MCQ

বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর উপর মাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন (MCQ)

ভূমিকা

বাইনারি অপশন ট্রেডিং একটি জনপ্রিয় আর্থিক বিনিয়োগ পদ্ধতি। এখানে, বিনিয়োগকারীরা কোনো অ্যাসেটের (যেমন: স্টক, কমোডিটি, কারেন্সি পেয়ার) দাম নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাড়বে নাকি কমবে, সেই সম্পর্কে পূর্বাভাস দেন। যদি পূর্বাভাস সঠিক হয়, তবে বিনিয়োগকারী একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ পান; অন্যথায়, বিনিয়োগের পরিমাণ হারাতে হয়। এই ট্রেডিং পদ্ধতি সহজবোধ্য হলেও, সফল হওয়ার জন্য এর মূল ধারণা, কৌশল এবং ঝুঁকি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি। এই নিবন্ধে, বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে এবং মাল্টিপল চয়েস প্রশ্নের (MCQ) মাধ্যমে বিষয়টির জ্ঞান যাচাইয়ের সুযোগ তৈরি করা হবে।

বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর মৌলিক ধারণা

বাইনারি অপশন হলো একটি আর্থিক চুক্তি, যেখানে বিনিয়োগকারী দুটি সম্ভাব্য ফলাফলের মধ্যে একটি বেছে নেন: হয় অ্যাসেটের দাম বাড়বে, অথবা কমবে। এই ট্রেডিং পদ্ধতিতে, বিনিয়োগকারী একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একটি ‘কল’ (Call) অথবা ‘পুট’ (Put) অপশন কেনেন।

• কল অপশন (Call Option): যদি বিনিয়োগকারী মনে করেন যে অ্যাসেটের দাম বাড়বে, তাহলে তিনি কল অপশন কিনবেন।
• পুট অপশন (Put Option): যদি বিনিয়োগকারী মনে করেন যে অ্যাসেটের দাম কমবে, তাহলে তিনি পুট অপশন কিনবেন।

যদি বিনিয়োগকারীর পূর্বাভাস সঠিক হয়, তবে তিনি একটি পূর্বনির্ধারিত পরিমাণ লাভ পান। আর যদি পূর্বাভাস ভুল হয়, তবে বিনিয়োগের সম্পূর্ণ পরিমাণ হারাতে হয়। বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর রিটার্ন সাধারণত ৭০-৯০% পর্যন্ত হতে পারে, তবে এটি ব্রোকার এবং অ্যাসেটের ধরনের উপর নির্ভর করে। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর প্রকারভেদ

বাইনারি অপশন ট্রেডিং বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যেমন:

• হাই/লো অপশন (High/Low Option): এটি সবচেয়ে সাধারণ প্রকার, যেখানে বিনিয়োগকারী পূর্বাভাস দেন যে অ্যাসেটের দাম একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাড়বে নাকি কমবে।
• টাচ/নো-টাচ অপশন (Touch/No-Touch Option): এখানে বিনিয়োগকারী পূর্বাভাস দেন যে অ্যাসেটের দাম একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট মূল্য স্পর্শ করবে কিনা।
• ইন/আউট অপশন (In/Out Option): এই অপশনে, বিনিয়োগকারী পূর্বাভাস দেন যে অ্যাসেটের দাম একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকবে কিনা।
• ৬0 সেকেন্ড অপশন (60 Second Option): এটি খুব অল্প সময়ের জন্য করা ট্রেড, যেখানে ফলাফল ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে জানা যায়। সময়সীমা নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ (Technical Analysis)

বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ সফল হওয়ার জন্য টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ একটি অপরিহার্য দক্ষতা। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ হলো ঐতিহাসিক ডেটা এবং চার্ট ব্যবহার করে ভবিষ্যতের দামের গতিবিধি পূর্বাভাস করার একটি পদ্ধতি। কিছু গুরুত্বপূর্ণ টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর হলো:

