জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থা
জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থা
পরিচিতি
জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (UNWTO) হলো জাতিসংঘ-এর একটি বিশেষায়িত সংস্থা। এর পূর্বে এই সংস্থাটি আন্তর্জাতিক পর্যটন সংস্থা (International Union of Official Travel Organisations - IUOTO) নামে পরিচিত ছিল। এটি পর্যটনকে একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক চালিকাশক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। UNWTO-এর সদর দপ্তর স্পেনের মাদ্রিদে অবস্থিত। এই সংস্থাটি সদস্য রাষ্ট্রগুলিকে পর্যটন বিষয়ক নীতি ও কৌশল প্রণয়নে সহায়তা করে এবং বিশ্বব্যাপী পর্যটন খাতের উন্নয়নে কাজ করে।
ইতিহাস
UNWTO-এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৫০ সালে, যখন এটি IUOTO নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন দেশের মধ্যে পর্যটন সম্পর্ক উন্নত করা এবং পর্যটন তথ্য আদান-প্রদান করা। পরবর্তীতে, ১৯৭০ সালে সংস্থাটির নাম পরিবর্তন করে বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (World Tourism Organization) রাখা হয়। ২০০০ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ এটিকে জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে এবং নামকরণ করা হয় জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (UNWTO)।
উদ্দেশ্য ও কার্যাবলী
UNWTO-এর প্রধান উদ্দেশ্যগুলি হলো:
- বিশ্বব্যাপী পর্যটন খাতের উন্নয়ন এবং প্রচার করা।
- সদস্য রাষ্ট্রগুলিকে পর্যটন নীতি ও পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তা করা।
- পর্যটন বিষয়ক গবেষণা পরিচালনা করা এবং তথ্য সংগ্রহ ও বিতরণ করা।
- পর্যটনের মান উন্নয়ন এবং টেকসই পর্যটন নিশ্চিত করা।
- আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা এবং পর্যটন সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে সহায়তা করা।
- পর্যটন খাতে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।
- পর্যটকদের অধিকার রক্ষা এবং তাদের জন্য নিরাপদ ও সুরক্ষিত পরিবেশ তৈরি করা।
UNWTO বিভিন্ন ধরনের কার্যাবলী পরিচালনা করে, যেমন:
- পর্যটন বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ও সেমিনার আয়োজন করা।
- পর্যটন পরিসংখ্যান সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা এবং প্রকাশ করা।
- টেকসই পর্যটন এবং পরিবেশ সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প পরিচালনা করা।
- পর্যটন খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য সহায়তা করা।
- পর্যটন বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা।
- বিভিন্ন দেশের মধ্যে পর্যটন সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য চুক্তি সম্পাদন করা।
সদস্যপদ
UNWTO-তে বর্তমানে ১৬৫টি সদস্য রাষ্ট্র, ৬টি সহযোগী সদস্য এবং ২টি পর্যবেক্ষক সদস্য রয়েছে। সদস্যপদ সাধারণত জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলির জন্য উন্মুক্ত। সদস্য রাষ্ট্রগুলি UNWTO-এর কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে এবং সংস্থার নীতি নির্ধারণে অবদান রাখে।
| সদস্যের প্রকার | সংখ্যা | পূর্ণ সদস্য | ১৫৭ | সহযোগী সদস্য | ৬ | পর্যবেক্ষক সদস্য | ২ |
|---|
গঠন ও পরিচালনা
UNWTO-এর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী সংস্থা হলো সাধারণ পরিষদ (General Assembly), যেখানে সকল সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। সাধারণ পরিষদ প্রতি দুই বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয় এবং সংস্থার নীতি ও কর্মসূচি নির্ধারণ করে।
সংস্থার দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা করে সচিবালয় (Secretariat), যার প্রধান হলেন মহাসচিব (Secretary-General)। মহাসচিব UNWTO-এর প্রশাসনিক ও আর্থিক বিষয়গুলির তত্ত্বাবধান করেন এবং সংস্থার বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহায়তা করেন। বর্তমানে [[জর্জিয়ানা টেম্পল]-এর মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
UNWTO-এর আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা রয়েছে:
- কার্যকরী পরিষদ (Executive Council): এটি সাধারণ পরিষদের সহযোগী সংস্থা, যা সংস্থার নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহায়তা করে।
- বিভিন্ন আঞ্চলিক কমিশন (Regional Commissions): UNWTO চারটি আঞ্চলিক কমিশন দ্বারা বিভক্ত - আফ্রিকা, আমেরিকা, এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর এবং ইউরোপ। এই কমিশনগুলি নিজ নিজ অঞ্চলের পর্যটন উন্নয়নে কাজ করে।
