Business Process Reengineering: Difference between revisions

From binaryoption
Jump to navigation Jump to search
Баннер1
(@pipegas_WP)
 
(@CategoryBot: Оставлена одна категория)
 
Line 111: Line 111:
বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং একটি শক্তিশালী পদ্ধতি যা প্রতিষ্ঠানের কর্মক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক। তবে, এটি সঠিকভাবে পরিকল্পনা করা এবং বাস্তবায়ন করা জরুরি। প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, কর্মীদের সমর্থন এবং ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে BPR প্রকল্প সফল করা সম্ভব।
বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং একটি শক্তিশালী পদ্ধতি যা প্রতিষ্ঠানের কর্মক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক। তবে, এটি সঠিকভাবে পরিকল্পনা করা এবং বাস্তবায়ন করা জরুরি। প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, কর্মীদের সমর্থন এবং ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে BPR প্রকল্প সফল করা সম্ভব।


[[Category:বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং]]
[[Category:ব্যবসা]]
[[Category:ব্যবস্থাপনা]]
[[Category:উন্নয়ন]]
[[Category:প্রযুক্তি]]


== এখনই ট্রেডিং শুরু করুন ==
== এখনই ট্রেডিং শুরু করুন ==
Line 126: Line 121:
✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি
✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি
✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ
✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ
[[Category:বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং]]

Latest revision as of 07:48, 6 May 2025

বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং

ভূমিকা

বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং (Business Process Reengineering বা BPR) হল একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কর্মপদ্ধতিকে মৌলিকভাবে পুনর্গঠন করার একটি প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা বৃদ্ধি, খরচ কমানো এবং গুণগত মান উন্নত করা। এটি কেবল বিদ্যমান প্রক্রিয়াগুলোর সামান্য উন্নতি নয়, বরং সম্পূর্ণ নতুন করে ডিজাইন করার কথা বলে। মাইকেল Hammer এবং James Champy ১৯৯০ সালে তাদের বিখ্যাত বই 'Reengineering the Corporation'-এর মাধ্যমে এই ধারণাটিকে জনপ্রিয় করেন।

বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং-এর সংজ্ঞা

বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং হলো ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াগুলোর radical redesign। এর মাধ্যমে কর্মপ্রবাহ, সাংগঠনিক কাঠামো, পদাধিকার, এবং তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পূর্ণ পরিবর্তন করা হয়। BPR এর লক্ষ্য হলো dramatic improvements অর্জন করা - যেমন খরচ, গুণমান, পরিষেবা এবং দ্রুততা।

BPR এর মূলনীতি

BPR কিছু সুনির্দিষ্ট মূলনীতির উপর ভিত্তি করে গঠিত। এই মূলনীতিগুলো প্রক্রিয়াটিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে:

  • মৌলিক পুনর্বিবেচনা: বিদ্যমান প্রক্রিয়াগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এবং নতুন করে শুরু করা।
  • ক্রস-ফাংশনাল দৃষ্টিভঙ্গি: প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিভাগকে একত্রিত করে একটি সমন্বিত প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বিবেচনা করা।
  • তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার: নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রক্রিয়াগুলোকে স্বয়ংক্রিয় এবং দ্রুত করা।
  • সিদ্ধান্ত গ্রহণ: কাজের কাছাকাছি পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ক্ষমতা প্রদান করা।
  • কাজের সরলীকরণ: অপ্রয়োজনীয় ধাপগুলো বাদ দিয়ে প্রক্রিয়াটিকে সহজ করা।

BPR এর পর্যায়ক্রম

বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ক্রম অনুসরণ করে সম্পন্ন করা হয়। নিচে এর প্রধান পর্যায়গুলো আলোচনা করা হলো:

1. পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি: এই পর্যায়ে BPR প্রকল্পের উদ্দেশ্য, সুযোগ এবং প্রয়োজনীয় সংস্থান নির্ধারণ করা হয়। একটি BPR টিম গঠন করা হয়, যারা পুরো প্রক্রিয়াটি পরিচালনা করবে। পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা এই পর্যায়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 2. বর্তমান প্রক্রিয়ার বিশ্লেষণ: প্রতিষ্ঠানের বর্তমান প্রক্রিয়াগুলো বিস্তারিতভাবে বিশ্লেষণ করা হয়। প্রক্রিয়ার দুর্বলতা, সমস্যা এবং উন্নতির সুযোগগুলো চিহ্নিত করা হয়। ভ্যালু স্ট্রিম ম্যাপিং এক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল। 3. নতুন প্রক্রিয়ার ডিজাইন: বিশ্লেষণের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে নতুন প্রক্রিয়া ডিজাইন করা হয়। এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার, কর্মপ্রবাহ এবং সাংগঠনিক কাঠামো কেমন হবে তা নির্ধারণ করা হয়। প্রোটোটাইপিং এর মাধ্যমে নতুন প্রক্রিয়া পরীক্ষা করা যেতে পারে। 4. বাস্তবায়ন: নতুন প্রক্রিয়াটি বাস্তবায়ন করা হয়। এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি স্থাপন, কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য সংস্থান সরবরাহ করা হয়। প্রকল্প ব্যবস্থাপনা এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 5. মূল্যায়ন ও নিয়ন্ত্রণ: বাস্তবায়নের পর প্রক্রিয়াটির কার্যকারিতা মূল্যায়ন করা হয়। নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে উন্নতির সুযোগগুলো চিহ্নিত করা হয় এবং প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হয়। KPIs (Key Performance Indicators) ব্যবহার করে কর্মক্ষমতা পরিমাপ করা হয়।

BPR এর সুবিধা

বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। নিচে কয়েকটি প্রধান সুবিধা উল্লেখ করা হলো:

  • খরচ হ্রাস: অপ্রয়োজনীয় ধাপগুলো বাদ দেওয়ার মাধ্যমে পরিচালন খরচ কমানো যায়।
  • গুণগত মান বৃদ্ধি: উন্নত প্রক্রিয়া ডিজাইন এবং প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধি করা যায়।
  • সময় সাশ্রয়: স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়া এবং সরলীকৃত কর্মপ্রবাহের মাধ্যমে সময় সাশ্রয় করা যায়।
  • গ্রাহক সন্তুষ্টি বৃদ্ধি: দ্রুত এবং উন্নত পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে গ্রাহক সন্তুষ্টি বাড়ানো যায়।
  • প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা: BPR এর মাধ্যমে অর্জিত সুবিধাগুলো বাজারে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান তৈরি করতে সহায়ক।
  • কর্মচারীদের মনোবল বৃদ্ধি: নতুন দক্ষতা অর্জন এবং কাজের পরিবেশ উন্নত হওয়ার কারণে কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি পায়।

BPR এর অসুবিধা

BPR এর কিছু অসুবিধা রয়েছে যা বাস্তবায়নের সময় বিবেচনা করা উচিত:

  • উচ্চ ঝুঁকি: এটি একটি জটিল প্রক্রিয়া এবং ব্যর্থতার ঝুঁকি থাকে।
  • প্রতিরোধ: কর্মীরা তাদের কাজের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হতে পারে এবং পরিবর্তনের বিরোধিতা করতে পারে।
  • সময়সাপেক্ষ: BPR একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া এবং এর জন্য যথেষ্ট সময় প্রয়োজন।
  • ব্যয়বহুল: নতুন প্রযুক্তি স্থাপন এবং কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য প্রচুর বিনিয়োগের প্রয়োজন।
  • অস্থিরতা: প্রক্রিয়া পরিবর্তনের সময় কর্মীদের মধ্যে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।

BPR এবং অন্যান্য উন্নতি পদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য

বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং অন্যান্য উন্নতি পদ্ধতির থেকে আলাদা। নিচে কয়েকটি পদ্ধতির সাথে এর পার্থক্য আলোচনা করা হলো:

BPR এর সাথে অন্যান্য পদ্ধতির তুলনা
Header 2 |
BPR|TQM (Total Quality Management)|Six Sigma|Lean Manufacturing| মৌলিক পরিবর্তন| ক্রমাগত উন্নতি| ত্রুটি হ্রাস| অপচয় হ্রাস| Radical| Incremental| Incremental| Incremental| Dramatic improvements| ক্রমাগত গুণগত মান বৃদ্ধি| প্রক্রিয়া বৈচিত্র্য হ্রাস| উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি| অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার| পরিসংখ্যানিক নিয়ন্ত্রণ| পরিসংখ্যানিক বিশ্লেষণ| অপচয় চিহ্নিতকরণ|

BPR বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয়সমূহ

BPR বাস্তবায়নের সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করা উচিত:

  • শীর্ষ ব্যবস্থাপনার সমর্থন: BPR প্রকল্পের সাফল্যের জন্য শীর্ষ ব্যবস্থাপনার সমর্থন অপরিহার্য।
  • যোগাযোগ: পরিবর্তনের বিষয়ে কর্মীদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে।
  • প্রশিক্ষণ: নতুন প্রক্রিয়া সম্পর্কে কর্মীদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে।
  • পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা: পরিবর্তনের প্রক্রিয়াটি সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হবে।
  • প্রযুক্তি নির্বাচন: সঠিক প্রযুক্তি নির্বাচন করা এবং তা সঠিকভাবে স্থাপন করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা: সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

