বিষয়শ্রেণী:ক্লাউড কম্পিউটিং

ক্লাউড কম্পিউটিং

ক্লাউড কম্পিউটিং হলো ইন্টারনেট এবং দূরবর্তী সার্ভার ব্যবহার করে ডেটা সংরক্ষণ, পরিচালনা এবং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের একটি মডেল। এটি স্থানীয় সার্ভার বা ব্যক্তিগত কম্পিউটারের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী কম্পিউটিং রিসোর্স সরবরাহ করে। এই পদ্ধতিতে, ব্যবহারকারী শুধুমাত্র ব্যবহৃত রিসোর্সের জন্য অর্থ প্রদান করে, যা খরচ সাশ্রয়ী এবং অত্যন্ত কার্যকরী।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর ইতিহাস

ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ধারণাটি নতুন নয়। এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৫০-এর দশকে, যখন মেইনফ্রেম কম্পিউটারগুলো বিভিন্ন ব্যবহারকারীর মধ্যে শেয়ার করা হতো। পরবর্তীতে, ১৯৬০-এর দশকে ভার্চুয়ালাইজেশন প্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে একটিমাত্র ফিজিক্যাল সার্ভারে একাধিক ভার্চুয়াল সার্ভার তৈরি করা সম্ভব হয়। এই ধারণাটি ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ভিত্তি স্থাপন করে।

তবে, ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের আধুনিক রূপের যাত্রা শুরু হয় ১৯৯০-এর দশকে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভিস প্রোভাইডার (ASP) মডেলের মাধ্যমে। এরপর ২০০২ সালে অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেস (AWS) চালু করার মাধ্যমে ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হয়। বর্তমানে, গুগল ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম (GCP), মাইক্রোসফট অ্যাজুর (Azure) এবং আলিবাবা ক্লাউড-এর মতো অনেক বড় প্রতিষ্ঠান এই বাজারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর প্রকারভেদ

ক্লাউড কম্পিউটিং মূলত তিনটি প্রধান ধরনের হয়ে থাকে:

ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যাজ এ সার্ভিস (IaaS): এই মডেলে, ব্যবহারকারী ভার্চুয়াল সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং এবং অপারেটিং সিস্টেমের মতো কম্পিউটিং অবকাঠামো ভাড়া নিতে পারে। এটি ব্যবহারকারীকে সবচেয়ে বেশি নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে, তবে ব্যবস্থাপনার দায়িত্বও ব্যবহারকারীর উপর বর্তায়। উদাহরণ: অ্যামাজন ইসি২ (EC2), মাইক্রোসফট অ্যাজুর ভার্চুয়াল মেশিনস।
প্ল্যাটফর্ম অ্যাজ এ সার্ভিস (PaaS): এই মডেলে, অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, পরীক্ষা এবং স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করা হয়। এখানে অপারেটিং সিস্টেম, প্রোগ্রামিং ভাষা, ডেটাবেস এবং অন্যান্য সরঞ্জাম অন্তর্ভুক্ত থাকে। PaaS ডেভেলপারদের অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে মনোযোগ দিতে সাহায্য করে, কারণ অবকাঠামো ব্যবস্থাপনার ঝামেলা থাকে না। উদাহরণ: গুগল অ্যাপ ইঞ্জিন, মাইক্রোসফট অ্যাজুর অ্যাপ সার্ভিস।
সফটওয়্যার অ্যাজ এ সার্ভিস (SaaS): এই মডেলে, অ্যাপ্লিকেশন সরাসরি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের কাছে সরবরাহ করা হয়। ব্যবহারকারীকে কোনো সফটওয়্যার ইনস্টল বা পরিচালনা করতে হয় না। এটি সাধারণত সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক হয়ে থাকে। উদাহরণ: গুগল ওয়ার্কস্পেস, সেলসফোর্স, ড্রপবক্স।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর প্রকারভেদ
মডেল	বিবরণ	উদাহরণ
IaaS	কম্পিউটিং অবকাঠামো ভাড়া নেওয়া	অ্যামাজন EC2, অ্যাজুর ভার্চুয়াল মেশিনস		PaaS	অ্যাপ্লিকেশন তৈরির প্ল্যাটফর্ম	গুগল অ্যাপ ইঞ্জিন, অ্যাজুর অ্যাপ সার্ভিস		SaaS	সরাসরি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার	গুগল ওয়ার্কস্পেস, সেলসফোর্স

ক্লাউড কম্পিউটিং এর স্থাপনার মডেল

ক্লাউড কম্পিউটিং চারটি প্রধান স্থাপনার মডেলের মাধ্যমে প্রদান করা হয়:

পাবলিক ক্লাউড: এই মডেলে, ক্লাউড পরিষেবাগুলো তৃতীয় পক্ষ সরবরাহ করে এবং যে কেউ ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে এটি ব্যবহার করতে পারে। এটি সাধারণত সবচেয়ে সাশ্রয়ী এবং সহজে ব্যবহারযোগ্য। উদাহরণ: অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেস (AWS), গুগল ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম (GCP)।
প্রাইভেট ক্লাউড: এই মডেলে, ক্লাউড অবকাঠামো একটি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জন্য ডেডিকেটেড থাকে এবং শুধুমাত্র সেই প্রতিষ্ঠানের ব্যবহারকারীরাই এটি ব্যবহার করতে পারে। এটি নিরাপত্তা এবং নিয়ন্ত্রণের দিক থেকে বেশি নির্ভরযোগ্য।
হাইব্রিড ক্লাউড: এই মডেলে, পাবলিক এবং প্রাইভেট ক্লাউডের সমন্বয়ে একটি ক্লাউড পরিবেশ তৈরি করা হয়। এটি ব্যবহারকারীকে প্রয়োজন অনুযায়ী রিসোর্স নির্বাচন করার সুযোগ দেয়।
কমিউনিটি ক্লাউড: এই মডেলে, একাধিক প্রতিষ্ঠান একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে ক্লাউড অবকাঠামো শেয়ার করে। এটি সাধারণত গবেষণা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দেখা যায়।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা

ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারের অসংখ্য সুবিধা রয়েছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য সুবিধা আলোচনা করা হলো:

খরচ সাশ্রয়: ক্লাউড কম্পিউটিংয়ে, ব্যবহারকারী শুধুমাত্র ব্যবহৃত রিসোর্সের জন্য অর্থ প্রদান করে। ফলে, অবকাঠামো তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণের খরচ কমে যায়।
স্কেলেবিলিটি: ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারকারীকে চাহিদা অনুযায়ী কম্পিউটিং রিসোর্স বাড়াতে বা কমাতে দেয়।
নির্ভরযোগ্যতা: ক্লাউড পরিষেবা প্রদানকারীরা সাধারণত ডেটা ব্যাকআপ এবং পুনরুদ্ধারের জন্য উন্নত ব্যবস্থা গ্রহণ করে, যা ডেটা হারানোর ঝুঁকি কমায়।
গ্লোবাল অ্যাক্সেস: ক্লাউড পরিষেবাগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা যায়, তাই ব্যবহারকারী যেকোনো স্থান থেকে নিজের ডেটা এবং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারে।
স্বয়ংক্রিয় আপডেট: ক্লাউড পরিষেবা প্রদানকারীরা নিয়মিতভাবে সফটওয়্যার এবং অবকাঠামো আপডেট করে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য নিরাপত্তা এবং কর্মক্ষমতা উন্নত করে।
দুর্যোগ পুনরুদ্ধার: ক্লাউড কম্পিউটিং দুর্যোগের সময় ডেটা পুনরুদ্ধার এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে সাহায্য করে।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর অসুবিধা

ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের কিছু অসুবিধা রয়েছে, যা নিচে উল্লেখ করা হলো:

নিরাপত্তা ঝুঁকি: ক্লাউডে ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদিও ক্লাউড পরিষেবা প্রদানকারীরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে, তবুও ডেটা হ্যাক হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
নির্ভরতা: ক্লাউড পরিষেবা ব্যবহারের জন্য ইন্টারনেট সংযোগের উপর নির্ভর করতে হয়। ইন্টারনেট সংযোগ দুর্বল হলে বা না থাকলে পরিষেবা ব্যবহার করা যায় না।
নিয়ন্ত্রণহীনতা: ক্লাউড পরিষেবা ব্যবহারকারী অবকাঠামোর উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে না।
vendor lock-in: একটি নির্দিষ্ট ক্লাউড পরিষেবা প্রদানকারীর উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়লে অন্য পরিষেবাতে যাওয়া কঠিন হতে পারে।
ডেটা গোপনীয়তা: ডেটা কোথায় সংরক্ষিত হচ্ছে এবং কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে, তা নিয়ে উদ্বেগ থাকতে পারে।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর ব্যবহারিক প্রয়োগ

ক্লাউড কম্পিউটিং বর্তমানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর কয়েকটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো:

ডেটা স্টোরেজ এবং ব্যাকআপ: ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা তাদের ডেটা নিরাপদে সংরক্ষণ করতে পারে এবং প্রয়োজনে পুনরুদ্ধার করতে পারে। ড্রপবক্স, গুগল ড্রাইভ, এবং অ্যামাজন এসথ্রি (S3) এক্ষেত্রে জনপ্রিয় উদাহরণ।
ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন: ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সহজেই ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি এবং হোস্ট করা যায়।
ডেটা বিশ্লেষণ: ক্লাউড কম্পিউটিং বড় ডেটা সেট বিশ্লেষণ করার জন্য শক্তিশালী কম্পিউটিং রিসোর্স সরবরাহ করে।
ই-কমার্স: অনলাইন স্টোর এবং ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহার করে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে।
শিক্ষা: অনলাইন শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহার করে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে।
স্বাস্থ্যসেবা: স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরা রোগীর ডেটা সংরক্ষণ এবং বিশ্লেষণের জন্য ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহার করে।

ক্লাউড কম্পিউটিং এবং বিগ ডেটা

বিগ ডেটা বিশ্লেষণের জন্য ক্লাউড কম্পিউটিং একটি অপরিহার্য হাতিয়ার। ক্লাউড প্ল্যাটফর্মগুলো বিশাল পরিমাণ ডেটা সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ এবং বিশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো সরবরাহ করে। হডুপ, স্পার্ক এবং অন্যান্য বিগ ডেটা সরঞ্জামগুলো ক্লাউডে সহজেই ব্যবহার করা যায়।

ক্লাউড কম্পিউটিং এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) এবং মেশিন লার্নিং (ML) মডেল তৈরি এবং প্রশিক্ষণের জন্য ক্লাউড কম্পিউটিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্লাউড প্ল্যাটফর্মগুলো AI এবং ML পরিষেবা সরবরাহ করে, যা ডেভেলপারদের সহজে বুদ্ধিমান অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে সাহায্য করে।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর ভবিষ্যৎ

ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল। ধারণা করা হচ্ছে যে, আগামী বছরগুলোতে ক্লাউড কম্পিউটিং আরও বেশি জনপ্রিয় হবে এবং এর ব্যবহার আরও বাড়বে। সার্ভারলেস কম্পিউটিং, এজ কম্পিউটিং, এবং কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এর মতো নতুন প্রযুক্তিগুলো ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ভবিষ্যৎকে আরও উন্নত করবে।

নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ

ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারের সময় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা।
টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন (2FA) ব্যবহার করা।
ডেটা এনক্রিপশন ব্যবহার করা।
নিয়মিতভাবে ডেটা ব্যাকআপ রাখা।
ক্লাউড পরিষেবা প্রদানকারীর নিরাপত্তা নীতি সম্পর্কে অবগত থাকা।
ফায়ারওয়াল এবং ইনট্রুশন ডিটেকশন সিস্টেম ব্যবহার করা।

কৌশল, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ এবং ভলিউম বিশ্লেষণ

ডেটা এনক্রিপশন: ক্লাউডে ডেটা সংরক্ষণের সময় এনক্রিপশন ব্যবহার করে ডেটার গোপনীয়তা রক্ষা করা যায়।
অ্যাক্সেস কন্ট্রোল: ব্যবহারকারীদের ডেটা অ্যাক্সেসের অধিকার নিয়ন্ত্রণ করা উচিত, যাতে শুধুমাত্র অনুমোদিত ব্যক্তিরাই ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারে।
নিয়মিত নিরাপত্তা নিরীক্ষা: ক্লাউড পরিবেশের নিরাপত্তা ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করার জন্য নিয়মিত নিরাপত্তা নিরীক্ষা করা উচিত।
ভulnerability স্ক্যানিং: নিয়মিতভাবে সিস্টেমের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করে সেগুলোর সমাধান করা উচিত।
ইনসিডেন্ট রেসপন্স প্ল্যান: কোনো নিরাপত্তা ঘটনা ঘটলে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে।
কমপ্লায়েন্স: বিভিন্ন শিল্প এবং সরকারি বিধিবিধান মেনে চলতে হবে।
মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন (MFA): অ্যাকাউন্টের সুরক্ষার জন্য MFA ব্যবহার করা উচিত।
নেটওয়ার্ক সেগমেন্টেশন: নেটওয়ার্ককে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে নিরাপত্তা বাড়ানো যায়।
ডেটা লস প্রিভেনশন (DLP): সংবেদনশীল ডেটা ক্লাউড থেকে বাইরে যাওয়া বন্ধ করতে DLP প্রযুক্তি ব্যবহার করা উচিত।
সিকিউরিটি ইনফরমেশন অ্যান্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট (SIEM): নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ করার জন্য SIEM সিস্টেম ব্যবহার করা উচিত।
পেনিট্রেশন টেস্টিং: ক্লাউড সিস্টেমের নিরাপত্তা দুর্বলতা খুঁজে বের করার জন্য পেনিট্রেশন টেস্টিং করা উচিত।
থ্রেট ইন্টেলিজেন্স: সর্বশেষ নিরাপত্তা হুমকি সম্পর্কে অবগত থাকা এবং সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
অটোমেটেড সিকিউরিটি টুলস: নিরাপত্তা প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করার জন্য অটোমেটেড সিকিউরিটি টুলস ব্যবহার করা উচিত।
ক্লাউড অ্যাক্সেস সিকিউরিটি ব্রোকার (CASB): ক্লাউড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য CASB ব্যবহার করা উচিত।
জিরো ট্রাস্ট আর্কিটেকচার: নেটওয়ার্কের মধ্যে কোনো ডিভাইস বা ব্যবহারকারীকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বাস না করে সবসময় যাচাই করা উচিত।

এই নিবন্ধটি ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের একটি সামগ্রিক চিত্র প্রদান করে। এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে, বিভিন্ন ক্লাউড পরিষেবা প্রদানকারীর ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটগুলোতে ভিজিট করতে পারেন।

এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)

আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