• মুভিং এভারেজ (Moving Average): এটি দামের গড় গতিবিধি দেখায় এবং ট্রেন্ড সনাক্ত করতে সাহায্য করে। মুভিং এভারেজ সম্পর্কে বিস্তারিত
• রিলেটিভ স্ট্রেন্থ ইন্ডেক্স (RSI): এটি দামের গতি এবং পরিবর্তনের হার পরিমাপ করে এবং ওভারবট (Overbought) বা ওভারসোল্ড (Oversold) অবস্থা নির্দেশ করে। RSI এর ব্যবহার
• বলিঙ্গার ব্যান্ডস (Bollinger Bands): এটি দামের অস্থিরতা (Volatility) পরিমাপ করে এবং সম্ভাব্য ব্রেকআউট (Breakout) চিহ্নিত করে। বলিঙ্গার ব্যান্ডস কৌশল
• এমএসিডি (MACD): এটি দুটি মুভিং এভারেজের মধ্যে সম্পর্ক দেখায় এবং ট্রেন্ডের পরিবর্তন সনাক্ত করতে সাহায্য করে। MACD সংকেত
• ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট (Fibonacci Retracement): এটি সম্ভাব্য সাপোর্ট (Support) এবং রেজিস্ট্যান্স (Resistance) লেভেল চিহ্নিত করে। ফিবোনাচি লেভেল

ভলিউম বিশ্লেষণ (Volume Analysis)

ভলিউম বিশ্লেষণ হলো একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি অ্যাসেটের কতগুলি শেয়ার বা কন্ট্রাক্ট কেনাবেচা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করা। এটি দামের গতিবিধি নিশ্চিত করতে এবং সম্ভাব্য ট্রেন্ডের শক্তি নির্ধারণ করতে সাহায্য করে।

• ভলিউম স্পাইক (Volume Spike): যখন ভলিউম উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়, তখন এটি একটি শক্তিশালী ট্রেন্ডের ইঙ্গিত দিতে পারে।
• ভলিউম কনফার্মেশন (Volume Confirmation): দামের সাথে ভলিউমের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করে ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। ভলিউম এবং মূল্য সম্পর্ক

ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা (Risk Management)

বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ ঝুঁকি অনেক বেশি। তাই, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার কিছু নিয়ম অনুসরণ করা উচিত:

• স্টপ-লস (Stop-Loss): সম্ভাব্য ক্ষতির পরিমাণ সীমিত করার জন্য স্টপ-লস ব্যবহার করা উচিত।
• পজিশন সাইজিং (Position Sizing): প্রতিটি ট্রেডে বিনিয়োগের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
• ডাইভারসিফিকেশন (Diversification): বিভিন্ন অ্যাসেটে বিনিয়োগ করে ঝুঁকি কমানো যায়। পোর্টফোলিও ডাইভারসিফিকেশন
• মানসিক শৃঙ্খলা (Emotional Discipline): আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে যুক্তিযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। মানসিক নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব

ট্রেডিং কৌশল (Trading Strategies)

বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ বিভিন্ন ধরনের কৌশল ব্যবহার করা যেতে পারে:

• ট্রেন্ড ফলোয়িং (Trend Following): বাজারের ট্রেন্ড অনুসরণ করে ট্রেড করা। ট্রেন্ড ফলোয়িং কৌশল
• রেঞ্জ ট্রেডিং (Range Trading): একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে দামের ওঠানামা থেকে লাভ করা। রেঞ্জ ট্রেডিংয়ের নিয়ম
• ব্রেকআউট ট্রেডিং (Breakout Trading): যখন দাম একটি নির্দিষ্ট লেভেল অতিক্রম করে, তখন ট্রেড করা। ব্রেকআউট ট্রেডিংয়ের টিপস
• নিউজ ট্রেডিং (News Trading): গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খবরের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করা। নিউজ ট্রেডিংয়ের ঝুঁকি

মাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন (MCQ)

১. বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ ‘কল’ অপশন কী নির্দেশ করে?

  (ক) অ্যাসেটের দাম কমবে
  (খ) অ্যাসেটের দাম বাড়বে
  (গ) অ্যাসেটের দাম স্থিতিশীল থাকবে
  (ঘ) অ্যাসেটের দাম ওঠানামা করবে
  উত্তর: (খ) অ্যাসেটের দাম বাড়বে

২. ‘পুট’ অপশন কখন কেনা হয়?