BPR এর উদাহরণ

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান BPR বাস্তবায়নের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছে। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:

  • ওয়াল-মার্ট: ওয়াল-মার্ট তাদের সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট প্রক্রিয়াকে রিইঞ্জিনিয়ারিং করে খরচ কমাতে এবং দক্ষতা বাড়াতে সক্ষম হয়েছে।
  • ডুপন্ট: ডুপন্ট তাদের নতুন পণ্য উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে রিইঞ্জিনিয়ারিং করে বাজারে দ্রুত পণ্য আনতে সক্ষম হয়েছে।
  • ফেডারেল এক্সপ্রেস: ফেডারেল এক্সপ্রেস তাদের প্যাকেজ ডেলিভারি প্রক্রিয়াকে রিইঞ্জিনিয়ারিং করে গ্রাহক পরিষেবা উন্নত করেছে।
  • সিটি ব্যাংক: সিটি ব্যাংক তাদের ঋণ অনুমোদন প্রক্রিয়াকে রিইঞ্জিনিয়ারিং করে দ্রুত ঋণ প্রদানে সক্ষম হয়েছে।

BPR এর ভবিষ্যৎ

বর্তমানে, BPR এর ধারণাটি আরও বিকশিত হয়েছে। ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence), এবং মেশিন লার্নিং এর মতো নতুন প্রযুক্তি BPR প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী করেছে। ভবিষ্যতে, BPR আরও বেশি ডেটা-চালিত এবং স্বয়ংক্রিয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়া, ক্লাউড কম্পিউটিং এবং ব্লকচেইন প্রযুক্তির ব্যবহার BPR-কে নতুন মাত্রা দেবে।

BPR সম্পর্কিত অন্যান্য কৌশল

  • Supply Chain Management: সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থাপনার উন্নতি BPR-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • Customer Relationship Management: গ্রাহক সম্পর্ক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে গ্রাহক সন্তুষ্টি বৃদ্ধি করা যায়।
  • Enterprise Resource Planning: ERP সিস্টেম ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানের সম্পদ সঠিকভাবে পরিচালনা করা যায়।
  • Knowledge Management: জ্ঞান ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা সংরক্ষণ করা যায়।
  • Data Mining: ডেটা মাইনিংয়ের মাধ্যমে তথ্য বিশ্লেষণ করে ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।
  • Process Mining: প্রসেস মাইনিংয়ের মাধ্যমে কর্মপ্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করা যায়।
  • Robotic Process Automation: RPA ব্যবহারের মাধ্যমে পুনরাবৃত্তিমূলক কাজগুলি স্বয়ংক্রিয় করা যায়।
  • Agile Methodology: অ্যাজাইল পদ্ধতি ব্যবহার করে দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে খাপ খাইয়ে নেওয়া যায়।
  • Lean Six Sigma: লীন সিক্স সিগমা কৌশল ব্যবহার করে অপচয় কমানো ও গুণগত মান বৃদ্ধি করা যায়।
  • Benchmarking: বেঞ্চমার্কিংয়ের মাধ্যমে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সেরা অনুশীলনগুলি অনুসরণ করা যায়।
  • SWOT Analysis: SWOT বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের শক্তি, দুর্বলতা, সুযোগ এবং হুমকি চিহ্নিত করা যায়।
  • Value Chain Analysis: ভ্যালু চেইন বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের মূল্য সংযোজন প্রক্রিয়া মূল্যায়ন করা যায়।
  • Root Cause Analysis: রুট কজ অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে সমস্যার মূল কারণ খুঁজে বের করা যায়।
  • Control Chart: কন্ট্রোল চার্ট ব্যবহারের মাধ্যমে প্রক্রিয়ার পরিবর্তনগুলি পর্যবেক্ষণ করা যায়।
  • Pareto Chart: প্যারেটো চার্ট ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা যায়।

উপসংহার

বিজনেস প্রসেস রিইঞ্জিনিয়ারিং একটি শক্তিশালী পদ্ধতি যা প্রতিষ্ঠানের কর্মক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক। তবে, এটি সঠিকভাবে পরিকল্পনা করা এবং বাস্তবায়ন করা জরুরি। প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, কর্মীদের সমর্থন এবং ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে BPR প্রকল্প সফল করা সম্ভব।


এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

IQ Option-এ নিবন্ধন করুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10) Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)

আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন

আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন @strategybin এবং পান: ✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত ✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ ✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ

Баннер