- বিশেষায়িত কমিটি (Specialized Committees): UNWTO বিভিন্ন বিশেষায়িত কমিটি গঠন করে, যা পর্যটন খাতের নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করে, যেমন - টেকসই পর্যটন, মার্কেটিং, পরিসংখ্যান ইত্যাদি।
পর্যটনের প্রকারভেদ
UNWTO পর্যটনের বিভিন্ন প্রকারভেদ চিহ্নিত করেছে, যা নিচে উল্লেখ করা হলো:
- অবকাশ পর্যটন (Leisure Tourism): এই ধরনের পর্যটনে মানুষ বিশ্রাম ও বিনোদনের জন্য ভ্রমণ করে।
- ব্যবসায়িক পর্যটন (Business Tourism): এই পর্যটনে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করা হয়, যেমন - সম্মেলন, প্রদর্শনী, ইত্যাদি।
- সাংস্কৃতিক পর্যটন (Cultural Tourism): এই পর্যটনে মানুষ অন্য দেশের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলি ঘুরে দেখে।
- প্রাকৃতিক পর্যটন (Nature Tourism): এই পর্যটনে মানুষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য ভ্রমণ করে, যেমন - পাহাড়, সমুদ্র, বন ইত্যাদি।
- স্বাস্থ্য পর্যটন (Health Tourism): এই পর্যটনে মানুষ স্বাস্থ্যসেবা এবং সুস্থ থাকার জন্য ভ্রমণ করে।
- ধর্মীয় পর্যটন (Religious Tourism): এই পর্যটনে মানুষ ধর্মীয় স্থান পরিদর্শনের জন্য ভ্রমণ করে।
- গ্রামীণ পর্যটন (Rural Tourism): এই পর্যটনে মানুষ গ্রামীণ জীবন ও সংস্কৃতি উপভোগ করার জন্য ভ্রমণ করে।
টেকসই পর্যটন
UNWTO টেকসই পর্যটনের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়। টেকসই পর্যটন হলো এমন একটি পর্যটন ব্যবস্থা, যা পরিবেশের উপর কম প্রভাব ফেলে এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখে। UNWTO টেকসই পর্যটন নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন নীতি ও কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
- পরিবেশ বান্ধব পর্যটন অবকাঠামো তৈরি করা।
- স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সংরক্ষণ করা।
- পর্যটন থেকে প্রাপ্ত আয় স্থানীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিতরণ করা।
- পর্যটকদের পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা করা।
পর্যটন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন
পর্যটন একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। UNWTO-এর মতে, পর্যটন জিডিপি-র বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সহায়ক। পর্যটন খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে একটি দেশ তার অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারে।
পর্যটনের অর্থনৈতিক প্রভাবগুলি হলো:
- কর্মসংস্থান সৃষ্টি: পর্যটন হোটেল, রেস্টুরেন্ট, পরিবহন এবং অন্যান্য পরিষেবা খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে।
- জিডিপি-র বৃদ্ধি: পর্যটন থেকে প্রাপ্ত আয় জিডিপি-র বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
- বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন: বিদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়।
- স্থানীয় শিল্পের উন্নয়ন: পর্যটন স্থানীয় হস্তশিল্প ও অন্যান্য শিল্পের উন্নয়নে সহায়ক।
- অবকাঠামোর উন্নয়ন: পর্যটন কেন্দ্রগুলির আশেপাশে রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ, জল সরবরাহ এবং অন্যান্য অবকাঠামোর উন্নয়ন হয়।
পর্যটন এবং প্রযুক্তি
বর্তমানে পর্যটন খাতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। UNWTO পর্যটন খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। অনলাইন বুকিং, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিগ ডেটা পর্যটন অভিজ্ঞতা উন্নত করতে সহায়ক।
পর্যটন খাতে প্রযুক্তির কিছু ব্যবহার:
- অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি (OTA): অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সিগুলি পর্যটকদের জন্য হোটেল, ফ্লাইট এবং ট্যুর প্যাকেজ বুকিং সহজ করে।
- মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন: মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনগুলি পর্যটকদের জন্য স্থানীয় তথ্য, ম্যাপ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরিষেবা সরবরাহ করে।
- সোশ্যাল মিডিয়া: সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি পর্যটকদের মধ্যে পর্যটন গন্তব্যগুলির প্রচার এবং অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে সহায়ক।
- বিগ ডেটা: বিগ ডেটা পর্যটন প্রবণতা বিশ্লেষণ এবং পর্যটন পণ্য ও পরিষেবা উন্নত করতে সহায়ক।