  (ক) যখন অ্যাসেটের দাম বাড়ার সম্ভাবনা থাকে
  (খ) যখন অ্যাসেটের দাম কমার সম্ভাবনা থাকে
  (গ) যখন অ্যাসেটের দাম স্থিতিশীল থাকে
  (ঘ) যখন অ্যাসেটের দাম ওঠানামা করে
  উত্তর: (খ) যখন অ্যাসেটের দাম কমার সম্ভাবনা থাকে

৩. নিচের কোনটি টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইন্ডিকেটর?

  (ক) সুদের হার
  (খ) মুদ্রাস্ফীতি
  (গ) মুভিং এভারেজ
  (ঘ) জিডিপি
  উত্তর: (গ) মুভিং এভারেজ

৪. RSI (রিলেটিভ স্ট্রেন্থ ইন্ডেক্স) কী পরিমাপ করে?

  (ক) দামের গতি এবং পরিবর্তনের হার
  (খ) ভলিউমের পরিমাণ
  (গ) বাজারের অস্থিরতা
  (ঘ) অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
  উত্তর: (ক) দামের গতি এবং পরিবর্তনের হার

৫. বলিঙ্গার ব্যান্ডস কী নির্দেশ করে?

  (ক) সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল
  (খ) দামের অস্থিরতা
  (গ) ট্রেন্ডের দিক
  (ঘ) ভলিউমের পরিবর্তন
  উত্তর: (খ) দামের অস্থিরতা

৬. ভলিউম স্পাইক কী নির্দেশ করে?

  (ক) দুর্বল ট্রেন্ড
  (খ) শক্তিশালী ট্রেন্ড
  (গ) স্থিতিশীল বাজার
  (ঘ) অনিশ্চিত পরিস্থিতি
  উত্তর: (খ) শক্তিশালী ট্রেন্ড

৭. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল কী?

  (ক) স্টপ-লস ব্যবহার করা
  (খ) বেশি পরিমাণে বিনিয়োগ করা
  (গ) আবেগপ্রবণ হয়ে ট্রেড করা
  (ঘ) ডাইভারসিফিকেশন এড়িয়ে চলা
  উত্তর: (ক) স্টপ-লস ব্যবহার করা

৮. পজিশন সাইজিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?

  (ক) লাভের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য
  (খ) ক্ষতির পরিমাণ সীমিত করার জন্য
  (গ) ট্রেডিংয়ের জটিলতা কমানোর জন্য
  (ঘ) বাজারের পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য
  উত্তর: (খ) ক্ষতির পরিমাণ সীমিত করার জন্য

৯. ট্রেন্ড ফলোয়িং কৌশল কী?

  (ক) বাজারের বিপরীতে ট্রেড করা
  (খ) বাজারের ট্রেন্ড অনুসরণ করে ট্রেড করা
  (গ) নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ট্রেড করা
  (ঘ) নিউজ ইভেন্টের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করা
  উত্তর: (খ) বাজারের ট্রেন্ড অনুসরণ করে ট্রেড করা

১০. রেঞ্জ ট্রেডিং কৌশল কখন ব্যবহার করা হয়?

   (ক) যখন বাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকে
   (খ) যখন বাজার নিম্নমুখী থাকে
   (গ) যখন বাজার একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করে
   (ঘ) যখন বাজার খুব অস্থির থাকে
   উত্তর: (গ) যখন বাজার একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করে

১১. MACD ইন্ডিকেটর কী কাজে লাগে?

   (ক) ভলিউম বিশ্লেষণ করতে
   (খ) ট্রেন্ডের পরিবর্তন সনাক্ত করতে
   (গ) সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল চিহ্নিত করতে
   (ঘ) অস্থিরতা পরিমাপ করতে
   উত্তর: (খ) ট্রেন্ডের পরিবর্তন সনাক্ত করতে

১২. ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট লেভেলগুলো কী নির্দেশ করে?

   (ক) ভবিষ্যতের ভলিউম
   (খ) সম্ভাব্য সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল
   (গ) বাজারের সামগ্রিক ট্রেন্ড
   (ঘ) অর্থনৈতিক সূচক
   উত্তর: (খ) সম্ভাব্য সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল

১৩. নিউজ ট্রেডিংয়ের প্রধান ঝুঁকি কী?

   (ক) কম লাভ
   (খ) বাজারের দ্রুত পরিবর্তন
   (গ) উচ্চ কমিশন
   (ঘ) সীমিত ট্রেডিংয়ের সুযোগ
   উত্তর: (খ) বাজারের দ্রুত পরিবর্তন

১৪. ডাইভারসিফিকেশন কেন গুরুত্বপূর্ণ?

   (ক) লাভের পরিমাণ বাড়াতে
   (খ) ঝুঁকির পরিমাণ কমাতে
   (গ) ট্রেডিংয়ের সময় কমাতে
   (ঘ) বাজারের পূর্বাভাস দিতে
   উত্তর: (খ) ঝুঁকির পরিমাণ কমাতে

১৫. বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ মানসিক শৃঙ্খলা কেন প্রয়োজন?

   (ক) দ্রুত ট্রেড করার জন্য
   (খ) আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য
   (গ) বেশি পরিমাণে বিনিয়োগ করার জন্য
   (ঘ) বাজারের ঝুঁকি নেওয়ার জন্য
   উত্তর: (খ) আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য

১৬. ৬0 সেকেন্ড অপশন কী ধরনের ট্রেড?

   (ক) দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ
   (খ) স্বল্পমেয়াদী বিনিয়োগ
   (গ) মাঝারি মেয়াদী বিনিয়োগ
   (ঘ) ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ
   উত্তর: (খ) স্বল্পমেয়াদী বিনিয়োগ

১৭. ইন/আউট অপশন কীভাবে কাজ করে?

   (ক) দাম একটি নির্দিষ্ট মূল্য স্পর্শ করবে কিনা তার উপর ভিত্তি করে
   (খ) দাম একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকবে কিনা তার উপর ভিত্তি করে
   (গ) অ্যাসেটের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন দামের উপর ভিত্তি করে
   (ঘ) বাজারের সামগ্রিক ট্রেন্ডের উপর ভিত্তি করে
   উত্তর: (খ) দাম একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকবে কিনা তার উপর ভিত্তি করে

১৮. টাচ/নো-টাচ অপশনে বিনিয়োগকারী কী পূর্বাভাস দেন?

   (ক) দাম বাড়বে নাকি কমবে
   (খ) দাম একটি নির্দিষ্ট মূল্য স্পর্শ করবে কিনা
   (গ) দাম একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকবে কিনা
   (ঘ) বাজারের অস্থিরতা কেমন হবে
   উত্তর: (খ) দাম একটি নির্দিষ্ট মূল্য স্পর্শ করবে কিনা

১৯. কোন ইন্ডিকেটরটি ওভারবট (Overbought) বা ওভারসোল্ড (Oversold) অবস্থা নির্দেশ করে?

   (ক) মুভিং এভারেজ
   (খ) বলিঙ্গার ব্যান্ডস
   (গ) RSI
   (ঘ) MACD
   উত্তর: (গ) RSI

২০. বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এ পোর্টফোলিও ডাইভারসিফিকেশন কেন গুরুত্বপূর্ণ?

   (ক) শুধুমাত্র লাভের জন্য
   (খ) শুধুমাত্র ঝুঁকির জন্য
   (গ) ঝুঁকি কমানো এবং স্থিতিশীলতা বৃদ্ধির জন্য
   (ঘ) দ্রুত ট্রেড করার জন্য
   উত্তর: (গ) ঝুঁকি কমানো এবং স্থিতিশীলতা বৃদ্ধির জন্য

উপসংহার

বাইনারি অপশন ট্রেডিং একটি জটিল প্রক্রিয়া, যেখানে সঠিক জ্ঞান, কৌশল এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন। এই নিবন্ধে, বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর মৌলিক ধারণা, প্রকারভেদ, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ, ভলিউম বিশ্লেষণ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং ট্রেডিং কৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। মাল্টিপল চয়েস প্রশ্নগুলোর মাধ্যমে বিষয়টির জ্ঞান যাচাই করা সম্ভব হবে। মনে রাখতে হবে, সফল ট্রেডিংয়ের জন্য ক্রমাগত শিক্ষা এবং অনুশীলনের বিকল্প নেই। আরও জানার জন্য

এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)

আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