View source for মাইকেল এঞ্জেলো

মাইকেল এঞ্জেলো

মাইকেল এঞ্জেলো বুওনারোত্তি (Michelangelo Buonarroti) ছিলেন ইতালীয় রেনেসাঁসের একজন প্রভাবশালী শিল্পী। তিনি ছিলেন একজন ভাস্কর, চিত্রশিল্পী, স্থপতি এবং কবি। ১৫১৪ থেকে ১৫৬৪ সাল পর্যন্ত তিনি কর্মজীবনে ছিলেন এবং পশ্চিমা শিল্পের ওপর তার প্রভাব অত্যন্ত গভীর। মাইকেল এঞ্জেলোকে সর্বকালের সেরা শিল্পীদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

==জীবনী==

মাইকেল এঞ্জেলো ১৪৭৫ সালের ৬ মার্চ ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম লোডোভিকো বুওনারোত্তি সিমোনি এবং মায়ের নাম ফ্রান্সেস্কা ডি নেরি। শৈশবে তিনি কাঠের কারুকার্য এবং ছবি আঁকার প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। অল্প বয়সেই তিনি স্থানীয় শিল্পীর কাছে শিক্ষানবিশ হিসেবে যোগদান করেন।

১৪৮৮ সালে, মাইকেল এঞ্জেলো বিখ্যাত ভাস্কর ডোমেনিকো ঘিরল্যান্ডাইয়োর কর্মশালায় যোগ দেন। সেখানে তিনি ভাস্কর্য এবং চিত্রশিল্পের প্রাথমিক কৌশলগুলো শেখেন। ঘিরল্যান্ডাইয়োর তত্ত্বাবধানে তিনি মানব শরীর এবং স্থাপত্য সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেন।

১৪৯২ সালে, লোরেনজো ডি’ মেডিসির তত্ত্বাবধানে তিনি ফ্লোরেন্সের মেডিসি গার্ডেনে শিল্পচর্চা করেন। এখানে তিনি প্রাচীন গ্রিক এবং রোমান ভাস্কর্য অধ্যয়ন করার সুযোগ পান, যা তার ভবিষ্যৎ কাজের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।

১৪৯৬ সালে, মাইকেল এঞ্জেলো রোমে যান এবং সেখানে পিয়েতা (Pietà) নামক বিখ্যাত ভাস্কর্যটি তৈরি করেন। এটি সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার জন্য নির্মিত হয়েছিল এবং অল্প বয়সেই তার প্রতিভার প্রমাণ দেয়।

এরপর তিনি ফ্লোরেন্সে ফিরে আসেন এবং ডেভিড (David) নামক বিশাল মার্বেল পাথরের মূর্তি তৈরি করেন। এটি ফ্লোরেন্সের প্রতীক হিসেবে পরিচিতি লাভ করে এবং মাইকেল এঞ্জেলোর শ্রেষ্ঠ কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে বিবেচিত হয়।

১৫০৮ সালে, পোপ দ্বিতীয় জুলিয়াস তাকে সিস্টিন চ্যাপেলের (Sistine Chapel) ছাদচিত্রের কাজ অর্পণ করেন। এই কাজটি সম্পন্ন করতে তিনি প্রায় চার বছর সময় নিয়েছিলেন। সিস্টিন চ্যাপেলের ছাদচিত্র রেনেসাঁস শিল্পের এক উজ্জ্বল উদাহরণ। এখানে তিনি পুরাতনTestament-এর বিভিন্ন দৃশ্য চিত্রিত করেছেন, যার মধ্যে "স্রষ্টার সৃষ্টি" (The Creation of Adam) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

মাইকেল এঞ্জেলো স্থাপত্যের জগতেও অবদান রাখেন। তিনি সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার নকশা পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং লোরেনজো ডি’ মেডিকির সমাধি সৌধের নকশা তৈরি করেন।

১৫৬৪ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি রোমে মাইকেল এঞ্জেলোর জীবনাবসান হয়।

==শিল্পকর্ম==

মাইকেল এঞ্জেলোর শিল্পকর্মগুলো তার গভীর আবেগ, মানবতাবোধ এবং অসাধারণ কারিগরি দক্ষতার পরিচয় বহন করে। তার কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ নিচে উল্লেখ করা হলো:

* পিয়েতা (Pietà): এটি মাইকেল এঞ্জেলোর প্রথম দিকের বিখ্যাত ভাস্কর্য। এখানে মেরী যীশুর মৃতদেহ কোলে নিয়ে বসে আছেন। এই মূর্তিটি মার্বেল পাথরের সূক্ষ্ম কারুকার্যের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
* ডেভিড (David): এটি ফ্লোরেন্সের প্রতীক হিসেবে পরিচিত একটি বিশাল মার্বেল মূর্তি। এখানে বাইবেলের ডেভিডকে চিত্রিত করা হয়েছে, যিনি দৈত্য গোলিয়াথের সাথে যুদ্ধ করার জন্য প্রস্তুত।
* সিস্টিন চ্যাপেলের ছাদচিত্র (Sistine Chapel Ceiling): এটি মাইকেল এঞ্জেলোর শ্রেষ্ঠ কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখানে পুরাতনTestament-এর বিভিন্ন দৃশ্য চিত্রিত করা হয়েছে, যা রেনেসাঁস শিল্পের এক উজ্জ্বল উদাহরণ।
* দ্য লাস্ট judgement (The Last Judgement): এটি সিস্টিন চ্যাপেলের প্রাচীরের শেষ প্রান্তে আঁকা একটি বিশাল চিত্রকর্ম। এখানে যিশুর শেষ বিচার এবং মানুষের destino চিত্রিত করা হয়েছে।
* লোরেনজো ডি’ মেডিকির সমাধি সৌধ (Tomb of Lorenzo de' Medici): এটি ফ্লোরেন্সের সান লোরেনজো ব্যাসিলিকায় অবস্থিত। এই সমাধি সৌধটি মাইকেল এঞ্জেলোর স্থাপত্যিক দক্ষতার পরিচয় বহন করে।
* মোজেস (Moses): এটি জুলিয়াস পোপের সমাধি সৌধের জন্য নির্মিত একটি ভাস্কর্য। এখানে মোজেসকে (মুসা) দশটি আদেশ নিয়ে চিত্রিত করা হয়েছে।

{| class="wikitable"
|+ মাইকেল এঞ্জেলোর উল্লেখযোগ্য শিল্পকর্ম
|-
| শিল্পকর্মের নাম || মাধ্যম || নির্মাণকাল || বর্তমান অবস্থান
|-
| পিয়েতা || মার্বেল || ১৪৯৮-১৪৯৯ || সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকা, ভ্যাটিকান সিটি
|-
| ডেভিড || মার্বেল || ১৫০১-১৫০৪ || গ্যালারিয়া dell'Accademia, ফ্লোরেন্স
|-
| সিস্টিন চ্যাপেলের ছাদচিত্র || ফ্রেস্কো || ১৫০৮-১৫১২ || সিস্টিন চ্যাপেল, ভ্যাটিকান সিটি
|-
| দ্য লাস্ট judgement || ফ্রেস্কো || ১৫৩৭-১৫৪১ || সিস্টিন চ্যাপেল, ভ্যাটিকান সিটি
|-
| লোরেনজো ডি’ মেডিকির সমাধি সৌধ || মার্বেল, ব্রোঞ্জ || ১৫২০-১৫৩০ || সান লোরেনজো ব্যাসিলিকা, ফ্লোরেন্স
|-
| মোজেস || মার্বেল || ১৫১৫-১৫১৬ || সান পিয়েত্রো ইন ভিনকোলি, রোম
|}

==শৈলী এবং কৌশল==

মাইকেল এঞ্জেলোর শিল্পকর্মে মানবদেহের গঠন এবং আবেগের প্রকাশ বিশেষভাবে লক্ষণীয়। তিনি মানব শরীরকে নিখুঁতভাবে চিত্রিত করার জন্য গভীর অধ্যয়ন করেছিলেন এবং তার কাজে anatomy-র জ্ঞান ব্যবহার করেছিলেন।

* **মানবদেহের গঠন (Anatomy):** মাইকেল এঞ্জেলো মানবদেহের গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান রাখতেন। তিনি মৃতদেহ ব্যবচ্ছেদ করে মানব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং পেশী সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছিলেন, যা তার ভাস্কর্য এবং চিত্রশিল্পে স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।
* **আবেগ এবং অভিব্যক্তি (Emotion and Expression):** তার শিল্পকর্মে personnages-দের আবেগ এবং অভিব্যক্তি খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। দর্শকদের মনে গভীর অনুভূতি সৃষ্টি করতে তিনি সফল ছিলেন।
* **আলো এবং ছায়া (Light and Shadow):** মাইকেল এঞ্জেলো আলো এবং ছায়ার ব্যবহার করে তার কাজে ত্রিমাত্রিক effect তৈরি করতেন। এর মাধ্যমে তিনি মূর্তিগুলোকে আরও জীবন্ত করে তুলতেন।
* **রং এবং টেক্সচার (Color and Texture):** সিস্টিন চ্যাপেলের ছাদচিত্রে তিনি উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত রং ব্যবহার করেছেন। রঙের সঠিক ব্যবহার এবং টেক্সচারের মাধ্যমে তিনি চিত্রের গভীরতা বাড়িয়েছেন।
* **দৃষ্টিভ্রম (Perspective):** তিনি perspective-এর কৌশল ব্যবহার করে চিত্রের স্থান এবং গভীরতা বোঝাতে পারদর্শী ছিলেন।

মাইকেল এঞ্জেলোর কৌশলগুলো পরবর্তী প্রজন্মের শিল্পীদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। [[লিঙ্ক: রেনেসাঁস শিল্পকলা]]-র ওপর তার প্রভাব অনস্বীকার্য।

==স্থাপত্যিক অবদান==

মাইকেল এঞ্জেলো শুধু ভাস্কর ও চিত্রশিল্পী ছিলেন না, তিনি একজন দক্ষ স্থপতিও ছিলেন। তিনি সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার নকশা পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

* **সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকা (St. Peter's Basilica):** ১৫৪৮ সালে পোপ তৃতীয় পল তাকে সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার প্রধান স্থপতি হিসেবে নিযুক্ত করেন। তিনি ব্যাসিলিকার গম্বুজ এবং মূল নকশা পরিবর্তন করে আধুনিক রূপ দেন।
* **ক্যাপিটোলাইন হিল (Campidoglio):** রোমের ক্যাপিটোলাইন হিলের নকশা করেন, যা রেনেসাঁস স্থাপত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ।
* **মেডিসি লাইব্রেরি (Medici Library):** ফ্লোরেন্সের মেডিসি লাইব্রেরির নকশা তৈরি করেন, যা রেনেসাঁস স্থাপত্যের একটি সুন্দর নিদর্শন।

==মাইকেল এঞ্জেলোর প্রভাব==

মাইকেল এঞ্জেলোর কাজ পশ্চিমা শিল্পের ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছে। তার কাজের বৈশিষ্ট্যগুলো পরবর্তী প্রজন্মের শিল্পীরা অনুসরণ করেছেন।

* **বারোক শিল্পকলা (Baroque Art):** বারোক শিল্পকলার শিল্পীরা মাইকেল এঞ্জেলোর আবেগপূর্ণ এবং নাটকীয় শৈলী থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।
* **রোমান্টিকতাবাদ (Romanticism):** রোমান্টিকতাবাদের শিল্পীরাও মাইকেল এঞ্জেলোর কাজের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন এবং তাদের কাজে আবেগের প্রকাশকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন।
* **আধুনিক শিল্পকলা (Modern Art):** আধুনিক শিল্পকলার শিল্পীরাও মাইকেল এঞ্জেলোর কাজের নতুন interpretation করেছেন এবং তাদের নিজস্ব শৈলীতে তা প্রকাশ করেছেন।

মাইকেল এঞ্জেলো শুধু একজন শিল্পী ছিলেন না, তিনি ছিলেন একাধারে [[লিঙ্ক: রেনেসাঁস]] যুগের প্রতিচ্ছবি। তার কাজ আজও বিশ্বজুড়ে শিল্পপ্রেমীদের কাছে সমাদৃত।

==বাইনারি অপশন ট্রেডিং এর সাথে সম্পর্ক (রূপক)==

যদিও মাইকেল এঞ্জেলোর শিল্পকলার সাথে বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এর সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই, তবে একজন শিল্পী হিসেবে তার কাজের কিছু বৈশিষ্ট্য ট্রেডিংয়ের সাথে তুলনা করা যেতে পারে।

* **বিশ্লেষণ (Analysis):** একজন শিল্পী যেমন বিষয়বস্তু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে, তেমনি একজন বাইনারি অপশন ট্রেডারকে মার্কেট বিশ্লেষণ করতে হয়। [[লিঙ্ক: টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ]] এবং [[লিঙ্ক: ফান্ডামেন্টাল বিশ্লেষণ]] এর মাধ্যমে ট্রেডাররা ভবিষ্যৎ price movement-এর পূর্বাভাস দেওয়ার চেষ্টা করেন।
* **ঝুঁকি মূল্যায়ন (Risk Assessment):** মাইকেল এঞ্জেলো যেমন নতুন কৌশল এবং উপকরণ নিয়ে কাজ করার সময় ঝুঁকি মূল্যায়ন করতেন, তেমনি ট্রেডারদেরও ট্রেড করার আগে ঝুঁকির পরিমাণ নির্ধারণ করতে হয়। [[লিঙ্ক: ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা]] একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
* **ধৈর্য (Patience):** একটি শিল্পকর্ম তৈরি করতে যেমন দীর্ঘ সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন, তেমনি বাইনারি অপশন ট্রেডিং-এও সফল হতে হলে ধৈর্য ধরা জরুরি। তাড়াহুড়ো করে ট্রেড করলে লাভের সম্ভাবনা কমে যায়।
* **সৃজনশীলতা (Creativity):** একজন শিল্পী যেমন নতুন কিছু তৈরি করার জন্য সৃজনশীলতার পরিচয় দেন, তেমনি ট্রেডারদেরও মার্কেটের পরিস্থিতি অনুযায়ী নতুন strategy তৈরি করতে হয়। [[লিঙ্ক: ট্রেডিং স্ট্র্যাটেজি]] তৈরি করা এবং তা প্রয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
* **ফোকাস (Focus):** মাইকেল এঞ্জেলো তার কাজের প্রতি যেমন একাগ্র ছিলেন, তেমনি ট্রেডারদেরও ট্রেডিংয়ের সময় মনোযোগ ধরে রাখতে হয়। [[লিঙ্ক: মানসিক শৃঙ্খলা]] বজায় রাখা জরুরি।
* **ভলিউম বিশ্লেষণ (Volume Analysis):** শিল্পী যেমন তার কাজের চাহিদা বিশ্লেষণ করেন, তেমনি ট্রেডারদের ভলিউম বিশ্লেষণ করে মার্কেটের গতিবিধি বুঝতে হয়। [[লিঙ্ক: ভলিউম ইন্ডিকেটর]] ব্যবহার করে ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।
* **টাইম ম্যানেজমেন্ট (Time Management) :** একজন শিল্পী সময় নিয়ে কাজ করেন, তেমনি ট্রেডারদেরও সঠিক সময়ে ট্রেড করতে হয়। [[লিঙ্ক: টাইম ফ্রেমে ট্রেডিং]] একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল।
* **মানি ম্যানেজমেন্ট (Money Management):** শিল্পী তার উপকরণ সঠিকভাবে ব্যবহার করেন, তেমনি ট্রেডারদেরও তাদের মূলধন সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। [[লিঙ্ক: পজিশন সাইজিং]] এবং [[লিঙ্ক: স্টপ লস]] ব্যবহার করে মূলধন রক্ষা করা যায়।
* **টার্গেট নির্ধারণ (Target Setting):** শিল্পী যেমন তার কাজের একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য রাখেন, তেমনি ট্রেডারদেরও লাভের জন্য একটি নির্দিষ্ট টার্গেট নির্ধারণ করতে হয়। [[লিঙ্ক: প্রফিট টার্গেট]] নির্ধারণ করা জরুরি।
* **বৈচিত্র্য (Diversification):** শিল্পী বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ করেন, তেমনি ট্রেডারদের বিভিন্ন অ্যাসেটে ট্রেড করা উচিত। [[লিঙ্ক: পোর্টফোলিও ডাইভারসিফিকেশন]] ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
* **চार्ट প্যাটার্ন (Chart Pattern):** শিল্পী যেমন বিভিন্ন নকশা তৈরি করেন, তেমনি ট্রেডাররা চার্ট প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করে ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। [[লিঙ্ক: ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন]] এবং [[লিঙ্ক: ট্রেন্ড লাইন]] এর ব্যবহার এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
* **ইন্ডিকেটর (Indicators):** শিল্পী যেমন বিভিন্ন রং ব্যবহার করেন, তেমনি ট্রেডাররা বিভিন্ন ইন্ডিকেটর ব্যবহার করে মার্কেটের গতিবিধি বোঝার চেষ্টা করেন। [[লিঙ্ক: মুভিং এভারেজ]] এবং [[লিঙ্ক: আরএসআই]] বহুল ব্যবহৃত ইন্ডিকেটর।
* **সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স (Support and Resistance):** শিল্পী যেমন একটি ভিত্তির উপর কাজ করেন, তেমনি ট্রেডাররা সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স লেভেল খুঁজে বের করে ট্রেড করেন। [[লিঙ্ক: সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স]] নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
* **ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট (Fibonacci Retracement):** শিল্পী যেমন সোনালী অনুপাত ব্যবহার করেন, তেমনি ট্রেডাররা ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট ব্যবহার করে সম্ভাব্য price level নির্ধারণ করেন। [[লিঙ্ক: ফিবোনাচ্চি]], একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল।
* **ঝুঁকি-রিটার্ন অনুপাত (Risk-Reward Ratio):** শিল্পী যেমন তার কাজের মূল্য নির্ধারণ করেন, তেমনি ট্রেডারদের ঝুঁকি-রিটার্ন অনুপাত বিবেচনা করে ট্রেড করা উচিত। [[লিঙ্ক: ঝুঁকি-রিটার্ন অনুপাত]] একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

এই রূপক সম্পর্কটি শুধুমাত্র মাইকেল এঞ্জেলোর কাজের গভীরতা এবং ট্রেডিংয়ের জটিলতা তুলে ধরে।

[[লিঙ্ক: ফ্লোরেন্স]]
[[লিঙ্ক: ভ্যাটিকান সিটি]]
[[লিঙ্ক: রেনেসাঁস স্থাপত্য]]
[[লিঙ্ক: ইতালীয় রেনেসাঁস]]
[[লিঙ্ক: চিত্রশিল্প]]
[[লিঙ্ক: ভাস্কর্য]]
[[লিঙ্ক: পিয়েতা]]
[[লিঙ্ক: ডেভিড]]
[[লিঙ্ক: সিস্টিন চ্যাপেল]]
[[লিঙ্ক: মোজেস]]
[[লিঙ্ক: সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকা]]
[[লিঙ্ক: লোডোভিকো বুওনারোত্তি সিমোনি]]
[[লিঙ্ক: ফ্রান্সেস্কা ডি নেরি]]
[[লিঙ্ক: ডোমেনিকো ঘিরল্যান্ডাইয়ো]]
[[লিঙ্ক: লোরেনজো ডি’ মেদিচি]]
[[লিঙ্ক: পোপ দ্বিতীয় জুলিয়াস]]
[[লিঙ্ক: পোপ তৃতীয় পল]]

[[Category:মাইকেল এঞ্জেলো]]

== এখনই ট্রেডিং শুরু করুন ==
[https://affiliate.iqbroker.com/redir/?aff=1085&instrument=options_WIKI IQ Option-এ নিবন্ধন করুন] (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $10)
[http://redir.forex.pm/pocketo Pocket Option-এ অ্যাকাউন্ট খুলুন] (সর্বনিম্ন ডিপোজিট $5)
=== আমাদের সম্প্রদায়ে যোগ দিন ===
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগ দিন [https://t.me/strategybin @strategybin] এবং পান:
✓ দৈনিক ট্রেডিং সংকেত
✓ একচেটিয়া কৌশলগত বিশ্লেষণ
✓ বাজারের প্রবণতা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি
✓ নতুনদের জন্য শিক্ষামূলক উপকরণ