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি (AR): ভিআর এবং এআর পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় অভিজ্ঞতা তৈরি করে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
UNWTO ভবিষ্যৎ পর্যটনকে আরও টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং স্মার্ট করার জন্য কাজ করছে। সংস্থাটি নিম্নলিখিত ক্ষেত্রগুলিতে মনোযোগ দিচ্ছে:
- টেকসই পর্যটন উন্নয়ন: পরিবেশের উপর পর্যটনের নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করা এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের সুবিধা বৃদ্ধি করা।
- ডিজিটাল রূপান্তর: পর্যটন খাতে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে পরিষেবা উন্নত করা।
- দক্ষতা বৃদ্ধি: পর্যটন কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা উন্নয়ন করা।
- গবেষণা ও উদ্ভাবন: পর্যটন খাতে নতুন ধারণা ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করা।
- আন্তর্জাতিক সহযোগিতা: বিভিন্ন দেশের মধ্যে পর্যটন সম্পর্ক জোরদার করা।
UNWTO-এর গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক
- জাতিসংঘ
- পর্যটন
- টেকসই উন্নয়ন
- বিশ্ব অর্থনীতি
- সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য
- আন্তর্জাতিক সহযোগিতা
- মাদ্রিদ
- জর্জিয়ানা টেম্পল
- পর্যটন অর্থনীতি
- টেকসই পর্যটন
- ডিজিটাল পর্যটন
- পর্যটন নীতি
- পর্যটন ব্যবস্থাপনা
- পর্যটন বিপণন
- পর্যটন পরিসংখ্যান
- আফ্রিকার পর্যটন
- আমেরিকার পর্যটন
- এশিয়ার পর্যটন
- ইউরোপের পর্যটন
- গ্রামীণ পর্যটন
কৌশল, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এবং ভলিউম বিশ্লেষণ
পর্যটন সেক্টরের জন্য কৌশলগত পরিকল্পনা, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এবং ভলিউম বিশ্লেষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো:
- SWOT বিশ্লেষণ: পর্যটন ব্যবসার জন্য SWOT (Strengths, Weaknesses, Opportunities, Threats) বিশ্লেষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল।
- PESTLE বিশ্লেষণ: রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, প্রযুক্তিগত, আইনি এবং পরিবেশগত কারণগুলো পর্যটনকে কিভাবে প্রভাবিত করে, তা PESTLE বিশ্লেষণের মাধ্যমে বোঝা যায়।
- মার্কেট সেগমেন্টেশন: পর্যটকদের বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ করে তাদের চাহিদা অনুযায়ী পরিষেবা প্রদান করা।
- ভ্যালু চেইন বিশ্লেষণ: পর্যটন ব্যবসার প্রতিটি ধাপের মূল্য নির্ধারণ এবং তা বৃদ্ধি করার উপায় খুঁজে বের করা।
- টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ: ঐতিহাসিক ডেটা বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের প্রবণতা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া।
- ভলিউম বিশ্লেষণ: পর্যটকদের সংখ্যা এবং তাদের ব্যয়ের পরিমাণ বিশ্লেষণ করা।
- যোগান ও চাহিদা বিশ্লেষণ: পর্যটন বাজারের যোগান এবং চাহিদার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা।
- প্রতিযোগী বিশ্লেষণ: বাজারের প্রতিযোগীদের চিহ্নিত করে তাদের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করা।
- ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা: পর্যটন ব্যবসায় সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো মোকাবিলার পরিকল্পনা করা।
- ব্র্যান্ডিং এবং মার্কেটিং: শক্তিশালী ব্র্যান্ড তৈরি করা এবং কার্যকর মার্কেটিং কৌশল অবলম্বন করা।
- ডিজিটাল মার্কেটিং: অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পর্যটন পণ্যের প্রচার করা এবং গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা।
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পর্যটন গন্তব্যগুলোর প্রচার করা।
- কন্টেন্ট মার্কেটিং: আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ কন্টেন্ট তৈরি করে পর্যটকদের আকৃষ্ট করা।
- ইমেইল মার্কেটিং: ইমেলের মাধ্যমে পর্যটন অফার এবং তথ্য পাঠানো।
- ডেটা বিশ্লেষণ: পর্যটন ডেটা বিশ্লেষণ করে গ্রাহকদের চাহিদা বোঝা এবং পরিষেবা উন্নত করা।
উপসংহার
জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (UNWTO) বিশ্বব্যাপী পর্যটন খাতের উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। টেকসই পর্যটন, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে UNWTO পর্যটনকে একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক ও সামাজিক চালিকাশক্তিতে পরিণত করতে কাজ করে যাচ্ছে।
এখনই ট্রেডিং শুরু করুন
IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)
আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ
