ্রাহক চাহিদার পরিবর্তন সম্পর্কে জানতে হবে।
সরকারের নীতি এবং বিধি-নিষেধ সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং বাণিজ্য চুক্তি সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
স্বাস্থ্যখাত এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন সম্পর্কে জানতে হবে।
শিক্ষাব্যবস্থা এবং মানব সম্পদ উন্নয়ন সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত।
পরিবহন ব্যবস্থা এবং অবকাঠামো উন্নয়ন সম্পর্কে জানতে হবে।
যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল মাধ্যম সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
শক্তি এবং পরিবেশ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত।
পর্যটন শিল্প এবং বিনোদন খাত সম্পর্কে জানতে হবে।
কৃষি এবং খাদ্য নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত।
শিল্প এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
বাণিজ্য এবং সরবরাহ শৃঙ্খল সম্পর্কে জানতে হবে।
আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং দরিদ্রদের জন্য সুযোগ তৈরি করার বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।
টেকসই উন্নয়ন এবং পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগের বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।
সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং নৈতিক বিনিয়োগের বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
সুশাসন এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।
মানবাধিকার এবং শ্রমিক অধিকার রক্ষার বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।
চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আইন সম্পর্কে জ্ঞান রাখা দরকার।
dispute resolution এবং বিরোধ নিষ্পত্তির পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে।
বীমা এবং সুরক্ষা সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
আর্থিক পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
অবসর পরিকল্পনা এবং দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং উত্তরাধিকার পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে হবে।
পারিবারিক বাজেট এবং আর্থিক লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।
ঋণ ব্যবস্থাপনা এবং ক্রেডিট স্কোর উন্নত করার বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।
আর্থিক সাক্ষরতা এবং আর্থিক শিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে হবে।
নতুন প্রযুক্তি এবং তাদের ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
ডেটা সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা রক্ষার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
সাইবার অপরাধ এবং অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে জানতে হবে।
বৈশ্বিকীকরণ এবং এর প্রভাব সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং বিভিন্ন সমাজের রীতিনীতি সম্পর্কে জানতে হবে।
ভাষা শিক্ষা এবং যোগাযোগ দক্ষতা উন্নত করতে হবে।
সমস্যা সমাধান এবং ক্রিটিক্যাল থিংকিংয়ের দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়াতে হবে।
দলবদ্ধভাবে কাজ করার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
নেতৃত্বের গুণাবলী বিকাশ করতে হবে।
সময় ব্যবস্থাপনা এবং অগ্রাধিকার নির্ধারণের দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
যোগাযোগ দক্ষতা এবং উপস্থাপনা দক্ষতা উন্নত করতে হবে।
আত্মবিশ্বাস এবং ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখতে হবে।
ধৈর্য এবং অধ্যবসায় ধরে রাখতে হবে।
নমনীয়তা এবং পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে।
নিজেকে অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা থাকতে হবে।
জীবনব্যাপী শিক্ষা এবং ক্রমাগত উন্নতির মানসিকতা থাকতে হবে।
পেশাদার নেটওয়ার্কিং এবং সম্পর্ক তৈরি করার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
মেন্টরশিপ এবং অন্যদের কাছ থেকে শেখার সুযোগ নিতে হবে।
নিজেকে মূল্যায়ন করার এবং দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত করার দক্ষতা থাকতে হবে।
লক্ষ্য নির্ধারণ এবং পরিকল্পনা প্রণয়নের দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
কার্যকরী সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং দ্রুত সমস্যা সমাধানের দক্ষতা থাকতে হবে।
ঝুঁকি নেওয়ার সাহস এবং নতুন সুযোগ খোঁজার মানসিকতা থাকতে হবে।
সফলতার সংজ্ঞা এবং নিজের মূল্যবোধ সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং এবং নিজের পরিচিতি তৈরি করতে হবে।
সামাজিক প্রভাব এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
নৈতিক মান এবং সততা বজায় রাখতে হবে।
আইন ও বিধি-নিষেধ সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে।
শ্রমিক অধিকার এবং কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিধি মেনে চলতে হবে।
পরিবেশ সুরক্ষার প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
টেকসই জীবনযাপন এবং প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।
সামাজিক ন্যায়বিচার এবং সমতা প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করতে হবে।
মানবাধিকার রক্ষা করতে হবে এবং সকলের জন্য সুযোগ তৈরি করতে হবে।
বিশ্ব শান্তি এবং সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করতে হবে।
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs) সম্পর্কে জানতে হবে।
বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।
ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী তৈরি করতে হবে।
এখনই ট্রেডিং শুরু করুন
IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)
আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ
