ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ
ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ
ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ (Management by Objectives বা MBO) একটি কৌশলগত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি যা কোনো প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনের জন্য কর্মীদের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি করে। এটি একটি প্রক্রিয়া যেখানে ব্যবস্থাপক এবং কর্মচারী উভয়েই প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্দিষ্ট এবং পরিমাপযোগ্য লক্ষ্য নির্ধারণ করে এবং সেই লক্ষ্যগুলি অর্জনের জন্য কাজ করে। এই নিবন্ধে, ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ-এর মূল ধারণা, সুবিধা, অসুবিধা, বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এবং আধুনিক প্রেক্ষাপটে এর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
MBO-এর ধারণা ও উৎস
ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ ধারণাটি বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জনপ্রিয়তা লাভ করে। পিটার ড্রাকার নামক একজন ব্যবস্থাপনা পরামর্শক ১৯৫৪ সালে তাঁর The Practice of Management বইতে এই ধারণাটি প্রথম প্রস্তাব করেন। ড্রাকার মনে করতেন, প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য এবং কর্মীদের ব্যক্তিগত লক্ষ্যের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা গেলে কর্মীর কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পায় এবং প্রতিষ্ঠানের সাফল্য নিশ্চিত হয়। MBO মূলত বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা এবং মানব সম্পর্ক তত্ত্ব-এর ধারণার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।
MBO-এর মূল উপাদান
ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ-এর কয়েকটি মূল উপাদান রয়েছে:
- লক্ষ্য নির্ধারণ: MBO প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ হলো প্রতিষ্ঠানের জন্য সুস্পষ্ট এবং পরিমাপযোগ্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা। এই লক্ষ্যগুলি সাধারণত SMART (Specific, Measurable, Achievable, Relevant, Time-bound) নীতি অনুসরণ করে তৈরি করা হয়।
- কর্মচারীদের অংশগ্রহণ: লক্ষ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় কর্মীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়। এর ফলে কর্মীরা তাদের কাজের প্রতি আরও বেশি দায়বদ্ধ বোধ করে।
- নিয়মিত পর্যালোচনা: MBO-তে নিয়মিতভাবে কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। ত্রুটিগুলি চিহ্নিত করে দ্রুত সংশোধন করা হয় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী লক্ষ্য পরিবর্তন করা যেতে পারে।
- মূল্যায়ন ও প্রতিক্রিয়া: একটি নির্দিষ্ট সময় পর কর্মীদের কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন করা হয় এবং তাদের কাজের বিষয়ে গঠনমূলক প্রতিক্রিয়া প্রদান করা হয়। এই প্রতিক্রিয়া কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়ক হয়।
- পুরস্কার ও স্বীকৃতি: লক্ষ্য অর্জনের জন্য কর্মীদের পুরস্কৃত এবং উৎসাহিত করা হয়।
MBO-এর সুবিধা
ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ-এর অসংখ্য সুবিধা রয়েছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য সুবিধা উল্লেখ করা হলো:
- উন্নত কর্মক্ষমতা: MBO কর্মীদের সুস্পষ্ট লক্ষ্য প্রদান করে, যা তাদের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।
- কর্মীদের দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি: লক্ষ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় কর্মীরা জড়িত থাকলে তাদের কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বাড়ে।
- যোগাযোগের উন্নতি: MBO ব্যবস্থাপক এবং কর্মীদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করে, যা পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ায়।
- সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা: MBO প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যগুলি সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক।
- দক্ষতা উন্নয়ন: নিয়মিত মূল্যায়নের মাধ্যমে কর্মীদের দুর্বলতা চিহ্নিত করা যায় এবং তাদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করা যায়।
- প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জন: MBO প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে।
- উৎসাহ প্রদান: কর্মীদের কাজের স্বীকৃতি এবং পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে তাদের উৎসাহিত করা যায়।
MBO-এর অসুবিধা
কিছু সুবিধা থাকা সত্ত্বেও, ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ-এর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে:
- সময়সাপেক্ষ: MBO বাস্তবায়ন এবং পরিচালনা করা সময়সাপেক্ষ হতে পারে।
- কাগজপত্রের জটিলতা: লক্ষ্য নির্ধারণ, পর্যালোচনা এবং মূল্যায়নের জন্য প্রচুর কাগজপত্র ব্যবহার হতে পারে, যা প্রশাসনিক জটিলতা বাড়াতে পারে।
- কঠোরতা: অনেক সময় MBO-এর লক্ষ্যগুলি এতটাই কঠোর হতে পারে যে কর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েন।
- পরিবর্তনশীল পরিবেশের সাথে অসামঞ্জস্য: দ্রুত পরিবর্তনশীল ব্যবসায়িক পরিবেশে MBO-এর নির্দিষ্ট লক্ষ্যগুলি প্রায়শই অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যেতে পারে।
- দৃষ্টিভঙ্গির অভাব: শুধুমাত্র স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্যের উপর বেশি জোর দেওয়া হলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
- সীমাবদ্ধতা: সব ধরনের কাজের জন্য MBO উপযুক্ত নয়। যেমন, সৃজনশীল কাজের ক্ষেত্রে এটি কার্যকর নাও হতে পারে।
MBO বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া
ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করা যেতে পারে:
1. লক্ষ্য নির্ধারণ: প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। এই লক্ষ্যগুলি যেন SMART নীতি অনুসরণ করে তৈরি করা হয়। 2. কর্মীদের সাথে আলোচনা: কর্মীদের সাথে আলোচনা করে তাদের ব্যক্তিগত লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। ব্যক্তিগত লক্ষ্যগুলি যেন প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয়। 3. কর্ম পরিকল্পনা তৈরি: লক্ষ্য অর্জনের জন্য একটি বিস্তারিত কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করুন। এই পরিকল্পনায় সময়সীমা, প্রয়োজনীয় সম্পদ এবং দায়িত্ব বন্টন স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। 4. পর্যালোচনা সভা: নিয়মিত বিরতিতে পর্যালোচনা সভা আয়োজন করুন। সভায় কাজের অগ্রগতি মূল্যায়ন করুন এবং সমস্যাগুলি চিহ্নিত করুন। 5. প্রতিক্রিয়া প্রদান: কর্মীদের কাজের বিষয়ে গঠনমূলক প্রতিক্রিয়া প্রদান করুন। তাদের ভালো কাজের প্রশংসা করুন এবং দুর্বলতাগুলো উন্নতির জন্য পরামর্শ দিন। 6. মূল্যায়ন ও পুরস্কার: একটি নির্দিষ্ট সময় পর কর্মীদের কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন করুন এবং লক্ষ্য অর্জনকারীদের পুরস্কৃত করুন।
আধুনিক প্রেক্ষাপটে MBO
আধুনিক ব্যবসায়িক পরিবেশে ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ-এর কিছু পরিবর্তন প্রয়োজন। বর্তমানে, অনেক প্রতিষ্ঠান MBO-এর সাথে অন্যান্য ব্যবস্থাপনা কৌশল যেমন লিন ম্যানেজমেন্ট, সিক্স সিগমা, এবং অ্যাজাইল মেথডলজি-এর সমন্বয় ঘটিয়ে ব্যবহার করে। এই সমন্বিত পদ্ধতিগুলি প্রতিষ্ঠানের নমনীয়তা এবং উদ্ভাবনী ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
আধুনিক MBO-এর বৈশিষ্ট্য:
- নমনীয়তা: লক্ষ্য নির্ধারণে নমনীয়তা রাখা, যাতে পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির সাথে সহজেই মানিয়ে নেওয়া যায়।
- যোগাযোগের উপর জোর: ব্যবস্থাপক এবং কর্মীদের মধ্যে নিয়মিত এবং খোলামেলা যোগাযোগ বজায় রাখা।
- প্রযুক্তি ব্যবহার: MBO প্রক্রিয়াটি স্বয়ংক্রিয় করতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা।
- ডেটা-চালিত সিদ্ধান্ত: ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে কাজের অগ্রগতি মূল্যায়ন করা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা।
- কর্মীদের উন্নয়ন: কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং কর্মশালার আয়োজন করা।
MBO এবং অন্যান্য ব্যবস্থাপনা কৌশল
ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ অন্যান্য ব্যবস্থাপনা কৌশল থেকে কিছুটা ভিন্ন। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশলের সাথে MBO-এর পার্থক্য আলোচনা করা হলো:
- কন্ট্রোল বাই এক্সসেপশন (Control by Exception): এই পদ্ধতিতে, শুধুমাত্র ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিগুলিতে হস্তক্ষেপ করা হয়। MBO-তে নিয়মিত পর্যালোচনা এবং প্রতিক্রিয়া প্রদান করা হয়।
- টোটাল কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট (Total Quality Management): TQM-এর লক্ষ্য হলো পণ্যের গুণগত মান উন্নত করা, যেখানে MBO লক্ষ্য অর্জনের উপর বেশি জোর দেয়।
- লিন ম্যানেজমেন্ট (Lean Management): লিন ম্যানেজমেন্ট অপচয় হ্রাস করার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, যেখানে MBO কর্মীর কর্মদক্ষতা এবং লক্ষ্য অর্জনের উপর জোর দেয়।
- অ্যাজাইল মেথডলজি (Agile Methodology): অ্যাজাইল মেথডলজি দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে কাজের জন্য উপযুক্ত, যেখানে MBO একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুসরণ করে।
| কৌশল | মূল উদ্দেশ্য | ||
| ব্যতিক্রমী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ | MBO নিয়মিত পর্যালোচনার মাধ্যমে ব্যতিক্রমী পরিস্থিতি চিহ্নিত করে | | পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধি | MBO গুণগত মান উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে যদি এটি লক্ষ্যের অংশ হয় | | অপচয় হ্রাস | MBO অপচয় হ্রাসের জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারে | | দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে কাজ করা | MBO-কে নমনীয় করে অ্যাজাইলের সাথে সমন্বয় করা যায় | |
MBO-এর কিছু ব্যবহারিক উদাহরণ
বিভিন্ন শিল্পে ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ সফলভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:
- উৎপাদন শিল্প: একটি উৎপাদন কোম্পানি তাদের উৎপাদনশীলতা ১৫% বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করলো। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য, তারা কর্মীদের জন্য নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করলো এবং নিয়মিতভাবে কাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করলো।
- বিক্রয় সংস্থা: একটি বিক্রয় সংস্থা তাদের বিক্রয় কর্মীদের জন্য মাসিক বিক্রয় লক্ষ্য নির্ধারণ করলো। যারা লক্ষ্য পূরণ করতে পারবে, তাদের জন্য বিশেষ কমিশন এবং পুরস্কারের ব্যবস্থা রাখা হলো।
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তাদের শিক্ষকদের জন্য শিক্ষার্থীদের পাসের হার বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করলো। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য, তারা শিক্ষকদের জন্য কর্মশালার আয়োজন করলো এবং শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করলো।
- স্বাস্থ্যসেবা: একটি হাসপাতাল তাদের রোগীদের সন্তুষ্টির হার বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করলো। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য, তারা রোগীদের কাছ থেকে নিয়মিত প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ করলো এবং সেবার মান উন্নত করার জন্য পদক্ষেপ নিলো।
উপসংহার
ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভ একটি শক্তিশালী ব্যবস্থাপনা কৌশল, যা প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জন এবং কর্মীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। তবে, এর সফল বাস্তবায়নের জন্য সঠিক পরিকল্পনা, কর্মীদের অংশগ্রহণ এবং নিয়মিত পর্যালোচনা অত্যাবশ্যক। আধুনিক ব্যবসায়িক পরিবেশে, MBO-কে অন্যান্য ব্যবস্থাপনা কৌশলের সাথে সমন্বয় করে ব্যবহার করলে আরও ভালো ফলাফল পাওয়া যেতে পারে। কর্ম পরিকল্পনা, কর্মদক্ষতা মূল্যায়ন, লক্ষ্য নির্ধারণ, যোগাযোগ দক্ষতা, দলবদ্ধভাবে কাজ এই বিষয়গুলো MBO-এর কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক। এছাড়াও সময় ব্যবস্থাপনা, মানসিক বুদ্ধিমত্তা, নেতৃত্বের গুণাবলী এবং সমস্যা সমাধান এর মতো দক্ষতাগুলো MBO প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আরও জানতে:
- পিটার ড্রাকার
- SMART লক্ষ্য
- বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা
- মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা
- পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা
- গুণমান নিয়ন্ত্রণ
- উৎপাদনশীলতা
- কর্মচারী সন্তুষ্টি
- সাংগঠনিক সংস্কৃতি
- কৌশলগত পরিকল্পনা
- ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা
- সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া
- কার্যকর যোগাযোগ
- প্রশিক্ষণ এবং উন্নয়ন
- কর্মক্ষমতা ব্যবস্থাপনা
- দল গঠন
- সময়সীমা নির্ধারণ
- অগ্রাধিকার নির্ধারণ
- পর্যালোচনা প্রক্রিয়া
- মূল্যায়ন পদ্ধতি
- পুরস্কার এবং স্বীকৃতি
- প্রেরণা
- কর্মপরিবেশ
- উদ্ভাবন
- প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ
- ভলিউম বিশ্লেষণ
- বাজার গবেষণা
- প্রতিযোগিতামূলক বিশ্লেষণ
- আর্থিক পরিকল্পনা
- মানব সম্পদ পরিকল্পনা
- কার্যকর নেতৃত্ব
- দলীয় সমন্বয়
- যোগাযোগের প্রকারভেদ
- আলোচনা কৌশল
- সমস্যা সমাধানের উপায়
- মানসিক চাপ মোকাবেলা
- সময় ব্যবস্থাপনার কৌশল
- লক্ষ্য নির্ধারণের নিয়মাবলী
- কর্ম পরিকল্পনা তৈরি
- পর্যালোচনা সভার নিয়মাবলী
- প্রতিক্রিয়া প্রদানের কৌশল
- কর্মীদের মূল্যায়নের পদ্ধতি
- পুরস্কারের প্রকারভেদ
- সাফল্যের উপাদান
- ব্যর্থতার কারণ
- উন্নতির সুযোগ
- পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো
- নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ
- বৈশ্বিক ব্যবস্থাপনা
- নৈতিকতা
- সামাজিক দায়বদ্ধতা
- টেকসই উন্নয়ন
- корпоративне управління (যদি ইউক্রেনীয় ভাষার লিঙ্ক প্রাসঙ্গিক হয়)।
এখনই ট্রেডিং শুরু করুন
IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)
আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ
